প্রথম পাতা
উপদেষ্টা পরিষদেই বৈষম্য
স্টাফ রিপোর্টার
১২ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবারঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে আঞ্চলিক বৈষম্য নিয়ে বড় প্রশ্ন উঠেছে। ২৪ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদের অন্তত ১৩ জনের জন্মস্থান চট্টগ্রাম বিভাগে। এই ১৩ উপদেষ্টার দপ্তর-উপ দপ্তরেও তাদের নিজস্ব এলাকার ব্যক্তিদের গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। উপদেষ্টা পরিষদে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঢাকা বিভাগের রয়েছেন ৭ জন। রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কেউ উপদেষ্টা পরিষদে নেই। খুলনা ও বরিশাল বিভাগের একজন করে আছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম এবং কুমিল্লা জেলা থেকে উপদেষ্টা হয়েছেন বেশি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকেই এই বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এমন বৈষম্য দূর করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসূচিও পালন করা হয়েছে।
রাজনৈতিক সরকারের সময়েও মন্ত্রী নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভাগ ও অঞ্চল বিবেচনা করে নিয়োগ দেয়া হয় যাতে সব অঞ্চল ও এলাকার প্রতিনিধিত্ব থাকে। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে এক্ষেত্রে বড় বৈষম্য তৈরি হয়েছে অঞ্চল বিবেচনায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে উপদেষ্টা পরিষদে এই অঞ্চল বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘শুধু ১টা বিভাগ থেকে ১৩ জন উপদেষ্টা; অথচ উত্তরবঙ্গের রংপুর, রাজশাহী বিভাগের ১৬টি জেলা থেকে কোনো উপদেষ্টা নাই! তার উপর খুনি হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছে!’
ওদিকে রোববার রাতে তিন উপদেষ্টার শপথ নেয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অঞ্চল বৈষম্য নিরসন দাবি করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন উত্তরাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. নূরুল আমীন বেপারী বলেন, বিভিন্ন জায়গায় কথা উঠেছে সরকার এক বিভাগ থেকেই বেশি উপদেষ্টা নিয়েছে। এ কারণে সরকার বেশি সফলতা পাচ্ছে না বলে মনে করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জন্মস্থান চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নে। শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের জন্মস্থানও চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলায়।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের পৈতৃক নিবাসও চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। যদিও তার জন্ম এবং বেড়ে ওঠা ঢাকায়। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলও চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদারও চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। একই জেলার যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপের অধিবাসী। একই জেলার মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক। ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের বাড়ি চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার চট্টগ্রামের চন্দনাইশের বাসিন্দা। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের পৈতৃক বাড়িও চট্টগ্রামে। বিয়ে ও পরিবার সূত্রে তিনি ঢাকার ধামরাইয়ের বাসিন্দা। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার বাড়ি চট্টগ্রাম বিভাগের খাগড়াছড়িতে। সর্বশেষ উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেয়া মো. মাহফুজ আলমের বাড়ি চট্টগ্রাম বিভাগের লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের জন্ম কলকাতায়। কলকাতা কোর্টে আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করে পরে তিনি ঢাকায় আসেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার অধিবাসী। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ঢাকা বিভাগের মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বাসিন্দা। শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানও একই জেলার। বন ও পরিবেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার অধিবাসী। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ঢাকা জেলার বাসিন্দা। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী ঢাকার বাসিন্দা।
নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বরিশাল বিভাগের একমাত্র উপদেষ্টা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের জন্মস্থান সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জে। যদিও তিনি কর্মসূত্রে ময়মনসিংহে স্থায়ী। তাকে বাদ দিলে সিলেট বিভাগের একমাত্র উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আর গণশিক্ষা উপদেষ্টাকে সিলেটের বাসিন্দা ধরলে ময়মনসিংহ বিভাগেরও কোনো উপদেষ্টা নেই। সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ ঢাকার অধিবাসী। খুলনা বিভাগ থেকে একমাত্র উপদেষ্টা হয়েছেন সেখ বশির উদ্দীন। তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।
উত্তর বঙ্গ থেকে মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী হবেন
Shafi Siddique
ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ও মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী দুই জনের বাড়ি নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় একই ইউনিয়নে।
অবহেলিত উত্তর বংগ এবং বৈসম্যের শিকার।
উত্তর বংগ সব সময় অবহেলার শিকার হচ্ছে এটাই বলতে চাই
রংপুর বিভাগ আগের বঞ্চিত হয়েছে এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আবু সাঈদ শাহাদাতের প্রথম নজরানা স্থাপন করেও কোন লাভ নেই। রংপুরের দিকে তাকানোর কেউ কি আছে? মুখে অনেক চাটুকারের চড়তদার কথা শুনা গেলেও সব কিছুই দক্ষিনে। হায়রে হতলাগা রংপুর!
কোটা বিরোধী আন্দোলন হতে সরকার পতন। এখন যদি প্রত্যেক বিভাগ ভিত্তিক উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয় তাহলে এটি তো সেই কোটায়। এরকম হলে আন্দোলন নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধা যাচাই করা উচিত, কোটা নয়।
কোটা বিরোধী আন্দোলন হতে সরকার পতন। এখন যদি প্রত্যেক বিভাগ ভিত্তিক উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয় তাহলে এটি তো সেই কোটায়। এরকম হলে আন্দোলন নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধা যাচাই করা উচিত, কোটা নয়। যদি নিয়োগ গুলো পক্ষপাতদুষ্ট হয় তাহলে ভিন্ন কথা।
রিপোটটি আন ফিয়ার না, কারণ চট্টগ্রামবাসী দেশ ধংশ করেছে বেশি!
আসলে খোঁজ নিলে দেখা যাবে যে, উপদেষ্টা নিয়োগ বা বাছাই করার সময় জেলার বা বিভাগের বিষয়টি বিবেচনায়ই নেওয়া হয়নি! যাহোক, উত্তর বঙ্গ থেকে আরো দুই জন উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়া যেতে পারে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে সেটাও একটু বলবেন। আবার সাবেকদের নিয়ে এত বিচলিত হয় কেন তা বোধগম্য নয়।
আজ নতুন নয়, আগে থেকেই সব বিষয়ে উত্তবঙ্গ বৈষম্যের শিকার। আওয়ামীলীগের দোসরদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়ায় এক দিন জাতিকে মাশুল গুনতে হবে।
আন্দোলন হয়েছে কোটা বিরোধী। চাবিকাঠি অবশ্যই হতে হবে মেধার ভিত্তি।
আমারও একটা দাবি আছে। ফ্যাসিবাদের পতনে আলেমদের ব্যাপক অবদান আছে। আলেমদের প্রতিনিধি মাত্র একজন কেন?
চট্টগ্রাম থেকে দিয়েছের নাকি ঢাকা থেকে দিয়েছে সেটা ফ্যাক্টর না। যোগ লোককে না দিয়ে অন্য জেলার অযোগ্য লোককে দিচ্ছে কিনা সেটা প্রশ্ন। যোগ্যতা না দেখে জেলা দেখলে বরং বৈষম্য হবে।
রিজওয়ানার শ্বশুরবাড়ি কিন্তু কুমিল্লা
Ashif mahatab is best one Choice .He is a Black Dimond in our Bangladesh...
সিলেটের লোকজন শুধু দিয়েই যাবে, পাওয়ার প্রয়োজন নেই।
আন্দোলন টা ছিল,কোটা নয় মেধা।এখন আবার এতো কথা কি জন্য।
আলেম উলামা মাশায়েখ মাদ্রাসার ছাত্রদের অংশ গ্রহণে আন্দোলনের ফসল এই অন্তবর্তীকালীন সরকার অথচ শুধু একজন আলেম উপদেষ্টা?আমরা দাবি করছি কমপক্ষে আরো দুইজন যোগ্য আল্লাহ ভিরু আলেম উপদেষ্টা করা হোক।
আলেম উলামা মাশায়েখ মাদ্রাসার ছাত্রদের অংশ গ্রহণে আন্দোলনের ফসল এই অন্তবর্তীকালীন সরকার অথচ শুধু একজন আলেম উপদেষ্টা?আমরা দাবি করছি কমপক্ষে আরো দুইজন যোগ্য আল্লাহ ভিরু আলেম উপদেষ্টা করা হোক।
অবিলম্বে উত্তর বঙ্গ থেকে উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
এ ধরনের ত্রুটি খুজে অনৈক্য সৃষ্টি করার প্রয়োজন আছে কি? মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করব এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে যে আপনি কি শুধুই যোগ্যতা বিচার করেছেন না অন্য কেউ স্বজন প্রীতি করেছে।
তাকেই বলে সরিষার ভেতরে ভূত, বৈষম্য বিরুধী আন্দোলনের ছাত্র জনতার আত্মবলিদান কী তাহলে আরেক বৈষম্যের প্লাবনে ভেসে যাবে! কোন পথে তাহলে বিপ্লবের ফল্গুধারা? ধন্যবাদ মানব জমিনকে।
Sheikh Bashir uddin and Farooqi should step down to show respect to students and common peoples desire immediately.
সত্য রিপোর্ট সন্দেহ নেই। কিন্তু সরকারের শুধু উপদেষ্টা নিয়োগে বৈষম্য দেখছেন কেন? সরকার সব নিয়োগেই বৈষম্য করছে। প্রায় সকল ভিসি, ইউজি-পিএসসি চেয়ারম্যান ও মেম্বার, সংস্কার কমিশনের মেম্বার সহ গুরুত্বপূর্ণ সকল নিয়োগ কেবলমাত্র একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেয়া হচ্ছে। অন্য বড় বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর প্রতি চরম বৈষম্য করা হচ্ছে। অথচ স্বৈরাচার বিরোধী গণবিপ্লবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অনেক কার্যকরী ও মূখ্য ছিলো। বিপ্লবের প্রথম শহীদ আবু সাইদ রংপুরের। উত্তর বঙ্গ আর কত বৈষম্যের শিকার হবে? এই নিয়ে রির্পোট নেই কেন? ঢাবি-র শিক্ষকবৃন্দ কি কখনই পিএসসি-তে রা.বি. ছাত্রদের চাকুরি দিবে? দিবে না। আগেও দেয়নি। তারপর দেখি ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর হত্যা মামলার আসামি শেখ বসিরের উপদেষ্টায় অন্তর্ভুক্তি! সরকার কি তাহলে ছোট্ট শেখ (শেখ বসির) দিয়ে শুরু করে বড় শেখ নিয়োগ দিয়ে বিদায় নিবে? আর কত বিপ্লব ও শহীদদের অবহেলা করবেন। মানবজমিন রুখে দাড়াও প্লিজ।
মারহাবা
চট্টগ্রাম থেকে দিয়েছের নাকি ঢাকা থেকে দিয়েছে সেটা ফ্যাক্টর না। যোগ লোককে না দিয়ে অন্য জেলার অযোগ্য লোককে দিচ্ছে কিনা সেটা প্রশ্ন। যোগ্যতা না দেখে জেলা দেখলে বরং বৈষম্য হবে।
২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের ফসল ডাক্তার মোহাম্মদ ইউনুসের সরকার কি পথ হারাবে, আমি ১৯৬৯/১৯৭১/১০৯০ ইংরেজির আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি জানিনা আমরা বাংলাদেশের জনগণ এত হতভাগা কেন? বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ লক্ষ লক্ষ নিজ জীবন অকাতরে দান করে শহীদ হয়েছে অগনিত মানুষ আহত হয়ে অংগহানি হয়েছে তবুও আমরা মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছি,এবার যদি আমরা আমাদের মৌলিক অধিকার পাবোনা,আমি বয়সে বৃদ্ধ( ৭১) একজন বাংলাদেশী,হয়ত আমি আমার জীবদ্দশায় আমার মৌলিক অধিকার আর পাবোনা॥
আঞ্চলিকতার চেয়ে দেশের একটা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। উপদেষ্টাদের প্রায় ১৫ জনের ও বেশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি)। অথচ আন্দোলনে শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে অন্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। প্রবীণ ও ছাত্র উপদেষ্টা, বিশেষ প্রতিনিধি কেউ সেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যোগ্য বিবেচিত হচ্ছে না।