অনলাইন
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
অনলাইন ডেস্ক
(৯ মাস আগে) ১৮ মে ২০২৪, শনিবার, ১:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৬ পূর্বাহ্ন

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পৃথিবীর কোন দেশে সেন্ট্রাল ব্যাংকে ঢুকতে পারছে অবাধে? কোন দেশে? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কেউ কি অবাধে ঢুকতে পারছে? কেন ঢুকবে? ওয়েবসাইটে সব আছে। আপনার জানবার বিষয়, আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন?
শনিবার দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসায় সরকার উদ্বিগ্ন কি- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনাকে কে বললো ১৩ বিলিয়ন ডলার? ‘নিউজে বলছে’- সাংবাদিকদের এমন উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনাকে কোন নিউজে বলছে? আমাদের কাছে হিসাব আছে। এসময় সাংবাদিকরা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরই বলেছেন- ব্যবহার করার মতো ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। তখন ওবায়দুল কাদের বলেন, গভর্নর কে তাহলে জিজ্ঞেস করুন, কী কারণে এই পর্যায়ে এলো এটা? এটা তো আমরা জানি না। আমরা জানি, ১৯ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার, এর মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর আমরা কয় বিলিয়ন ডলার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছি। আমাদের ডলার ছিল? বিএনপি কয় বিলিয়ন ডলার রেখে গেছে? ৩ বিলিয়ন প্লাস। তাহলে এখন ১৯-২০ বিলিয়ন ডলার আছে, এটা কী কম নাকি? রপ্তানি আয় এখন আমাদের বাড়ছে, রেমিট্যান্সও বাড়ছে এই মুহূর্তের যে প্রবণতা। এগুলো বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে।
পাঠকের মতামত
এই প্রশ্নের জবাব ওবায়দুল কাদের কেনো চাইবে?
উনাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বানিয়ে দিলে উন্নয়নের রোলমডেল বানিয়ে দিতেন । । বিশ্বের বিস্ময়ে পরিনত করতেন।
সাংবাদিকরা চুরি করতে যায় নাই, চোরদের খবর নিতে যায়।
চোরকে চোর বললে এখন আর চোরের সন্মান যায় না বরং বাড়ে। রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন চোর দিয়ে ঠাসা। সাংবাদিকরা যতই চিল্লাক,,, কিছুই হবার নয়।
কাদের সাহেব ঠিক বলেছেন, সাংবাদিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকে কেন যাবে? সাংবাদিকরাও কি ভাগ বাটোয়ারার অংশ চায়?
মোদ্দা কথা হলো এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে গেলে আপনি অবাংগালী ভারতীয়দের দেখতে পাবেন। সাংবাদিকেরা সেটা জাতিকে জানিয়ে দিলে সমস্যা হবে আর তাই এত লুকোচুরি।
বিদেশে যারা টাকা পাচার করেছে তারা সবাই এই সরকারের লোকজন, সাংবাদিকদের নজর পড়লে সব গোমর ফাঁস হয়ে যাবে তাই এতো ভয়
সাংবাদিক ঢুককে তাঁদের গোমোর ফাঁস হয়ে যাবে।
সাংবাদিক ভাই/বোনেরা আপনারা যদি উনাকে এত ধরাধরি করেন তাহলে উনি বলেই চলে যাবেন।আপনাদের প্রশ্ন আর নিবেন না।
৪৮ বিলিয়ন এর মধ্যে কয় বিলিয়ন আপনার পৈতৃক ছিলো? ধরলাম 20 আছে, বাকি ২৮ গেলো কোথায়? বিনপি এর সময় ১ ডলার ছিলো ৩৩ টাকা আর এখন ১৩৫ টাকানির্বোধ অশিক্ষিত আপনারা হতে পারেন আমরা নই. এত বড় একটা ঘটনা ঘটলো রিসার্ভ চুরির একটা লোকের শাস্তি হলোনা এমন নজির বিশ্বের কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকএ আছে?
সারাজীবন সাংবাদিকরা ঢুকেছে এখন বারন কেন ? এটা ওটা আগে পিছে টেনে কখনও বাস্তবতা এড়ানো যায় না। ডালমে কুচ কালা হ্যায় এটা দেশবাসী বুঝে।
সতিই তো বাংলাদেশ ব্যংক এর মত এরকম স্পর্শ কাতর স্থানে সাংবাদিক রা প্রবেশ করবে কেনো ? এখানে প্রবেশ করবে শুধু এর করমচারী, চোর, টাকা পাচারকারী, লোটপাটকারী আর রিজার্ভ চোরেরা।
পৃথিবীর কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশ নিষিদ্ধ আর বিদেশী হাই কমিশনারের প্রবেশধিকার আছে? আর অবদে নয় যথাযত প্রক্রিয়া মেনেই এতোদিন সাংবাদিকরা ব্যাংকের প্রবেশ করেছেন, তাহলে এখন কী সমস্যা বিস্তারিত বলেন?
আহারে! কেন্দ্রিয় ব্যাংক যেন বিশেষ বালাখানা! বিনা হিসেবে কি করে সাংবাদিকগন সেখানে যাতে পারেন? তবে কতৃপক্ষের বাইরেও যে বিশেষ দলের ছাড় নিতে হবে তা এখন ঘোলা পানির মতো অপেয়।
আপনারা জনগণের টাকা চুরি না করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে ডুকলে সমস্যা কি?
আগের সাথে বর্তমানের তুলনা কি চলে। স্বাধীনতার পর লোকসংখ্যা কত ছিল আর এখন কত। শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায়না। সত্য দিনের আলোর মত পরিষ্কার। সত্য যা তা প্রকাশ পাবেই।
লুটপাটের তথ্য চেপে রাখতেই কি বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ? স্মরণ করতেই হয়, ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরির ঘটনা লুকিয়ে রেখেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রায় ৩৯ দিন ওই ভয়াবহ চুরির ঘটনা লুকিয়ে রেখে সে সময়ের গভর্নর ড. আতিউর রহমান দিল্লি যান একটি সেমিনারে অংশ নিতে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ভয়াবহ খবরটি আসে ফিলিপাইনের একটি গণমাধ্যমে। ওই খবরকেও মিথ্যা ও অসত্য বলে দাবি করার কয়েক দিন পর স্বীকার করা হয়, ঘটনা সত্য।
স্মরণ করতেই হয়, ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরির ঘটনা লুকিয়ে রেখেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রায় ৩৯ দিন ওই ভয়াবহ চুরির ঘটনা লুকিয়ে রেখে সে সময়ের গভর্নর ড. আতিউর রহমান দিল্লি যান একটি সেমিনারে অংশ নিতে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ভয়াবহ খবরটি আসে ফিলিপাইনের একটি গণমাধ্যমে। ওই খবরকেও মিথ্যা ও অসত্য বলে দাবি করার কয়েক দিন পর স্বীকার করা হয়, ঘটনা সত্য।
গজামিল ব্রিফ
নিশ্চয় বাংলাদেশ ব্যাংকে কোন অনিয়ম দূর্নীতি লুটপাটের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে তাই উনাদের এতো ভয়।
বর্সতমান রকারের এমন কিছু পোস্ট আছে, যেখানে নিয়োগপ্রাপ্তদের লজ্জা থাকতে নেই
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে ? উত্তর ঃ রাঘব বোয়ালদের রিজার্ভ চুরির রহস্য উদঘাটনের জন্য।
মিঃ কাদের সাহেব।বিএনপির আমলের ৩ বিলিয়ন ডলার বর্তমান বাজারে হিসাব করে দেখেন কতো টাকা হয়।সেই সময় গরুর মাংস ৪০-৫০ টাকা কেজি ছিলো।আর সব জিনিসের দাম ছিলো হাতের নাগালে।