ঢাকা, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, রবিবার, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ রবিউস সানি ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

মিশন শেষ করে হাসিনা ঠিকই পালালেন

ডাঃ ওয়াজেদ  খান

(৩ সপ্তাহ আগে) ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:৩৫ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১০:১৬ পূর্বাহ্ন

mzamin

শেখ হাসিনা পিতার দেখানো পথেই হাঁটলেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের চূড়ান্ত মূহূর্তে পালালেন দেশ ছেড়ে। সাথে নিয়ে গেলেন বোন রেহানাকে। ভয়ংকর অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতায় ফেলে গেলেন নিজ দলের নেতাকর্মী ও অনুগত প্রশাসনকে। পালানোর বিষয়টি তিনি আগে জানান দেননি কাউকে। হাসিনার পরিবারের সদস্যরা আগে থেকেই অবস্থান করছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে বোন রেহানাকে নিয়ে যে মিশনে তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন, সেই মিশন শেষে বোনকে নিয়ে পালালেন তিনি। দীর্ঘ ৪৩ বছরে শেখ পরিবারের হত্যাকারীদের বিচারসহ হাসিনা চরিতার্থ করেছেন তার সকল বিকৃত জিঘাংসা। স্বৈরতান্ত্রিক কায়দায় শাসন করেছেন বাংলাদেশ। রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করে বংশের সব সদস্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বিভিন্ন দেশে। শেখ হাসিনা যে ভারত থেকে বোনকে নিয়ে ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন, বোনকে নিয়ে সেই ভারতেই পালালেন তিনি। তার পলায়নের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে অবসান ঘটলো শেখ পরিবারের নেতৃত্বের। পদত্যাগ করার শেষ মূহূর্তেও দম্ভ, অহমিকা ও ঔদ্ধত্য স্পষ্ট ছিলো তার আচরণে। “বঙ্গবন্ধু কন্যা কখনো পালায় না” এমন উক্তি তিনি করেছেন বহুবার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পালিয়েছেন সবকিছু পেছনে ফেলে। এই পালানোর মধ্য দিয়ে হাসিনা তার প্রয়াত পিতার দেখানো পথেই হেঁটেছেন। শাসন কাজেও অনুসরণ করেছেন পিতাকে। 

একাত্তরের ২৫ মার্চের কালো রাতে শেখ মুজিব সাড়ে সাত কোটি মানুষকে পাকবাহিনীর বন্দুকের নলের মুখে দাঁড় করিয়ে চলে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। পঁচিশে মার্চের কালো রাতে পাকবাহিনী জঘন্যতম গণহত্যায় নামছে এমন আগাম বার্তা ছিলো শেখ মুজিবের কাছে। এজন্য দলের কিংকর্তব্যবিমুঢ় নেতারা ছুটে যান তার বাসায়, দিক নির্দেশনা চান নেতার নিকট। এমনকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দিন আহমেদ টেপ রেকর্ডার নিয়ে ৩২ নম্বরের বাসায় যান স্বাধীনতার ঘোষণা রেকর্ড করতে।  কথিত আছে যুদ্ধের ময়দানে আত্মসমর্পণকারী সেনাপতির চেয়ে লড়াকু সৈনিকের মূল্য অনেক বেশি।” কিন্তু ইতিহাস থেকে সব সৈনিকের নাম মুছে ফেলেন শেখ মুজিব। এমনকি বাদ যায়নি মুক্তিযুদ্ধের সেনাপতি জেনারেল এমএজি ওসমানী। তারপরের ঘটনা সবারই জানা। মুক্তিযুদ্ধের ৮ মাস ২১দিনে লাখো মানুষের প্রাণহানি, মা-বোনের ইজ্জত ও ধ্বংসলীলার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশের মানুষ। শেখ মুজিবের নামে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে সত্য। কিন্তু যুদ্ধের ময়দানে ছিলেন না তিনি। মুজিব যুদ্ধের বিভৎসতা ও গণহত্যা দেখেননি, শোনেননি সন্তানহারা মায়ের আহাজারি । মুক্তিযুদ্ধে তিনি বা তার দলের চেয়ে বড় অবদান ছিলো দেশের আপামর জনতার। সাধারণ মানুষই নির্ভীক সৈনিক হিসেবে লড়েছে রণাঙ্গনে। পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতার পুরো ফসল গোলায় তোলে শেখ পরিবার ও তার দল। শেখ মুজিব বনে যান প্রেসিডেন্ট। একদলীয় শাসন, শোষণ ও ক্ষমতার শতভাগ ভোগদখল করেন তারা। খুন-হত্যা-রাহাজানি-ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ, অপশাসনে অল্প দিনেই  মুজিব হয়ে উঠেন বিতর্কিত ও অজনপ্রিয়। ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে পৌঁছায় বাংলাদেশ।

ইতিহাসের বাক ঘুরে ২১ বছর পর পিতৃ হত্যার প্রতিশোধ নিতে মুজিব কন্যা হাসিনা ফিরে আসেন বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায়। দ্বিতীয় দফায় ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবাধিকারের তোয়াক্কা না করে কায়েম করেন স্বৈরশাসন। সংবিধান শিকেয় তুলে রেখে অনুসরণ করেন পিতার প্রদর্শিত বাকশালী কায়দা। বিগত দেড় দশকে পরপর তিনটি সংসদীয় নির্বাচনে বিনা ভোটে দখলে রাখেন রাষ্ট্র ক্ষমতা। বাংলাদেশকে পরিণত করেন এক বৃক্ষের বাগানে। গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশকে শুধু দল বা  পরিবারে সীমিত না রেখে নিয়ে নেন ব্যক্তি মালিকানায়। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ১৭ কোটি মানুষের অধিকার হরণ করে ধ্বংস করে দেন রাষ্ট্রের সকল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। নির্মম, নৃশংসভাবে মধ্যযুগীয় কায়দায় হত্যা করেন নিজ দেশের হাজারো মানুষকে। দেড় দশকে ২ হাজার ৭’শ মানুষকে হত্যা করেন বিচারবর্হিভূতভাবে। তার শাসনামলে গুমের শিকার হয়েছে প্রায় ৭’শ মানুষ। অভিযোগ আছে, হাসিনা ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর তার সরকারের অভিষেক হয় পিলখানায় সেনাবাহিনীর ৫৭জন চৌকষ অফিসারকে হত্যার মধ্য দিয়ে। এরপর মোটা দাগে গণহত্যা চালায় তার বাহিনী হেফাজতে ইসলামের সদস্যদের উপর। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দোহাই দিয়ে হত্যা করেন অনেককে। গোপন কারাগার আয়না ঘর তৈরি করে গুমকৃতদের নীপিড়ন-নির্যাতন এবং হত্যার শিকারে পরিণত করা হয়। বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে মামলা দিয়ে করা হয় কারারুদ্ধ। দেশকে ঠেলে দেন সাক্ষাত নরকে। মানুষের পিঠ ঠেকে যায় দেয়ালে। সাামাজিক বৈষম্য যখন চরমে এমন একটি ক্রান্তিকালে ঘুরে দাঁড়িয়েছে আমাদের সন্তানেরা।

যে বৈষম্যের কারণে মুক্তিযুদ্ধ হয় একাত্তরে, সেই বৈষম্যের অবসান ঘটাতে শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে। শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদেরকে “রাজাকারের বাচ্চা” বলে গালি দিয়ে তাদেরকে দমাতে লেলিয়ে দেন রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও দলীয় ক্যাডারদের। চালান নির্বিচার গণহত্যা।  নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে প্রায় একহাজার মানুষ। শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধে ফুঁসে উঠে সারাদেশ। একমাস ৬ দিনের আন্দোলন রূপ নেয় ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে। তারপরের ঘটনা সৃষ্টি করেছে নজিরবিহিন বিশ্ব ইতিহাস। নূতন করে স্বাধীনতার স্বাদ পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ। যে নতুন প্রজন্ম এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে জনমনে ছিলো হতাশা, তারাই আজ পরিণত হয়েছে জাতির ভরসাস্থলে। শেখ হাসিনা এখানো আওয়াজ দিচ্ছেন ভারতে বসে। কিন্তু ইতিহাস বলে বিশ্বের পলাতক স্বৈরশাসকদের কেউই পরবর্তীতে ফিরতে পারেনি রাজনীতিতে। উল্টো নিক্ষিপ্ত হয়েছেন ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। এমনকি ক্ষমতাচ্যুতির দীর্ঘদিন পরও প্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি স্বৈরাচারদের সন্তানরা। দাঁড়াতে পারেনি তাদের রাজনৈতিক দলগুলোও। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হবে এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই। শেখ হাসিনার স্বৈরশাসন, দুর্নীতি, গুম ও গণহত্যা অন্যান্য দেশের স্বৈরাচারের তুলনায় নজিরবিহীন ও ভয়ঙ্কর। জুলাই-আগষ্টের ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর পালিয়ে গিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন হাসিনা। ভারত জরুরি ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক আশ্রয় দিয়েছে তাকে। তার পরবর্তী গন্তব্য জানা নেই কারো। হাসিনা বা তার পরিবারের কেউই আর কখনো যে দেশে ফিরতে পারবেন না সে বিষয়ে তারা নিশ্চিত। দেশে শতাধিক হত্যা মামলা ও মানবতা বিরোধী অপরাধের দায় মাথায় নিয়ে শেখ হাসিনা ‘চট’ করে দেশে ফিরবেন তার এমন উক্তি হাস্যকর। স্বৈরাচারী ও নৈরাশ্যবাদী হাসিনা নাকি মানসিকভাবে অসুস্থ এমনটি দাবি করেছেন তার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। শুধু এখন নয় হাসিনার মানসিক অসুস্থতা আজন্ম। ‘প্যাথলজিক্যাল লায়ার’ হাসিনা চট করে দেশে ফিরে আসুক এমনটিই চাচ্ছে দেশের মানুষ।

(ডা: ওয়াজেদ খান

সম্পাদক

সাপ্তাহিক বাংলাদেশ, নিউইয়র্ক।

Email:[email protected])

পাঠকের মতামত

লেখককে অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর লেখাটির জন্য।

Adv. Md. Abdus Salik
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শনিবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন

আওয়ামী দুস্কৃতিকারি, চোর, আর লুটেরাদের কাছে শেখ মুজিব হইল বাপ। তারা আগ্নেয়াস্র থাকা সত্তেও পুলিশ নিয়া মাঠে নামছিল, এখন সেই আওয়ামী দুস্কৃতিকারিরা কোথায়? আন্দোলনের প্রথম দিকে ছাত্রদের একটা স্লোগান ছিল, এখনো তা বহাল আছে পুলিশ ছাড়া মাঠে নাম ভুলায় দিব বাপের নাম আওয়ামী চোরদের সকল সম্পদ দেশের, এইগুলি ক্রোক করে দেশের দেনার দায় মিটানো উচিৎ এবং যে সমস্ত আওয়ামী চোর, বাটপার ও স্বৈরাচারির এখানে মন্তব্য করেছে তাদের সহ সকল আওয়ামী চোর, দুস্কৃতিকারিদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

হোসেন
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ৫:০১ অপরাহ্ন

still now her activist are active, they show threat they are evil we want that awame league should be banned.

SHAH ALAM
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন

আমি ৭৫ দেখেছিলাম এবং পরবর্তী রাজনীতি দেখে আসছি স্বৈরশাসক মিথ্যুক মাফিয়া হাচিনার মতো নারীপিশাচ পৃথিবীতে আর দেখা যায়নি। হাচিনার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মিথ্যাই মূল উপজীব্য ছিল। মিথ্যা ছাড়া সত্য বলতে পারতোনা। এমন জালিম ও মিথ্যুক মাফিয়া স্বৈরশাসককে যারা সমর্থন দেয় তারাও সমান অপরাধী। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। যেন এদেশে আর এমন মিথ্যুক-জালিম মাফিয়া স্বৈরশাসক হিসাবে না আসতে পারে ও সমর্থনও না পায়।

Jamal
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন

হাসিনার ফেরার/ ফিরিয়ে আনার অপেক্ষায় দেশের সাধারন জনগন যেন তাকে তার অপরাধের প্রকৃত শাস্তির আওতায় এনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করা যায়। আর যেন কেউ খুনি হাসিনার অনুরুপ স্বৈরাচার না হতে পারে।

Sabbir Ahammad
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন

খুনি হাসিনা দেশের মানুষকে মন থেকে ভালোবাসে না!!! সে বহুরুপী, ভন্ড,ইসলামবিরোধী, রক্তপিপাসু দানব!!! সে তার পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিতে এবং লুটপাট করতেই বাংলাদেশে এসেছিল!!!!!

TAREQ HASAN
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৭:৫৮ পূর্বাহ্ন

অসাধারণ, চমৎকার ও বাস্তবসম্মত বিশ্লেষণ।

Abdul Aziz Mir
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৭:৫৭ পূর্বাহ্ন

একটা বাটপার মিথ্যাবাদী বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখার যোগ্যতা আপনার নাই তাই মানুষের এগুলো বিশ্বাস করে না বঙ্গবন্ধু ছিলেন অভিসংবাদিকতা বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগের হাত ধরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে তাই মানুষ এখন আর বোকা নয় সব বোঝে। আপনি একটা বাটপার চাটুকার ইতিহাস বিকৃতি করে লেখক।সময় মত আপনাদেরকে সব বুঝিয়ে দেওয়া হবে।

সুমন
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:২৪ পূর্বাহ্ন

লেখাটিতে অতিরঞ্জিত কিছু নেই, ঘোরানো পেচাঁনো কোনো বাক্য বা শব্দের প্রয়োগ নেই। প্রকৃত ঘটনা স্বাভাবিক রেখেই বাস্তব কথা গুলো অত্যন্ত সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে।

নাজমুল হাসান।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:১৪ পূর্বাহ্ন

Sheikh Hasina was an exceptional organiser. She organised, motivated, and led the EVIL elements of our society. She was exceptionally EVIL.

Pinnacle
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:১৫ অপরাহ্ন

I hate hasina

Rantu
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:০৯ অপরাহ্ন

WHAT YOU TALKING ABOUT SHEIKH MUJIB. DO YOU KNOW SHEIKH MUJIB ? I DONT MIND WHAT YOU SAID ABOUT HASINA, BECAUSE SHE DID SO MANY MISTAKE IN HER POLITICALE LIFE. BUT YOU CAN NOT COMPAIR MUJIB WITH OTHET POLITICIAN. PLEASE TRY TO LEARN ABOUT SHEIKH MUJIB, THEN COMMENT.. HASINA IS CORROPTED, IT IS TRUE.

AHMED KABIR
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৮:২৯ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনা যে ভারত থেকে বোনকে নিয়ে ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন, বোনকে নিয়ে সেই ভারতেই পালালেন তিনি sundor

sadhan kumar
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৫:৪৩ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনা কখনো বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবাসে নাই। পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে সে এদেশে এসেছিলো পাশাপাশি ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের ঘৃণ্য চিন্তা করেছিলো যা ছাত্র জনতা রুখে দিয়েছে।প্যাথলজিক্যাল লায়ার

Md. rabiul Bashar
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৫:৩২ অপরাহ্ন

অত্যন্ত নির্লজ্জ দাম্ভিক একটা চরিত্র!

belal
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৪:২৯ অপরাহ্ন

হাছিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে তিলে তিলে মৃত্যু যন্ত্রণা দিয়ে শাস্তি দেয়া উচিত। তার জন্য আলাদা ভাবে আইন করা উচিত যে স্বৈরশাসক দের এভাবেই শাস্তি দিতে হবে।

মোসাদ্দেক হোসেন
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:১৫ অপরাহ্ন

রক্তপিপাসু, নরপিশাচ, ঘৃণ্য প্রকৃতির নারী

ALI
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:১০ অপরাহ্ন

ইতিহাস মীরজাফরকে যেমন গালিতে পরিনত করছে হাসিনাকেও ঠিক একই মর্যাদা দিয়েছে।

Mc
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১২:৪৫ অপরাহ্ন

অত্যন্ত নির্লজ্জ দাম্ভিক একটা চরিত্র!

Monu
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৮ অপরাহ্ন

"Monsur Ali" যে সমস্ত নরপিচাশের বাচ্চাগণ এখনো হাসিনাকে নেতা হিসেবে মানে তারা সবাই এই গণহত্যার আসামি, তারাই দেশের শত্রু ইন্ডিয়ান নাগরিক। হাসিনা হলো সাইকো। নিক্ষিপ্ত হয়েছেন ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। তিনি এখন অতীত।

Sajib Wajed
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৫ অপরাহ্ন

হাসিনা শুধু খুনি না চোরও সুতরাং চোররা পালায়

kamal
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন

মনসুর আলীকে বলছি, ছাত্রদের দাবির আগে শেখ হাসিনা কি দেশে জনপ্রিয় নেত্রী ছিলেন? গত তিনটি সংসদ নির্বাচনে আপনি কি ভোট দিতে পেরেছিলেন? ক্ষমতার জন্য সে কত মানুষকে গুম,হত্যা করেছে আপনি জানেন না? কত মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে দিয়েছে। হাসিনা আপাদমস্তক একটা ফ্যাসিস্ট, স্বৈরাচারী, মাফিয়া।

Palash
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন

আচ্ছা বলুনতো, কতটা নিষ্ঠুর ও বর্বর হলে কেহ এই পতিত স্বৈরাচারের প্রত্যাবর্তন আশা করে পত্রিকা বিবৃতি দিতে পারে? গুম খুন আয়নাঘরের অমানবিক নির্যাতন মুদ্রা পাচার ব্যাংক লুট পুলিশ ও প্রশাসনের দলিয়করণ বিচার ব্যবস্থা ধ্বংশ সরোপরি মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে নয়তো নিরস্র ছাত্র জনতাকে হত্যা করার উপযুক্ত বিচার করে জাতিকে দায়মুক্ত করা এখন সরকারের প্রথম প্রাধিকার । এদের প্রতি কোন ছাড় নয়।

মোহাম্মদ হারুন আল রশ
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন

মনে রাখতে হবে, হাসিনা শুধু খুনি না চোরও সুতরাং চোররা পালায়।

মোঃ আবদুল
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

শত ভুলের মাঝেও একজন বিচক্ষণ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন! শেষটা এমন হবে ভাবিনি! আমার জ্ঞান হবার পর থেকেই কোন এক বিশেষ কারণে কেনো যেনো ওনাকে আমার ভালো লাগে! তিনি অনেক কিছুই করেছেন দেশের জন্য! বিশেষ করে নারীদের জন্য তো অনেক করেছেন! তাদের বিনাবেতনে পড়ালেখা, উপবৃত্তি, বিশেষ সেক্টরে কোটা, সংসদে সংরক্ষিত ৫০ টি আসন, কিন্তু সেই নারীরাই তার শাড়ি, অলংকার চুরি করে সেলফি দিচ্ছে! তার সময় থেকেই প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বই ফ্রিতে দেয়া শুরু! তারপর স্কুলগুলোর সৌন্দর্য বৃদ্ধিও করেছেন তিনি! তিনি মুক্তিযোদ্ধা, বিধবাদের ভাতার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন যা অন্য সরকার করেনি! বড়বড় মেগা প্রজেক্টগুলোতেও সফল হয়েছেন! তার শেষের সিদ্ধান্তগুলো মারাত্মক ভুল ছিলো! জানিনা কেনো, কার বুদ্ধিতে তিনি তার সিদ্ধান্তে অটল থেকে ছাত্রদের বুকে গুলি চালানোর নির্দেশ দিলেন! অথচ তিনি এতো বিচক্ষণতার পরিচয় সব জায়গায় দিলেন, এখানে এসে যে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিলেন তা সত্যিই হতাশার ছিলো! প্রশাসনের সাথে লীগের তান্ডবে হতবাক হয়েছি! এতো লাশ, এতো রক্ত আমি আগে দেখিনি! তাই এরজন্য আমিও তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছি! ছাত্রদের যৌক্তিক দাবী মেনে নিলে কি দারুণ জনপ্রিয় হতে পারতেন! কিন্তু ইগোর কাছে হেরে গেলো সব! তাছাড়া তার পারিপার্শ্বিক মন্ত্রী-আমলারা সব দুর্নীতিবাজ আর দুশ্চরিত্রের ছিলো! তিনি তাদের বুঝতে পারলেন না! তিনি দেশ ছেড়েছেনও সবার শেষে! সকল মন্ত্রীরা একে একে পালিয়ে যায়, ভেবেছিলেন সেনাবাহিনী সাহায্য করবে, পাশে থাকবে, ওনারাও সেভাবে পাশে থাকেনি! তাই একপ্রকার শূন্য অবস্থায় পদত্যাগ আর দেশ ছাড়লেন! রাজনৈতিক ময়দানে তিনি খারাপ হতে পারেন, কিন্তু তার ভালো কাজগুলোকে সাধুবাদ দিতেই হবে! তিনি সংখ্যালঘুদের আস্থার জায়গা ছিলেন! এখন যিনি বা যারা আসবেন দেখা যাবে কতোটা আদর্শের হয়! রাজনৈতিক ময়দানে কেউ শতভাগ ভালো না- এটাই সত্য! তবে তিনি আরেক দিক থেকে উদাহরণ! একজন নারী হয়ে কিভাবে শূন্য থেকে উঠে দাঁড়ালেন, বাবা ও পরিবারের সদস্য হত্যার প্রতিশোধ নিলেন! এটা এক বিরল ইতিহাস! যা অনুপ্রেরণাদায়ক! এইদিক বিবেচনা করলে ওনার হারাবার কিছুই নেই আর! তবে শেষটা দুর্দান্ত আশা করেছিলাম! ছাত্রদের হত্যার মিছিলে তাদের রক্তে ভেজা মাটিতে পা রেখে এভাবে বিদায় আশা করিনি! এত রক্ত জড়ার প‌রেও যারা প‌রিবার ত‌ন্ত্রের রাজনী‌তির প‌ক্ষে ছ‌বি, বি‌ডিও শেয়ার কর‌ছেন, আমি বলবেএদের র‌ক্তে সমস‌্যা আছে। ছাত্র জনতা দাসত্ব প্রথা ফি‌রি‌য়ে আনার জন‌্য রক্ত দেয়‌নি। যারা আমা‌কে গা‌লি দি‌তে চান, দি‌তে পা‌রেন। কথা একটাই, আমা‌দের সন্তান‌দের জন‌্য দূর্নী‌তি মুক্ত বাংলাদেশ চাই । চোর ডাকাতের ভয়ে বাড়িওয়ালা জীবন নিয়ে পালিয়েছে। আর চোর ডাকাতেরা রাষ্ট্রের সম্পদ নির্ভয়ে লুটে নিয়েছে। চোর চোর ! ধর ধর !

Monsur Ali
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৮:৫৩ পূর্বাহ্ন

খু*নী হা ছি!না চট করে ফট করে দেশে এসে তার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করুক, তার তৈরী আয়না ঘর ঘুরে আসুক। বিশ্ববাসী উপভোগ করুক ফ্যাসিস্ট ট্যারিজমের কুকামের হিসাব নিকাশ,

মোঃ শিহাব উদ্দিন
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৭:২১ পূর্বাহ্ন

People of BD waiting for her quick Return , We have un-finished Business with her

Nam Nai
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ২:১৫ পূর্বাহ্ন

ইতিহাসের যে গতিপথ মুজিব, হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের দোসররা অবরুদ্ধ করে রেখেছিলো ইতিহাস সেই গতিপথ আবার ফিরে পেয়েছে, এটাই আমাদের স্বাধীনতা।

সোহেল
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:৫১ পূর্বাহ্ন

আওয়ামী স্তাবকদের কেউ কেউ বলছে শেখ হাসিনা নাকি দেশত্যাগ করে নাই পালায় নাই যেমন নরাধম খোদাদ্রোহী দেওয়ান বাগীর চামচারাও বলেছিল সে মরে নাই। একজন প্রমানীত শয়তান শেখ হাসিনার মৃত্যুদন্ডের পর তার লাশ আল্লাহদ্রোহী ফেরাউনের মত মমি শুটকি করে গণ যাদুঘর গণ ভবনের প্রবেশদ্বারে সংরক্ষিত করে রাখতে হবে ভবিষ্যত প্রজম্মকে শেখ হাসিনার দুষ্কর্মের বিষয়ে উজ্জীবিত রাখতে। তাতেও আওয়ামী স্তাবকের দল শেখ হাসিনার মমির মর্যাদা দেখে উচ্ছ্বলতা দেখাতে পারবে।

আকাশ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৫৩ অপরাহ্ন

যে সমস্ত নরপিচাশের বাচ্চাগণ এখনো হাসিনাকে নেতা হিসেবে মানে তারা সবাই এই গণহত্যার আসামি,,তারাই দেশের শত্রু ইন্ডিয়ান নাগরিক

Mahmud
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৫৩ অপরাহ্ন

খুনি তার ব্যক্তিগত মিশন শেষ করলেও জাতিগত নিধনের মিশন শেষ করেনি। আওয়ামীলীগের লোকদের দিয়ে গৃহযুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টায় রত।

আজাদ আবদুল্যাহ শহিদ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৫৪ অপরাহ্ন

প্রতিহিংসা ঈর্ষা বিদ্বেষ আর খুনের নেশায় যার মগজ টপবগ করতো তারই নাম কথিত বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। একজন প্রকাশ্য মানুষ খেকো রাক্ষসের প্রতিকৃতি ছিল শেখ হাসিনা।দুনিয়ার যত সভ্যতা ভব্যতা ন্যায় নীতি আদর্শকে জলাঞ্জলী দিয়ে নিরঙ্কুশ ক্ষমতাকে তার জীবনের মৃতসঞ্জীবনি হিসাবে গ্রহন করেছিল। নিত্য খুন গুম হত্যা গ্রেফতারের খবর না পাওয়া পর্যন্ত তার রাতের ঘুম আসতো না। সে কি মানুষ ছিল? না অমানুষ নামের একটা নর পশু নর ঘাতক ছিল?

আলমগীর
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৫১ অপরাহ্ন

হাসিনা নিজের অপকর্ম সম্পর্কে জানেন বলেই তিনি সত্যের মুখোমুখি দাড়াতে ভয় পেয়েছে এবং দল, পুলিশ বাহিনী এবং দলিয় সবাইকে বিপদে ফেলে পালিয়েছেন!! এই পালানো পূর্ব পরিকল্পিত বলেই তার পরিবার ও গুষ্টির কেউ দেশে নেই!! এখন টুস করে ঢুকার কথা বলে বোকা সমর্থকদের ধোঁকা দিচ্ছে এবং তাদেকে বিপদে ফেলার নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে, যেমন আবেগকে প্রশ্রয় দিয়ে, বিপদে আছে গোপালগঞ্জ এর লোকেরা !! বাংলাদেশের মানুষও চায় হাসিনা গংরা দেশে ফিরুক এবং আইনের মুখামুখি হোক।

আহাম্মদ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৪২ অপরাহ্ন

ইতিহাস কখনো মিথ্যা হয় না শেখ হাসিনা আর কখনো বাংলা দেশে আসবে না

ফিরোজ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৩৫ অপরাহ্ন

হাসিনাকে নিয়ে একটা মহাকাব্য (রাবনের ন্যায় ) লেখা যায়

সালাহউদ্দিন
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৩০ অপরাহ্ন

হাসিনা হলো সাইকো। তিনি এখনো অতীত।

শাহ্ আলম মানিক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৩০ অপরাহ্ন

আমি ১৯৭১ এ ইন্ডিয়া, ১৯৭৫ এর পর সব আন্দোলন নিজের চোখে দেখেছি। সেখ পরিবার মূলত: হিন্দু ধর্মের অনুসারী।

ইস্কান্দার
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:২৬ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনা ছিল দম্ভ, অহমিকা ও ঔদ্ধত্যের চরম উদাহারন। হাইকোর্ট যাকে "রং হেডেড" বলে উল্লেখ করছেন সেই এই দেশের মানুষের কাঁধে চড়ে নিজের দম্ভ, অহমিকা ও ঔদ্ধত্য প্রকাশ করছেন বারবার। জুডিশিয়াল কিলিং, আয়না ঘরে গুম, গুমের পর খুন, বিচার বিভাগ, দুদক, নির্বাচন কমিশন, ব্যাংক, সব কিছু শেষে করে বুঝিয়ে দিয়েছেন এই দেশের প্রতি এবং এই দেশের মানুষের প্রতি তার কোন ভালোবাসা বিন্দু মাত্র ছিলো না।

Faruk Hossain
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:২১ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনা কখনো বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবাসে নাই। পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে সে এদেশে এসেছিলো পাশাপাশি ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের ঘৃণ্য চিন্তা করেছিলো যা ছাত্র জনতা রুখে দিয়েছে।

Mozammel
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:৫৮ অপরাহ্ন

সামান্য 'ক্ষমতা' দিয়ে মানুষকে আল্লাহ তায়ালা পরীক্ষা করেন।আর প্রতিটি মানুষকেই ছোট-বড় ক্ষমতা দিয়ে পরিবারে,সমাজে কিংবা রাষ্ট্রে পরীক্ষা দিতে হয়।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।

Eashanur Rahman
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:৩৮ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনা কোনো নেতা কর্মিকে বিপদে ফেলে যাননি। শেখ হাসিনা স্বইচ্ছা দেশ ছাড়ল না তাকে বাদ্যকরা হয়েছে আমরা এখন ও শেখ হাসিনার মুখে এখন ও শুনিনী আমরা আওয়ামীলীগের নেতা কর্মিরা বর্তমানে যদি ও মামলা হামলা নির্যাতন ঘয বাড়ি ব্যবসা প্রতিষ্টানেন ভাংচুর করা হয়েছে এটা আমরা মনে করি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা এবং দলের জন্যে আমাদের ত্যাগ । আমাদের আওয়ামীলীগের অঙ্গসঙ্গগঠনের প্রত্যেকটা নেতা কর্মির আমরা আবার ঘুরে দাড়াবোই দাড়াবো ইনশ আল্লাহ

nafisa
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:৩৩ অপরাহ্ন

গনধিক্তিকৃত ফ্যাসিবাদি পতিত স্বৈরাচার পলাতক শেখ হাসিনার চট করে ডুকে যাওয়ার বত্তব্য ফেলে যাওয়া জনগনের খেদানির মুখে পলায়পর নেকর্মিদের প্রতি উপহাস ছাড়া কিছুই নয় --

এমএস আলম
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:১৬ অপরাহ্ন

ইতিহাস হয়তো তেমন জানা নেই আমার,তবে শেখ হাসিনা সেদিন দেশ না ছাড়লে হয়তো পরিস্থিতি ভিন্ন হতো তাকে হয়তো হত্যার শিকার হইতে হতো। তার দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত পুরোপুরি সঠিক সিদ্ধান্ত ছিলো। হবে মনে রাখা ই শ্রেয় ইতিহাসে বহুই এমন আছে যাদের দেশ থেকে তাড়াতাড়ি দেয় তারা আবারও ফিরে আসে। আমি বিশ্বাস রাখি শেখ হাসিনাও আসবে। যেমনটা শ্রীলঙ্কায় রাজাপাকসে পরিবার এসেছে মাত্র ২ বছরের মাথায়।

মোহাম্মদ সোহেল
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:০৯ অপরাহ্ন

"কিন্তু ইতিহাস বলে বিশ্বের পলাতক স্বৈরশাসকদের কেউই পরবর্তীতে ফিরতে পারেনি রাজনীতিতে। উল্টো নিক্ষিপ্ত হয়েছেন ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। এমনকি ক্ষমতাচ্যুতির দীর্ঘদিন পরও প্রতিষ্ঠিত হতে পারেনি স্বৈরাচারদের সন্তানরা। দাঁড়াতে পারেনি তাদের রাজনৈতিক দলগুলোও। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম হবে এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই"। _তাই হোক।

হেদায়েত উল্লাহ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:৪৭ অপরাহ্ন

Absolutely right!!!

syed
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:৪৪ অপরাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status