অনলাইন
নির্বাচন নিয়ে টেনশন ছিলো, সামনে ‘অস্বস্তিকর’ ইস্যুগুলো নিয়ে কাজ করতে চাই: লু
কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৬ মাস আগে) ১৫ মে ২০২৪, বুধবার, ৫:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০১ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডনাল্ড লু বলেছেন, বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং সহিংসতামুক্ত নির্বাচন নিশ্চিতে গত বছরজুড়ে যুক্তরাষ্ট্র অনেক চেষ্টা করেছে, যা দুই দেশের সম্পর্কে খানিকটা টেনশন বা উত্তেজনা তৈরি করেছিলো। কিন্তু বিদ্যমান বাস্তবতায় যুক্তরাষ্ট্র এখন আর পেছনে তাকাতে চায় না বরং সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে কেবলই সামনে তাকাতে চায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এবং মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব (পররাষ্ট্র সচিব) মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক সংক্ষিপ্ত সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান স্পষ্ট করেন। সেগুনবাগিচায় জনাকীর্ণ সংবাদ ব্রিফিংয়ে লু তার সফর বিষয়ক বিবৃতি পড়ে শোনান। তবে উপস্থিত সাংবাদিকদের কোন প্রশ্ন গ্রহণ করেননি। উপস্থিত সকলের প্রতি সালাম-শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে লু বলেন, আমি গত দুইদিন ধরে ঢাকায় আছি, দুইদেশের জনগণের মধ্যে নতুন করে আস্থা-বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করার জন্য। এখানে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং অহিংস নির্বাচন নিশ্চিতে গত বছরজুড়ে যুক্তরাষ্ট্র অনেক পরিশ্রম করেছে। যা আমাদের সম্পর্কে কিছুটা উত্তেজনা তৈরি করেছিলো। যদিও এটি আমাদের সম্পর্কে খুবই সাধারণ বিষয়। কিন্তু এখন আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই, মোটেও পিছনে ফিরতে চাই না। আমরা আমাদের সম্পর্ককে দৃঢ় করার উপায় খুঁজে বের করতে চাই। দুই দেশের মধ্যে এখনো অনেকগুলো অস্বস্তিকর ইস্যু রয়েছে জানিয়ে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যার মধ্যে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা, শ্রম অধিকার, মানবাধিকার, ব্যবসায়িক পরিবেশের সংস্কারসহ আরও অনেক ইস্যু রয়েছে, যা নিয়ে আমি আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ অন্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। এই হার্ড ইস্যুগুলো নিয়ে আমাদের আলোচনা চলমান থাকবে। পাশাপাশি দু'দেশের সম্পর্কের ইতিবাচক অনেক বিষয় রয়েছে। যেখানে আমাদের পরস্পরের সহযোগিতা দরকার।
লু বলেন, আমরা এখানে নতুন নতুন বিনিয়োগের কথা ভাবছি। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুযোগ অবারিত করা, ক্লীন জ্বালানিসহ ভবিষ্যতের জন্য আমাদের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। তবে ডনাল্ড লু তার বিবৃতিতে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেছেন, তা হলো দুর্নীতি। তিনি বলেন, আজকে আমি মন্ত্রীদের সঙ্গে দুর্নীতি প্রতিরোধের বিষয়ে আলোচনা করেছি। আমরা একসঙ্গে সরকারি কাজের স্বচ্ছতা নিয়ে কাজ করতে পারি। এর মাধ্যমে যেসব কর্মকর্তা দুর্নীতি করেছে তাদের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে পারি।
নির্বাচনে পানি ঘোলা করে মাছ শিকার করতে না পেরে এখন সুর পাল্টিয়েছে মাত্র, চরিত্র বদলায়নি মোটেই।
নির্বাচন নিয়ে আমাদের জনগনের কোন টেনশন ছিলোনা কারণ জনগনকে এখন কোন ভোট দিতে হয়না। নির্বাচন আমাদের আপনারা কেন টেনশনে থাকবেন?
জয় বাংলা, জয় শেখ হাসিনা।
তবে আর যাই হোক তিস্তা প্রকল্পটি চীনকে দিয়ে বাস্তবায়ন হোক এটাই দেশের মানুষ চায়।
এ দেশে যত দুর্নীতি হবে তত তোমাদের মজা, এটা আমরা সবাই বুঝি।এটা তোমার মনের কথা হতে পারেনা।এই শ্রম গুলো এদেশে না দিয়ে তোমার দেশে দাও,তোমার দেশ উপকৃত হবে।
য়ারা আমেরিকাকে ভয় করে না আমেরিকা তাদের ভয় করে। সাবাস ক্ষমতাসিন দল।