অনলাইন
নতুন ডিসিদের কর্মস্থলে যেতে বারণ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিফিং স্থগিত
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নতুন নিয়োগ পাওয়া জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) ব্রিফিংটি অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হয়েছে। সদ্য নিয়োগ পাওয়া ৫৯ জন জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) একটি ব্রিফিং আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সেটি স্থগিত করা হয়। এজন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ডিসিদের নতুন কর্মস্থলে যোগ দিতে নিষেধ করা হয়েছে। তাদের ঢাকায় অবস্থান করতে বলা হয়েছে। সবাইকে হোয়াটসঅ্যাপে এ বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে এবং প্রাপ্তিস্বীকার করতে বলা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নতুন নিয়োগ পাওয়া সব ডিসিদের একটি ব্রিফিং সকাল ১১ টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে নির্ধারিত ছিল। অনিবার্য কারণবশত সেই ব্রিফিংটি স্থগিত করা হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে আমরা কর্মস্থলের উদ্দেশে তাদের যাত্রা করতে বারণ করেছি। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তাদের ঢাকায় অবস্থান করতে বলেছি।’
প্রসঙ্গত, সোমবার দেশের ২৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেয় সরকার। পরদিন মঙ্গলবার আরও ৩৪ জেলায় ডিসি নিয়োগ দেয়া হয়। তবে ডিসি হিসেবে নতুন নিয়োগ পাওয়া এই ৫৯ জনের মধ্যে অনেককে নিয়ে তীব্র আপত্তি ও ক্ষোভ জানানো হয়। বিগত ১৬ বছর ধরে বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার বলে ক্ষুব্ধ কর্মকর্তারা জানান ।
তারা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নতুন যাদের জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে, তারা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ও আশীর্বাদপুষ্ট। আওয়ামী লীগ সরকারের সময়েও এসব কর্মকর্তারা ভালো পদে ছিলেন। নতুন নিয়োগ পাওয়া ডিসিদের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানান তারা। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিকাল তিনটার পর থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও জনপ্রশাসন সচিবের সঙ্গে তাদের দফায় দফায় বৈঠক হয়।
SHOULD CANCLE THEM. SO FAR GOOD DECISION
Please go and mark them well, our people didn't sacrifice their lives for such type of reform. Please don't repeat the same mistake, These DC will not cooperate the interim Govt.
If the newly appointed ones are not suitable candidates, then find out who was responsible for their selection process. Take action against them first for acting irresponsibly, there might be a bribe involved, so make a proper inquiry.
বিগত খুনি সরকারের কেহ যেন ডিসি না হয়।
ডিসি নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ব্যবস্থা চালু করা জরুরি। বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার বিতর্কিত এলআর ফান্ড বন্ধ করতে পারেন। যারা ডিসি হিসেবে যোগদান করবেন প্রত্যেকে যোগদানের আগে ও পরে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল বাধ্যতামূলকভাবে জমা দিতে হবে। নিরপেক্ষ বলে কিছু নেই। "এ" বাদে এখন যারা নিয়োগ পাবেন তাঁরা "বি" ও "জা" ঘরোনার হবে? তাহলে দলীয় ট্যাগ থেকেই গেলো। ভালো হয় পরীক্ষার মাধ্যমে যারা মেধাবী, সৎ, দক্ষ এবং জনবান্ধব তাঁদের নিয়োগ দেয়া উচিৎ। তাহলে বৈষম্য বিরোধী ধারা অব্যাহত থাকবে।
ডিসি মানে ভাল পোষ্টিং ?? ভাল পোষ্টিং মানে কি ভাল আয়?? দরকার হচ্ছে যারা ডিসি , এডিসি নিয়োগ পাবেন তাদের আগে পরিবার সহ সম্পদের হিসাব এবং তা জেলার ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা। এই পদ্ধতিতে যাদের নিয়োগ দিবে বা যারা যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই সৎ নীতিবান হবেন। সৎ নীতিবান লোক যে দলের বা মতের হোক কোন সমস্যা হয় না।
অবাক লাগল,
ডিসিদের ক্ষমতা কম করতে হবে। বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদ সিষ্টেম থেকে বের হতে হবে তাহলে ডিসি পদ নিয়ে এত কাড়াকাড়ি হবে না।
নতুন উপদেষ্টাদের উচিত ছিল ডিসির পদে পদোন্নতির জন্য পরীক্ষা নেয়া । প্রশ্নগুলো এনালাইটিক হতে হতো । যারা সচিবালয়ে হট্টগোল করছে তারা যেকোনো পদে সরকারি চাকরির অযোগ্য।
হাসিনা সরকারের সুবিধাভোগীদের নাম কারা দিয়েছিল আগে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কারণ এরাই হচ্ছে হাসিনার দোসর, জাতির শক্র। এই শত্রুদের চিহ্নিত করতে না পারলে স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়া যাবে না। তাজা রক্তের বিনিময়ে আমরা এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি ।
আওয়ামীলীগের সতের বছরের আবর্জনা পরিষ্কার করতে সতের বছর প্রজন্মকে দিতে হবে। নুতন রূপে যাদের ট্রান্সফার করা হয়েছে বা হবে তারা সবাই আওয়ামীলীগের রক্তের জন্ম নেওয়া ছেলেমেয়েরা ! তার চেয়ে ভালো হবে নুতন করে ডিসি, এসপি এবং ডিসিডের নিয়োগ দেওয়া হোক।
এসব কী শুনছি! দালালেরা বড় বড় পদ পাচ্ছে?
লোম বাছতে কম্বল উজাড় হওয়ার অবস্থা।
সুপারনিউরামারি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত সকলেই অবৈধ হাসিনা সরকারের সমর্থক। এদেরকে প্রশাসন থেকে বের করে দিতে হবে। তা না হলে এরাই ঝামেলা পাকাবে। অতএব সাধু সাবধান।
হাসিনা সরকারের সুবিধাভোগীদের নাম কারা দিয়েছিল আগে তাদের খুঁজে বের করতে হবে
দুর্নীতিবাজদের সরাসরি চাকরি থেকে বরখাস্ত করে আইনের আওতায় আনা হোক। সময় দেয়া যাবে না।
বেশী ভালো ভালো না, শাসনের জন্য যতোটুকু কঠোর হওয়া প্রয়োজন তা নিয়মের মধ্যে থেকে প্রয়োগ করা খুবই জরুরী
প্রথমে কিছু ভুল ত্রুটি হতে পারি এটা দর্শনীয় কিছু নয় তবে সে ভুলগুলো তুলে ধরতে হবে এবং এরপর আমাদের উপদেষ্টারা সেটা সংশোধন করে দিবেন বলে আমরা আশা করি প্রশাসনে অতিসত্বর অল্প সময়ের মধ্যে গতি আনতে হবে কাজের গতি কমানো যাবে না কোন সিদ্ধান্তে যদি ভুল হয় সেটি অল্প সময়ের মধ্যে সংশোধন করে ফেলতে হবে আপনারা দুর্বার সাহস নিয়ে এগিয়ে যান সারা বাংলাদেশের জনগণ অধিকাংশই আপনাদের সাথে আছি
এতকিছুর পরও যদি সর্ষের ভিতর ভূত থাকে তবে বিষয়টি দুঃখজনক!
হাসিনা সরকারের সুবিধাভোগীদের নাম কারা দিয়েছিল আগে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কারণ এরাই হচ্ছে হাসিনার দোসর, জাতির শক্র। এই শত্রুদের চিহ্নিত করতে না পারলে স্বাধীনতার স্বাদ তেতো হয়ে যেতে পারে
আগে যাচাই বাছাই করুন। তারপর নিয়োগ দেন।
এই সরকার শাসন, বোঝাপড়া ও বাস্তবায়নে খুবই দুর্বল। মূল কারণ হল তাদের অতীতের অভিজ্ঞতা বেশিরভাগই এনজিও, বা অ-চ্যালেঞ্জিং সেক্টরে। আমি দৃঢ়ভাবে তাদের দক্ষতা প্রয়োগ করার জন্য বিদেশে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কঠিন লোকদের নিয়োগ করার পরামর্শ দিচ্ছি। বরখাস্ত এবং নিয়োগ সংক্রান্ত সরকারি চাকরির নিয়মও পরিবর্তন করুন। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি 75% সচিব এবং যুগ্ম সচিবদের বরখাস্ত করা উচিত এবং এই পদগুলি বহিরাগত প্রতিভা দ্বারা পূরণ করা যেতে পারে। এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নতুন প্রশিক্ষণ দিয়ে নতুন নিয়োগ শুরু করুন। এই সরকার যদি পুরানো ব্যবস্থার ব্যত্যয় ঘটাতে না পারে তাহলে তারা বিপ্লব সরকার দাবি করবে কিভাবে?
এত নরমভাবে প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে না। কঠিন হতে হবে। নাহলে পদে পদে বাধা আসবে।
বাঘ আর বিড়াল পার্থক্য করতে এতো সময় লাগার কথা নয়। বুদ্ধির বিশেষ ছাকনি ব্যবহার করে এদের আলাদা করতে হবে। হাসিনা তার পরিচালকের পরামর্শে এতো কাচা কাজ করে যায় নাই।
ফ্যাসিবাদের আগ্রাসন এখনো চলছ এটা বিপ্লবী সরকার হয়নি
হাসিনা সরকারের সুবিধাভোগীদের নাম কারা দিয়েছিল আগে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কারণ এরাই হচ্ছে হাসিনার দোসর, জাতির শক্র। এই শত্রুদের চিহ্নিত করতে না পারলে স্বাধীনতার স্বাদ তেতো হয়ে যেতে পারে
গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেয়ার আগে কর্মকর্তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে। কিছুতেই যেন স্বৈরাচারের দোসর বা সুবিধাভোগীরা ঢুকে না পড়ে। তাহলে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে।
গন অভ্যুর্থানের সরকার দিন দিন যেন গান্ধীবাদের সরকারে পরিনত হচ্ছে। ১ মাস সময় গেল কিন্তু এখনো যেন ঘুম ভাঙছে না । আর সময় ক্ষেপন নয় এবার জেগে উঠুন, শত্রু মিত্র এখনো চিনতে না পারলে পচতাতে সময় লাগবে না ।
কাজী এনাম সাহেব সঠিক বলেছেন । কারা এদের নাম দিয়েছিল আগে তাদেরকে খুঁজে বের করতে হবে।
সাব্বাস! হাসিনা সরকারের সুবিধাভোগীদের নাম কারা দিয়েছিল আগে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কারণ এরাই হচ্ছে হাসিনার দোসর, জাতির শক্র। এই শত্রুদের চিহ্নিত করতে না পারলে স্বাধীনতার স্বাদ তেতো হয়ে যেতে পারে।