অনলাইন
মাজারে হামলার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শনিবার, ৩:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:০৬ অপরাহ্ন
ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলোর বিরুদ্ধে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং হামলার নিন্দা জানিয়ে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, কয়েকদিন ধরে একদল দুষ্কৃতকারী দেশের সুফি মাজারগুলোতে হামলা চালাচ্ছে, যা সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান এবং সুফি মাজারগুলো নিয়ে যে কোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং এগুলোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানায়। সরকার এসব হামলায় জড়িত অসাধু শক্তিগুলো আইনের আওতায় আনতে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাজ করছে জানিয়ে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ধর্মীয় স্থান ও সাংস্কৃতিক স্থানগুলো রক্ষার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং সব বিশ্বাসের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের দেশ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলছি যে, আমরা সম্প্রীতির দেশ হিসেবেই থাকবো এবং ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহনশীলতা ও সম্প্রীতি বিঘ্নিত করার যে কোনো প্রচেষ্টা কোনো বৈষম্য ছাড়াই কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে।
আমি মনে করি মাজার ভাঙ্গার জন্য দায়ী একটা ইহুদিবাদী সংগঠন। যারা নিজেদেরকে কখনো আহলে হাদীস কখনো সালাফি কখনো সহীহ আকীদার লোক বলে দাবি করে থাকে। এরা উগ্র, ফেতনাবাজ, মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারী। এরা প্রকৃতপক্ষে ইহুদিদের এজেন্ট হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এদেরকে বড় বড় অন্যায়, অপরাধ যেমন গুম, খুন, হত্যা, ধর্ষণ, জিনা, ব্যাভিচার, সুদ, ঘুষ, জুলুম, নির্যাতন ইত্যাদির বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে দেখবেন না। দেশের কোন দুর্যোগে এদেরকে দেখবেন না। নবী, রাসূল, কোরআন, হাদীস ইত্যাদির অবমাননা করা হলে, কটূক্তি করা হলে কোন প্রতিবাদ করতে দেখবেন না। উল্টো যারা ঈমানী দায়ীত্ববোধ থেকে প্রতিবাদ করে, মিছিলে অংশগ্রহণ করে তাদের বিরুদ্ধে ফতুয়া দেয়। বেনামাযীর ব্যাপারে কিছু বলে না। উল্টো যারা নামাজ পড়ে তাদের পিছনে খোঁচা-খুঁচি করে আর বলে যে তোমার তো নামাজ হয় নাই। অর্থাৎ এক কথায় তারা আছে মুসলিমদের মধ্যে কিভাবে মতভেদ তৈরী করা যায় সে চেষ্টায়। অতএব বুঝতে হবে এরা কারা এবং কি চায়?
ভাংচুর করা মানে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া। সহনশীল ও সম্প্রীতি নষ্ট করা। ভাংচুরকারীদের আইনের আওতায় আনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংগে সহমত প্রকাশ করছি।
কোন সাচ্চা ঈমানদার ... ভাংতে পারে না মন্দির মাজার ... ওরা নামকাওয়াস্তে ঈমানের দাবীদার । ওরা জাতির দুশমন ... কুচিন্তা করে তারা সারাক্ষণ ... ওরা সৃষ্টি করতে চায় জাতির বিভাজন ।
যারা বুঝেন, মাজার দিয়ে ব্যবসা করা হয়- তারা অন্যদের সচেতন করুন। তাহলে মাজার এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে। ইসলামের উগ্রবাদী দৃষ্টিভঙ্গী পরিহার করুন। এমনটা দেশ, জাতি, ধর্ম- সবার জন্যই বিপদের।
মাজার না ভেংগে। মাজার থেকে গান বাজনা.মদ জুয়া.গাজা আরও যত অনৈসলামিক কার্যকলাপ হয় তা বন্ধের ব্যবস্থা করুন।মাজারের টাকা জনগনের কল্যাণে ব্যয় করা হউক।
গান বাজনা গাজা খাওয়া এগুলো নিষেধ কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করা হউক
ভাংচুর করা মানে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া। সহনশীল ও সম্প্রীতি নষ্ট করা। ভাংচুরকারীদের আইনের আওতায় আনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংগে সহমত প্রকাশ করছি।
যুগ যুগ ধরে দেশের সবকটি মাজারে গান বাজনা ও গাঁজা কুরী দের আড্ডা খানায় পরিনত হইয়াছে এবং এবাদতের নামে শিরক করে চট্টগ্রামেও এর ব্যাতিক্রম নহে চট্টগ্রামে প্রথমে মাইজভান্ডার কে বুলডোজার দিয়ে গুড়ি দিতে হবে কারণ জনগণের দানের টাকায় বলিয়ান হয়ে ইসলামের কথা না বলে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পক্ষে হয়ে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অনেক ধ্বংসাত্মক রাজনীতি করেছিল।
এটা ধর্মীয় সংস্কারের মধ্যেই পড়ে
যেখানে রাসূল সাঃ বলেছিলেন কবরগুলো মাটিতে মিশিয়ে দিতে যেনো কোনো চিহ্ন না থাকে, মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে এরকম মাজার পুজা দেখতে পাওয়া যায় না, সেখানে এই আধুনিক যুগে অনেকে সন্তান লাভের আশায় মাজারের বাবার কাছে যায় নাউজুবিল্লাহ। মাজারে গাঁজা খাওয়া হয়, চলে অনৈতিক কর্মকান্ড। আমার মতে মাজার গুলো ভাঙ্গা সম্পূর্ণ সঠিক কাজ হয়েছে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে দেশের সকল এরকম অনৈতিক, অবৈজ্ঞানিক, অনইসলামিক মাজার ধ্বংস করে ফেলা দরকার
মাজার না ভেংগে। মাজার থেকে গান বাজনা.মদ জুয়া.গাজা আরও যত অনৈসলামিক কার্যকলাপ হয় তা বন্ধের ব্যবস্থা করুন।মাজারের টাকা জনগনের কল্যাণে ব্যয় করা হউক।