অনলাইন
‘রাজাকার’ স্লোগানের প্রতিবাদে ২৪ নাগরিকের বিবৃতি
অনলাইন ডেস্ক
(৭ মাস আগে) ১৫ জুলাই ২০২৪, সোমবার, ৯:২৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:৩৭ অপরাহ্ন
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের স্লোগান নিয়ে নিন্দা জানিয়েছেন ২৪ নাগরিক। সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে তারা বলেন, গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের মিছিল থেকে 'তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার' ও 'আমরা সবাই রাজাকার' স্লোগান শুনে আমরা খুবই বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাঙালি জাতিসত্তার লালন, জ্ঞানবিজ্ঞানের প্রসার এবং উদার সংস্কৃতি চর্চার তীর্থভূমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী এবং বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনাকারী ও হত্যাকারী রাজাকারদের প্রতিনিধিত্ব দাবি করে এমন স্লোগান উচ্চারিত হওয়ায় আমরা যারপরনাই ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছি।
এতে বলা হয়, আমরা মনে করি, মহান মুক্তিযুদ্ধ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার আদর্শকে পরিত্যাগ করে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাকে বহন করবার অধিকার কারো নেই। আমরা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের একাংশের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী এই ভূমিকার তীব্র নিন্দা জানাই এবং আশা করি, তারা তাদের ভুল বুঝতে পারবে ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দাবি আদায়ের পথে পরিচালিত হবে।
বিবৃতিদাতারা হলেন—অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, সৈয়দ হাসান ইমাম, ফেরদৌসী মজুমদার, সুজেয় শ্যাম, ডা. সারওয়ার আলী, আবেদ খান, কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ আলী বীর প্রতীক, মামুনুর রশীদ, মফিদুল হক, শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, নাসির উদ্দিন ইউসুফ, অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, অধ্যাপক শফি আহমেদ, অধ্যাপক আবদুস সেলিম, অধ্যাপক মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী, ম. হামিদ, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গোলাম কুদ্দুছ, শ্যামল দত্ত, অধ্যাপক মলয় ভৌমিক, লাকী ইনাম, সারা জাকের, শিমুল ইউসুফ, আহকাম উল্লাহ, নাসির উদ্দিন ইউসুফ।
পাঠকের মতামত
বাম্বু জীবী, নিজেদের চরিত্র অনুযায়ী কথা বলে চোখে দেখে।
These are common names - all Indian agents. They must look for a shelter in parents country. Time maturing for them.
স্বাধীনতার মুক্তিযুদ্ধে
জারা সাদারন বাংলা ভাষার, একতা শব্দের আর্থ বুজে না, বা বুল ব্যাখ্যা করে, তারা হয়, এই দেশে বিশিষ্ট বেক্তি, আর তারা কারা নাম গুল দেখেন। বলদয় সব। ফু । কোন জাইগাইগার শিক্ষিত ওরা। ডিম তুদের।
আমি আমার বিবেককে জানায় হাজার ধিক .
ধিক তোমায় ধিক ও আমার চেতনাবাজ লীগ
এরা কোন অর্থে বিশিষ্টজনের পর্যায়ে পড়ে??? সব তো আওয়ামীজন।
দুঃখ করে অভিমান করে ছাএরা এ শ্লোগান দিয়েছে এটা বোঝার শক্তি কি আপনারা হারিয়ে ফেলেছেন.
যখন ছাত্র লীগ সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদের বেধড়ক পিটিয়ে আহত করে তখন আপনাদের বিবেক কই থাকে?
চাটারের দল !!!
এরাই এই সরকারের বড় দালাল
একজন সরকার প্রধানের বক্তব্য আরো প্রজ্ঞাময় এবং সমাধানমূলক হওয়া উচিত। তাচ্ছিল্যপূর্ণ মন্তব্য কখনোই তরুণ সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এই তথাকথিত আওয়ামী বুদ্ধিজীবীরা তরুণ ছাত্র সমাজের সেন্টিমেন্টকে না বুঝে সরকারকে সন্তুষ্ট করতে তোষামতি বিবৃতি দিলেন।
মেরুকরণকৃত তথাকথিত বিশিষ্টজনের বিবৃতি কি গ্রহণযোগ্য হয়??
এরা সবাই সুবিধাভোগই লোক, অনেকের জন্ম ভারতে, আর আহকামউল্লাহ একজন শিক্ষিত সন্ত্রাসী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্র নিয়ে ঘুরতো।
ন্যায় বিচার পাওয়া সকল নাগরিকের সমান অধিকার।
এদেরকে সবাই ঘৃণা করুন। এরা এদেশের শত্রু। এদের কাজ হচ্ছে গোলামী ও পা চাটা। ধিক্কার জানাই, থু থু দেই এদের।
ধিক্কার বিবৃতিদাতাদের, বাচ্ছাদের ভাষা বুঝতে না পারার জন্য। পাশাপাশি পৈশাচিক হামলার নিন্দার বিবৃতি কই ?
Era Buddijibi? mane buddi beche khay. Nijer Bibek to nai Valo mondo justify korar.
These are Marked
এরা বিবৃতি দিয়ে প্রমান করলো আমরা নব্য রাজাকার ভারতের দালাল। এরা দেশ বিরোধি শক্তির সদস্য।
এরা বিবৃতি দিয়ে প্রমান করলো আমরা নব্য রাজাকার ভারতের দালাল। এরা দেশ বিরোধি শক্তির সদস্য।
সবগুলি বাটপার
কোমলমতি ছেলে মেয়েদের ব্যঙ্গাত্মক স্লোগান বোঝার মতো ক্ষমতা আমাদের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের নেই , আমার সেটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে !!
এগুলো পঁচা মাল! আওয়ামী লীগের পা চাটা দালাল। আওয়ামী লীগ বিপদে পড়লেই এগুলো শেয়ালের ডাক দেয়া শুরু করে।
স্লোগানটা এমন ছিলো - তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার কে বলেছে কে বলেছে স্বৈরাচার স্বৈরাচার। বিবৃতি দাতারা পক্ষ নিয়ে কি বুঝাতে চান জাতি সবই জানে আলো আসবেই ইনশাআল্লাহ।
These 24 people are from Indian Alliance front. Their main work is to make Bangladesh as a sub state of India.
ছাএলীগ কি আওয়ামী রাজাকার নয়?
Muktijuddho , Rajakar is a business & political words. the main beneficiary is so called buddijibi and hasina. Now no value razkar & muktijudho words.
আহারে এক চোখা বিশিষ্ট নাগরিকেরা। আপনারা পোলা পাইনের কথায় কষ্ট পাইলেন, ক্ষুব্ধ হইলেন। তো জনাবেরা বুড়া পাইনে ওগোরে যহন পাও পাও রাজাকারের বাচ্ছা বলে গালি দিলো তখন আপনেরা কি কানে তুলা দিছিলেন।
এরা আবার বিশিষ্ট নাগরিক!!!
এরা হলো পিনাকি র ভাষায় -জাউরার জাউরা .
These are all Awami sushil. Shame on these stooges.
ওরে বাবা, তালিকায় তো দেখি জানের মায়ার মুক্তিযুদ্ধ ছেড়ে পালিয়ে আসা এক তথাকথিত 'বীর মুক্তিযোদ্ধা'র নামও আছে। অবশ্য এই ধরনের সব দালালির বিবৃতিতেই তার নাম পাওয়া যায়। হাঃ হাঃ!
এদেরকে বিশিষ্ট জন মনে করিনা, কারণ একেবারেই বিবেক হীন, নির্দয়, তারা রাতের সরকারের পক্ষে
এদেরকে বিশিষ্ট জন মনে করিনা।
Who are they ? It's not belonging that they are loving Bangladesh.
তালিকাটা দেখলাম
ধিক্কার বিবৃতিদাতাদের, বাচ্ছাদের ভাষা বুঝতে না পারার জন্য। পাশাপাশি পৈশাচিক হামলার নিন্দার বিবৃতি কই ?
তারা নিজেরাই এখন চিহ্নিত। সময়ে সব জনগন বিচার করবে।
এরা অন্ধ! যাদের নুন খায় তাদের গুণ তো গাইতে হবে। এরা তরুণ প্রজন্মের চিন্তাকে ধারণ করতে ব্যর্থ! লজ্জা!
দেশের পাঁচ শতাংশ লোক লুটপাট করে নিয়েছে দেশের একচল্লিশ শতাংশ সম্পদ ,তখন এই তথাকথিত বুদ্ধি ব্যবসায়ীরা পানির নিচে ডুবে থাকে।
দুঃখ করে অভিমান করে ছাএরা এ শ্লোগান দিয়েছে এটা বোঝার শক্তি কি আপনারা হারিয়ে ফেলেছেন
সরকারই ছাত্রদের রাজাকার আখ্যা দিয়েছে। শ্লোগানে ছাত্ররা বললো না, চাইলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার। এখন সরকার সুর পরিবর্তন করেছে।
আমিও কখনো বিবৃতিজীবি পুষবনা। আমার যতই টাকা পয়সা হোক।
Noted.
ওলে বাপলে ২৪ বিশিষ্ট নাগলিক কোন গর্ত থেকে বের হইছে??? ভারতীয় সীমান্তে প্রতিদিন দেশর নাগরিক হত্যা করে
বিবৃতিদাতারা সবাই গন্ডমূর্খ
আংশিক স্লোগান মূলধন করা গ্রহণযোগ্য নয়
দালালের ছোট একটা তালিকা পাওয়া গেল।
প্রধানমন্ত্রী যখন আন্দোলনকারীদের রাজাকারের নাতিপুতি বললেন তখন আপনাদের বিবৃতি কোথায় ছিল, আসলে আপনারা বুদ্ধিজীবী নন আওয়ামী লীগের দালালি করেন।
৩/৪ জন ছাড়া বেশির ভাগের নামই শুনি নাই মনে হচ্ছে
বিবেকহীন দুই টেইংগা
পাগলের প্রলাপ
divide & rule!! নির্লজ্জগুলি।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা আন্দোলন করেন, তারা রাজাকার। তাহলে এদের দোষ কোথায়?
গর্তে বর্ষার পানি ঢুকছে, তাই চেতনাবাজরা বিবৃতি দিতে বের হয়ে আসছে।
এরা বিশিষ্ট নাগরিক।
এই চিহ্ণিত বুদ্ধিজীবীরা এতোদিন কোথায় ছিল? ছাত্র জীবনে এদের অনেক বুদ্ধি বিক্রি করতে দেখতাম। হঠাৎ ১৫-১৮ বছর পর আবার ব্যাঙের মত লাফিয়ে উঠলো।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় 30 লক্ষ শহীদ হয়েছে তাদের ছেলেমেয়েরা আজ কোটাতে বঞ্চিত শুধু মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা করেন ৩০ লক্ষ শহীদ ঐশময় শহীদ হয়েছে তাদের কি কোন মূল্য নাই 2 লক্ষ মা বোন নির্ধারিত হয়েছে তাদের ছেলে সন্তানদের কেউই খবর রাখে না শুধু মুক্তিযুদ্ধের নিয়ে লাফালাফি করতেছ জারা এরুকুম বিবরিতি দেয় তারা আসল রাহাকার
তারা হচ্ছেন দৈন্য আওয়ামী বিশিষ্ট নাগরিক।
এই চিহ্ণিত বুদ্ধিজীবীরা এতোদিন কোথায় ছিল? ছাত্র জীবনে এদের অনেক বড় বড় বুদ্ধি বিক্রি করতে দেখতাম। হায়রে বুদ্ধিজীবীর দল!
এই বিশিষ্ট ২৪ নাগরিককে আজ থেকে হারামজাদা উপাধি দেয়া হলো। তোরা হারামজাদা।
দেশ যখন রসাতলে যায় তখন ওনাদের বিবৃতি ঘুম পাইরা থাকে
আপা যে সবাইকে রাজাকার গালি দিলো তাঁর প্রতিবাদ নাই?
প্রধানমন্ত্রী যখন বেফাস মন্তব্য করল, তখন এই গুণীজনদের প্রতিবাদ কোথায় ছিল?
বিবৃতিদানকারীরা একটি বিশেষ খাই-খাই গোষ্ঠীর আশীর্বাদপুষ্ট।
Pa chata golam
এরা সবাই দালাল, চোর, এরা কবে থেকে বিশিষ্ট নাগরিক হলো
২৪ জন ই-রাজাকার!
যদি যাওয়ার মত কোন দেশ থাকত তাহলে পরিবার নিয়ে চলে যেতাম। আওয়ামীলীগ যারা করে তাদেরকে আমার স্থাপর অস্থাপর সব কিছু লিখে দিয়ে চলে যেতাম। আর ভালো লাগেনা চেতনা
এত দিন পরে হলেও তারা ভুল বুঝতে পেরে সঠিক শ্লোগান দিয়েছে।
আমরা সবাই রাজাকার। কোটা প্রথা বাতিল হোক। রাজাকারের জয় হোক। বাংলাদেশ স্বাধীন হোক।
এক ঝাঁক Yes Sir, Yes Sir......... বিবৃতি!
ছাত্র ছাত্রীরা তাদের যৌক্তিক দাবি নিয়ে আন্দোলন করছে, সরকার কিছু দালাল এবং দলীয় কিছু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নামদারি লোকজনকে সুবিধা দেওয়ার জন্যই, ৩০% এই ভুয়া যোদ্ধা কোটা রাখতে চাৎ, অথচ কি সুন্দর করে একটি সংবাদ সম্মেলনে উনি সকল ছাত্র-ছাত্রীদের রাজাকারের সন্তান বলে দিলেন, তখন এই ২৪ নাগরিকের খারা হয় নাই চেতনা এবং এরা কিছু টাকা খেয়ে বিবৃতি দেওয়া দালাল নাগো
এরা কারা ? সুখে আছ তো, হিসাব মেলাতে পারছনা। মহান মুক্তিযুদ্ধ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং স্বাধীনতার আদর্শ এই গান আর কতদিন ? ধিক ধিক ধিক
বিবৃতিদাতারা হলেন কাপুরুষ
These so called special national was sleeping while Prime minister call them ‘Razaker’