প্রথম পাতা
ইন্ডিয়া টুডে’র রিপোর্ট
বেটিং কাণ্ডের তদন্তে উঠে এলো সাকিবের বোনের নাম
স্পোর্টস ডেস্ক
১০ মার্চ ২০২৪, রবিবারবেটিং সাইটের সঙ্গে জড়িয়ে বেশ কয়েক- বারই বিতর্কের মুখে পড়েন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এবার উঠে এলো তার বোন জান্নাতুল ফেরদৌস রিতুর নাম। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে জানায়, ভারতীয় অ্যাপ মহাদেব বেটিং অ্যাপকাণ্ডের তদন্তে সাকিবের বোনের নাম উঠে আসে। তদন্তকারীরা জানান, বাংলাদেশে ‘ইলেভেন উইকেট ডট কম’ নামে একটি অ্যাপে অংশীদার সাকিবের বোন।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে ভারতীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) জানায়, তারা গিরিশ তালরেজা এবং সুরাজ চোখানি নামে আরও দু’জনকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে। বাংলাদেশে ‘ইলেভেন উইকেট ডট কম’ অ্যাপে বিনিয়োগ করেন চোখানি, যেখানে তার সঙ্গী ছিলেন সাকিবের বোন। ইডি আরও জানায়, চোখানি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে টিবরেওয়ালস শেয়ারে কয়েকশ’ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। এর সঙ্গে কাঠমান্ডুতে ক্যাসিনোতেও বিনিয়োগ রয়েছে তার। দুবাইয়ে হাওয়ালা অপারেটর হরি শঙ্করের খুবই ঘনিষ্ঠ এই চোখানি।
ভারতের ছত্তীশগড় পুলিশের নথিভুক্ত এফআইআর’র ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইডি। এরপর এক পর্যায়ে বিশাখাপত্তম পুলিশ এবং অন্যান্য রাজ্যের দায়ের করা এফআইআরগুলিও তদন্তের আওতায় আনে তারা।
এছাড়া ইডি জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া গিরিশের লোটাস ৩৬৫ ব্যবসায় অংশীদারিত্ব ছিল মহাদেব অ্যাপের একটি সহায়ক সংস্থার। রতন লাল জৈন ওরফে আমন এবং সৌরভ চন্দ্রকর নামে দুই ব্যক্তি অংশীদার ছিলেন। পুনেতে ওই সংস্থার অফিস ছিল। প্রতি মাসে ওই শাখা থেকে নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা লেনদেন করা হতো। ওই শাখায় তল্লাশির সময় ১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়।
এছাড়া হরিশঙ্কর টিবরেওয়াল বেটিং ওয়েবসাইট ‘স্কাইএক্সচেঞ্জ’-এর জন্য বেআইনি বেটিং অপারেশনে মহাদেব অনলাইন বুকার প্রচারকারীদের সঙ্গে অংশীদারিত্বও করেন। এসব সংস্থা থেকে ভারত এবং ভারতের বাইরে বেশ কয়েকটি সংস্থার মাধ্যমে টাকা পাঠানো হয়েছিল বলে দাবি করেছে ইডি।
এর আগে মামলার সঙ্গে জড়িত আরও ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে, মহাদেব অনলাইন বেটিং এবং গেমিং অ্যাপ মামলায় অর্থ পাচারের তদন্তে নীতিন তিব্রেওয়াল এবং অমিত আগরওয়াল নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে ইডি।
ইডি জানায়, মহাদেব অ্যাপ একটি হাই-প্রোফাইল কেলেঙ্কারি যা একটি অনলাইন বেটিং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে জড়িত। বিভিন্ন গেম যেমন- পোকার, তাস গেম, ব্যাডমিন্টন, টেনিস, ফুটবল এবং ক্রিকেটের ওপর এই অ্যাপে অবৈধ জুয়া খেলা হয়। এই প্ল্যাটফর্মটি নতুন ব্যবহারকারীদের নথিভুক্ত করতে, আইডি তৈরি করতে এবং বেনামি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের একটি অবৈধ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অর্থ পাচার করতে ব্যবহার করা হয়। মহাদেব অ্যাপ দৈনিক ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে বলে জানা গেছে।
Very greedy family.
সাকিবের অধঃপতন কোথায় গিয়ে ঠেকেছে সেটা বুঝার জন্য এই একটি খবরই যথেষ্ট। খেলোয়ার হিসাবে সে যেহেতু এটাতে যুক্ত হতে পারছে না, সে তার বোনকে এটাতে যুক্ত করেছে। এমন লোক আবার দেশের এমপি হয় । Shame !!!
সাকিব বাংলাদেশের দূর্নীতি উজ্জ্বল তম ব্রান্ড
Shakib exactly fit to be an Awami Leager.
ওদের কি পুরো পরিবার ই এরকম ?
Shakib is always there!
মানিকের মন মানুষিকতা কেমন এইবার বুজেন।