অনলাইন
স্বাস্থ্যের সিনিয়র সচিব
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ৬২৫, আহত ১৮৩৮০
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৬:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ৬২৫ জন নিহত ও ১৮ হাজার ৩৮০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ। তবে এটিই চূড়ান্ত নয় বলে জানান তিনি।
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
এম এ আকমল হোসেন আজাদ বলেন, আন্দোলনে আহত ছাত্র ভাইদের মধ্যে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে, তেমন কোনো দায়ভার নিয়ে জাতির কাছে আমরা পার পাবো না। সেজন্য আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করছি। আহত ছাত্রদের বিদেশে চিকিৎসার জন্য চেষ্টা করছি। আমাদের আওতায় না থাকার পরও বিমান বাংলাদেশ বিনামূল্যে টিকিট দিয়েছে। কেউ না দিলেও আমরা ব্যবস্থা করবো।
তিনি আরও বলেন, কতজন ছাত্র বা জনতা আহত-নিহত হয়েছেন সে ব্যাপারে একটি টাস্কফোর্স বা কমিটি হয়েছে। উচ্চপর্যায়ের একজন সাবেক স্বাস্থ্য সচিবের নেতৃত্বে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এ সংখ্যাটি নিরূপণের চেষ্টা করছেন। আমাদের ডাটাবেজ, কমিটির তথ্য ও বিভিন্ন সূত্রের তথ্যে একটি সংখ্যা জানাতে চাই। তবে এটিই চূড়ান্ত নয়।
সিনিয়র সচিব বলেন, আমরা জানতে পেরেছি ১৮ হাজার ৩৮০ জন আহত হয়েছেন, ৬২৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে স্থানান্তরের চেষ্টা করেছি। আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা হলো বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডাটাএন্ট্রির মাধ্যমে সেবাদানকারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে ভবিষ্যতে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত করা। আমাদের ক্যাপাসিটি বাড়ানোর চেষ্টা করছি। যেটা ভেঙে পড়েছে সেটার কারণ অবহেলা। অন্যায্য দাবি পূরণ করা।
প্রথম আলোর হিসাব অনুযায়ী ৪ আগস্ট পর্যন্ত পক্ষে বিপক্ষে মিলিয়ে আন্দোলনে মৃত্যু ছিলো ২ শ' (মানবজমিনে সোয়া ২ শ', তৎকালীন সরকারি হিসাবে দেড় শতাধিক)! এর বেশিগুলো নিশ্চয়ই ৫ আগস্ট পরবর্তী মৃত্যু
নিহত এবং আহতদের সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে এ সরকারের কত বছর লাগবে? ভাব খানা এমন ২০৪১ সাল পর্যন্ত ওনারা আছেন। সুতারাং তাড়া হুড়ার কিছুই নাই।
নিহতের সংখ্যা কমিয়ে দেখালেই কি আওয়ামী লীগ ও পুলিশকে বাঁচাতে পারবেন?
We need to know the number of missing students and people too; missing forever are the dead also.
The interim government should form a commission, which will write the history of second war of independence starting from December 17, 1971 or, January 10, 1972.
More than 625 people died.