বিশ্বজমিন
রাশিয়ায় মৃতের সংখ্যা ১৪৩, সব অপরাধী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি কানে তোলেননি পুতিন
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ২৪ মার্চ ২০২৪, রবিবার, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
মস্কোর কনসার্ট হলে ‘বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলা’য় জড়িতদের শাস্তি দেয়ার প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ক্রাকার্স হলের ওই হামলায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪৩। পুতিন বলেছেন, হামলায় জড়িতদের ৪ জন পালিয়ে ইউক্রেনে চলে যাওয়ার চেষ্টাকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এতে জড়িত থাকার কোনো রকম সম্ভাবনাকে জোর দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছেন প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি। এর দায় ইউক্রেনের ওপর চাপানোর চেষ্টা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। মস্কোর এই হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্র এই হায়েনার মতো অপরাধে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্ত সবার প্রতি ও তাদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছে। বলা হয়েছে, সব রকম সন্ত্রাসের নিন্দা করে যুক্তরাষ্ট্র। এই ভয়াবহ ঘটনায় প্রাণহানিতে রাশিয়ার জনগণের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। হামলার পর পরই এর দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট বা আইএস।
দুই দশকের মধ্যে রাশিয়ায় এটা সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা। ইউরোপে আইএসের যত হামলা হয়েছে তার মধ্যে এটা সবচেয়ে প্রাণঘাতী ছিল। রাশিয়ান কর্মকর্তারা মনে করছেন নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ, বিভিন্ন হাসপাতালে এখনও কমপক্ষে একশ মানুষ চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। রাশিয়ার ইনভেস্টিগেটিভ কমিটি বড় অপরাধের তদন্ত করে। তারা বলেছে, শনিবার দিনশেষেও তারা ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করছিল।
যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছে, তারা এই হামলার আগেই মস্কোকে সতর্ক করেছিল। কিন্তু পুতিন সেই সতর্কতাকে প্রকাশ্যে প্রত্যাখ্যান করেছিল। তিনি মনে করেছিলেন, রাশিয়ার জনগণকে ভয় দেখানোর জন্য এই প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ৭ই মার্চ রাশিয়ায় মার্কিন দূতাবাস থেকে বলা হয় যে, কনসার্ট সহ মস্কোর বড় সমাবেশগুলো উগ্রপন্থিদের অত্যাসন্ন টার্গেটে রয়েছে। এ জন্য ৪৮ ঘণ্টা সতর্কতামূলক অবস্থান নিতে বলা হয়। ওয়াশিংটন বলেছে, হামলার পর মস্কোকে এর বিস্তারিত শেয়ার করেছে তারা। তবে এফএসবির প্রধানের সঙ্গে আলোচনাকালে মঙ্গলবার পুতিন একে একটি প্ররোচণামূলক বিবৃতি হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
ইরান আর রাশিয়া এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে মনে হচ্ছে পরিকল্পনা। পূর্ব পরিকল্পিত হামলা। কাঁঠাল বানর খেয়ে আঠা ছাগলের দাড়িতে মেখে দিয়েছে।
আমি মনে করি এসব জঙ্গি আমেরিকা-ইসরাইলের তৈরী। এরা আমেরিকা-ইসরাইলে আঘাত করেনা। তাদের বিরোধী শক্তির উপর এবং মুসলিমদের উপর আঘাত করে। প্রকৃত মুসলিম কখনো নিরিহ মানুষকে হত্যা করতে পারেনা। পশ্চিমারা বিশাল অর্থের বিনিময়ে বিপথগামীদের ব্যাবহার করে।
আই এস মানে কে? ইস্রারাইলি সয়তান!!!
আই এস কোন মুসলিমদের প্রতিনিধিত্ব করেনা।আজ পর্যন্ত ইজরায়েলের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি।এরা পরিকল্পিত ভাবে মুসলমানদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে।অন্যদের ঘৃণার উদ্রেক করছে।
বাইডেন ক্ষমতা নেয়ার পর চারিদিকে লাশ আর লাশ।
এই হামলার নেপথ্যে ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ও যুক্তরাস্ট্র জড়িত বলে মনে করি