দেশ বিদেশ
সেনাবাহিনীর কাছে দুঃখপ্রকাশ গোপালগঞ্জ আওয়ামী লীগের
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১২ আগস্ট ২০২৪, সোমবারটহলরত সেনাসদস্যদের ওপর হামলা ও গাড়ি পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ। একইসঙ্গে সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ না ভাবার জন্য জেলার নেতাকর্মীদের অনুরোধ জানিয়েছে দলটি। রোববার দুপুরে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জি এম সাহাব উদ্দিন (আজম) এ অনুরোধ জানান। ওই জরুরি সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নেতাকর্মীদের শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সেনাবাহিনী আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। তাদের কাজ করতে সহায়তা করতে হবে। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, এরপর কোনো নেতা বা কর্মী যদি বিশৃঙ্খলা করেন, তাহলে জেলা আওয়ামী লীগ তাঁর দায়দায়িত্ব নেবে না। তিনি জানান, অন্যান্য বছর যেভাবে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়, এ বছরও শোক দিবস সেভাবেই পালন করা হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ জরুরি সভায় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ জরুরি সভায় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন। এদিকে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, গোপালগঞ্জের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জেলা, উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের সব স্তরের নেতাকর্মীদের শান্তিপূর্ণ মিছিল-মিটিং করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মিছিল বা মিটিংয়ে কোনো দেশি অস্ত্র, লাঠিসোটা প্রদর্শন করা যাবে না। গত কয়েক দিন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে শান্তিপূর্ণ মিছিল-সমাবেশ হয়েছে। কিন্তু শনিবার কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। এটি কোনোভাবে মুজিব আদর্শের সৈনিকদের কাছে আমাদের কাম্য নয়। ওই বিজ্ঞপ্তিতে দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক আরও বলেন, মনে রাখবেন, রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আমাদের শত্রু নয়। তাদের প্রতি কোনোপ্রকার শক্তি প্রদর্শন করা যাবে না। গতকাল সেনাবাহিনীর সঙ্গে ঘটে যাওয়া সব প্রকার অঘটনের জন্য জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমি তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। ভবিষ্যতে এ রকম কোনো অঘটন ঘটলে তার দায় জেলা আওয়ামী লীগ নেবে না। যে এ ধরনের ঘটনা ঘটাবে, আমরা তাকে দুষ্কৃতকারী হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর হাতে তুলে দেব। ওই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আপনারা জেনে খুশি হবেন যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা ভালো আছেন। আমাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছে। তিনি শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। কোনোরকম বিশৃঙ্খলা না করতে শেখ হাসিনা সবার প্রতি অনুরোধ করেছেন।
লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
এদিকে গোপালগঞ্জে বিক্ষোভ চালাকালে সেনাবাহিনীর ছিনিয়ে নেয়া অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ছোটফা খালিয়া গ্রামের আবিদ সিকদারের বাড়ি থেকে একটি অস্ত্র ও দুটি মুঠোফোন উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
সন্ত্রাসী তাণ্ডব আওয়ামিলীগ ও বিএনপি দুই দলেরই লক্ষ্য কিন্তু সন্ত্রাসী তাণ্ডবে আওয়ামিলীগ ১০০ % এবং বিএনপি ৩০%, সন্ত্রাসী তাণ্ডবে আওয়ামিলীগ বিএনপির চাইতে ৭০% এগিয়ে।
গোপালগঞ্জের মানুষ রাজপথে নেমে স্লোগান দিচ্ছে, "আমার ভাইয়ের গোয়ালাল, মনে থাকবে চিরকাল!"
সারা বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ যা করেছে এবং বিএনপি যা করছে তা খুব ভালভাবে প্রমান করলো আঃলীগ বিএনপি এই দুই দলের এক দলকেও বাংলাদেশে রাজনীতি করতে দেয়া উচিত না। দুটোই কেউটে সাপ।
পাছা যখন লাল দু:খ প্রকাশ তো করতেই হবে!!!মাইরেন নাম বাবাজী।
গোপালগঞ্জ জেলার আওয়ামীলীগের লোকজন অনলাইনে খুব বেয়াদবি করছে।ওদের বিচারের অওতায় আনতে হবে।
গোপালগঞ্জ আওয়ামিলিগ আবার প্রমান করল যে তারা একটি সন্ত্রাশি সংগঠন
ধন্যবাদ, পশ্চাতদেশ লাল হবার পরে বোধোদয় হয়েছে যদিও।
চট্টগ্রামের ১৬ নং ওয়ার্ড চকবাজার বাসি তথাকথিত BNP নেতার আতঙ্কে ঘুমাতে পারছি না । খোঁজ করলে দেখবেন এরা আসলে দলের নাম ব্যবহার করে কিন্তু বাস্তবে ৪ ভাই ৪ দল করে তাদের আসল উদ্দেশ্য মাদক ও দখল বানিজ্য দয়াকরে এদের থেকে আমাদের মুক্তি দিন। সেনাবাহিনী হস্তক্ষপ ছাড়া এদের আসলে থামানো যাচ্ছে না।