দেশ বিদেশ
জেনারেল আজিজের ওপর ভিসা নীতি প্রয়োগ হয়নি: কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
২২ মে ২০২৪, বুধবারবাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনের আগে যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিল যুক্তরাষ্ট্র, সেটির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার বিকালে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি মন্তব্য করেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যেটা বলেছে, বাংলাদেশের মিশনকে জেনারেল আজিজের বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। জেনারেল আজিজের বিষয়ে যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে- সেটা ভিসা নীতির প্রয়োগ নয়, এটি অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন্স আইনের প্রয়োগ। সেখানে অ্যাপ্রোপ্রিয়েশন্স একটা আইন আছে, সেটা প্রয়োগ করা হয়েছে। এটা নিয়ে আমি আর কিছু বলবো না। এটা নিয়ে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও কথা বলেছেন। আমরা এতটুকুই জানি, এটুকুই বললাম। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপিসহ সমমনাদের অবিরাম মিথ্যাচার মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। টিআইবি’র অপপ্রচার আছে। আরও কিছু নামিদামি বুদ্ধিজীবী আছেন; তারাও মিথ্যাচার, অপপ্রচার করে মানুষের আগ্রহ নষ্ট করেছেন ভোটের ব্যাপারে।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও আমাদের বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়- এটা বলা যাবে না। এখানে কিছু সংঘাত, প্রাণহানি ঘটে। এখানে আমাদের ৭ই জানুয়ারি নির্বাচনে ক্যাজুয়ালটি নেই। উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ভোটাররা কেন্দ্রে আসেননি- এটা যদি বলেন, এটা তো স্থানীয় নির্বাচন; ৭ই জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনে ছিল ৪২ শতাংশ। বিএনপি নেতাদের বলবো- ১৫ই ফেব্রুয়ারির যে নির্বাচন তাতে বিবিসি বলেছিল ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে ২১ শতাংশ। আপনাদের জাতীয় নির্বাচনে ২১ শতাংশও যদি ধরি তাহলে ৩০ শতাংশ (উপজেলা নির্বাচন) এটা কম কীসের? যেই ভোট হয়েছে, আমি এটাকে খুব বেশি ভালো বলবো না। বলবো, মোটামুটি ভালো হয়েছে। বিদ্যমান পরিস্থিতি টার্ন আউট নিয়ে আমার মনে হয় বেশি কথার বলার প্রয়োজন নেই। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন নাহার চাঁপা, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।
Md. Abdul Aziz Vai,,, Well said
আমেরিকা স্যাংশন দিয়েছে তো কি হয়েছে? স্যাংশন প্রাপ্তরা কোলকাতা যাবে, দিল্লী যাবে, দুবাই যাবে অসুবিধা কোথায়? আর সরকারি সহায়তায় দূর্নীতির টাকাপয়সা কায়দা করে আমেরিকা থেকে সরিয়ে দুবাই বা ভারতের কোন জায়গায় বিনিয়োগ করলেইতো হয়। কিম্বা বেন্জীরের মত দেশেও বেনামে ব্যবসাপাতিতে খাটানোর সুযোগ রয়েছে। কে খোঁজ করতে যাবে।
ভিসা নীতি যদি একলক্ষ লোকের উপরও দেওয়ূ হয় তাতে এদেশের ২০ কোটী মানুষের কোন সমস্যা হবেনা। ওদেরও হবেনা ওদের আছে শত কোটাী হাজার কোটী টাকা।
যিনি যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ তার উপর ভিসা নীতি প্রয়োগ হয়নি তো কি প্রয়োগ হয়েছে কাক্কু???তুমি যে আউলা ঝাউলা হয়ে গেছো তা জনগন বুঝে।
It will start with you.
ভিসা নীতি হচ্ছে নরমাল ঠান্ডা/কাশির ঔষধ। অপরদিকে নিষেধাজ্ঞা হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। যেখানে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হয় সেখানে কি নরমাল ঠান্ডা/কাশির ঔষধ দেওয়ার দরকার আছে বলে মনে করি না।
If yourself you feel smart enough to cover up the guilt but i think you'r staying with the foolish abnormal atmosphere ......
What's your problem to make sure a free, fair, participatory, inclusive National Election?