অনলাইন
সাংবিধানিক পদ শূন্য হচ্ছে, এরপর কী?
মানবজমিন ডিজিটাল
(৪ সপ্তাহ আগে) ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ২:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৫৭ অপরাহ্ন
একের পর এক রাষ্ট্রের সাংবিধানিক পদ শূন্য হচ্ছে। হাসিনা জমানার সর্বশেষ শূন্য হলো নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের এই কমিশন পদত্যাগ করে বাড়ি চলে যায়। আগের দুই কমিশন মেয়াদ পূর্ণ করলেও আড়াই বছরের মাথায় কলঙ্কের বোঝা নিয়ে হাবিবুল আউয়াল কমিশনকে ফিরতে হয়। এর আগে অনেকগুলো সাংবিধানিক পদ শূন্য হয়। প্রধান বিচারপতি ও স্পিকার এদের মধ্যে অন্যতম। এই পটভূমিতে বাকি আছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ও দুর্নীতি দমন কমিশন। প্রেসিডেন্টকে ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে। বলা হচ্ছে, তিনিও হয়তো সরে দাঁড়াবেন। যদিও এর কোনও সত্যতা মেলেনি। নীতি-নির্ধারকদের তরফে কিছু বলা হয়নি। প্রেসিডেন্ট হাউস থেকেও এমন কোনও আভাস-ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি।
বলা হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট যদি পদত্যাগ করেন তাহলে কী হবে। সাংবিধানিক কোনও সংকট ? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর কোনও সম্ভাবনা নেই। কারণ প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একই সঙ্গে দুটো দায়িত্ব পালন করবেন। যেমনটা করেছিলেন জরুরি জমানায় প্রেসিডেন্ট ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ।
উল্লেখ্য যে, গত ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার নজিরবিহীন বর্ষা বিপ্লব বাংলাদেশের রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দেয়। পদত্যাগ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। এখন তিনি ভারতেই রয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআইকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তাকে চুপ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
আমার মনে হয় রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসন ব্যবস্থা আবার ফিরিয়ে আনা। এত বড় মন্ত্রী সভা আমলাদের কোন কাজে লাগেনা শুধু দূর্নীতির ঘড়াই পূর্ণ হয়। মতামতটি আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত।
যেখানে ফাকা হবে সেখানে দ্রুত পুরন করে দিতে হবে। বাংলাদেশে যোগ্য লোকের অভাব নেই।
তাড়াহুড়ো করে নির্বাচন কমিশন গঠন না করে এর গঠনের জন্য একটি বিধি প্রণয়ন করা বেশি জরুরী। আমরা আশা করি বর্তমান সরকার এমন একটি বিধি প্রণয়ন করবে যার মাধ্যমে ভবিষ্যতে নিরপেক্ষ এবং দক্ষ কমিশন গঠন করা সম্ভব হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশন সাংবিধানিক প্রতিষ্টান নয়, এটি সংবিধিবদ্ধ সংস্হা, সংসদে আইন পাশ করে এরুপ সংস্হা প্রতিষ্টা করা হয়, যেমন: দুর্নীতি দমন কমিশন, মানবাধিকার কমিশন ইত্যাদি।
আউয়ালী কমিশন ও দ্রুত নির্বাচন চায়। ডক্টর ইউনুস সরকারের বিকল্পদের কেউ পাত্তা দেবে বলে মনে হয়না।
Time is a great factor. When there is a problem, a solution not far away.
জন আকাংখাই হচ্ছে সংবিধান। জনগণ একটি মহা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমতায় এনেছেন। তিনি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই। তিনি এখন জনতার কন্ঠ।
মানুষের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য মানুষ না।
Lock them up.
পাপ্পু চুপ্পু গেলেই ভালো,ভাবছে আম জনতা -
এসব কোনো সমস্যাই না। গরিবের ইউনুস ই যথেষ্ট।
পেসিডেন্টেরও পদত্যাগ করা উচিত৷
আমার একটা বিষয় বুঝে আসে না। আপনারা এমন ভাবে বলেন যেন সংবিধানের প্রয়োজনে মানুষ, মানুষের প্রয়োজনে সংবিধান নয়।
দুর্নীতি দমন কমিশন এর কোন পদ সাংবিধানিক পদ নয়। কেননা এগুলো সাংবিধানিক পদ হবার শর্ত পূরণ করে না (১) সংবিধানে উল্লেখ থাকা, ২) পদায়ন, ৩) মেয়াদ, ৪) অপসারণ পদ্ধতি ইত্যাদি)।
ওপারে হাসিনার সাথে সাথে এপারে চুপ্পুকেও চুপ করাতে হবে। নইলে সর্বনাশ যখন তখন।
সংবিধান জনগনের জন্য, সংবিধানের জন্য জনগণ নয়। মনে রাখতে হবে।
জন আকাংখাই হচ্ছে সংবিধান। জনগণ একটি মহা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমতায় এনেছেন। তিনি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনে কোনো বাধা নেই। তিনি এখন জনতার কন্ঠ।
Constitution is for people, people are not for constitution.
শত,শত ছাত্র জনতা কে হতাহত করে সংবিধান, সংবিধান কোরাস গাওয়ার দরকার নাই। জনগণের জন্য সংবিধান, সংবিধানের জন্য জনগণ নয়। যে সব দেশের স্বাধীন মেরুদণ্ড যুক্ত সংবিধান আছে। সেগুলো সংগ্রহ করে আমাদের দেশের উপযোগী করে নূতন সংবিধান রচনা করা হউক। ( সংবিধান রচনা কমিটি গঠন করা হউক এখনই)
প্রেসিডেন্টের মধ্যে নূন্যতম মান সম্মান বোধ থাকলে আশা করি উনিও পদত্যাগ করবেন।
I want Stepdown Honourable President. Because he was appointed by the Hasina.
সংবিধান হচ্ছে কোনো একটি দেশের, জনগোষ্ঠীর পরিবর্তনশীল 'সাধারণ ইচ্ছার' লিখিত বা অলিখিত অথবা "লিখিত-অলিখিত" দলিল বা "দলিল-প্রথার" সমষ্টি।
একসময় বলতো হাসিনার পরে কে দ্বায়িত্ব নেবে। হাসিনা পালালেও দ্বায়িত্ববান লোক পেতে কোন সমস্যা হয়নি।