শরীর ও মন
বাংলাদেশি উদ্ভাবকের চমকপ্রদ ওষুধে
দ্রুত ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে রোগীকে সুস্থ করার দাবি
স্টাফ রিপোর্টার
(১০ মাস আগে) ১ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার, ৬:৪১ অপরাহ্ন
আবু সালেহ একজন বাংলাদেশী উদ্ভাবক এবং গবেষক। ক্যান্সার গবেষণায় তিনি এক আশ্চর্য জনক সফলতা পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। বিজ্ঞানী আবু সালেহ প্যারিস কনভেনশন ফর দ্য প্রটেকশন অব ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল প্রপার্টি অ্যান্ড প্যাটেন্ট কর্পোরেশন ট্রিটি-১৯৭০ ওয়াশিংটনের আওতায় ২টি আবিষ্কারের জন্য আন্তর্জাতিক প্যাটেন্ট লাভ করেন। যার নাম্বার যথাক্রমে ১৭৫/২০১১/১০০৫৩৪৫ এবং ১৯৫/২০১২/১০০৫৪৩৪। তিনি বিএসসি (ম্যাকঃ এন্ড প্রডাকশন) এবং বায়োটেকনোলজিতে লেখাপড়া করেন।
আবু সালেহ প্যান্টা বিডি লিঃ নামক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে "ওষুধ নয়-খাদ্যেই সুস্থতা"প্রকল্পে ২০১১-২০১৮ইং'তে নির্বাহী গবেষক হিসেবে যোগদান করেন এবং গবেষণার নানা পর্যায়ে তিনি দেখতে পান যে, বায়োসিনথেসিস প্রোটিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,এক্লারাবিসিন এ্যন্টি-প্রলিফারাটিভগুলো ডিএনএ-তে কার্যকর রূপে প্রোটিন-অ্যানকোডিং তথ্যগুলো বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং আরএনএ সেই তথ্যানুযায়ী কোষে নির্দিষ্ট মাত্রায় প্রোটিন সংশ্লেষণে সক্ষম করে তোলার পাশাপাশি ডিএনএ-কে মেরামতে সাহায্য করে ক্যান্সারের অগ্রগতিকে দমন করে এবং পুনঃ ক্যান্সারের সূচনাকে বাঁধা প্রদান করে।
বায়োসিন্থেসিস প্রপার্টিগুলোর ক্যান্সার কোষের উপর এই কর্মক্ষমতায় আবু সালেহ উদ্বুদ্ধ হন এবং এগুলোকে নিয়ে আরো উচ্চতর গবেষণায় রত হন আর এতে তিনি সফলও হোন।
অতঃপর তার কয়েকজন সহঃগবেষক ও ইউনিভার্সিটির একাধিক প্রফেসরের সমন্বয়ে একটি গবেষণা টিম গঠন করেন আবিষ্কারটি বাস্তবায়ন করার জন্য। গবেষণা টিমের গবেষণা লব্ধ ফলাফলগুলোকে পুনরায় সাইন্স ল্যাবরেটরী সহ একাধিক সরকারি পাবলিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রস চেক করিয়ে নিতেন বারংবার আর এভাবেই চলে তার গবেষণা।
রিসার্চ সম্পূর্ণ করে গবেষণার সমস্ত তথ্যাদি ও রিপোর্টগুলো যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আবু সালেহ জমা দিয়েছেন এবং এই আবিষ্কারটিতে কর্তৃপক্ষ ইতিবাচক সাড়াও দিয়েছেন বলে জানান আবু সালেহ জানান।
উদ্ভাবনটি সরকারি পাবলিক দু'টি ইউনিভার্সিটি হতে এ্যনিমেল'র উপর এর একিউট টক্সিসিটি এবং ইফেকেসি ট্রায়ালে প্রমাণ পাওয়া গেছে, উদ্ভাবিত ওষুধ গ্রহণে লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্লাড প্যারামিটার, টেস্টো স্টোরেন, গ্লুকোজ লেভেল সহ ইত্যাদি সবগুলো অর্গানই পূর্ণ সুস্থ থাকে এবং অতি দ্রুত ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে সুস্থ করে তুলে।
থেরাপিউটিক ডোজে মুমূর্ষু অবস্থার ২৫ জন ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী যথাঃ ১-স্টেজের ২জন,২-স্টেজের ৩জন, ৩-স্টেজের ৪জন, ৪-স্টেজের ৫জন এবং পেলিয়াটিভ ম্যানেজমেন্টের ১১জন রোগীকে ওষুধটি প্রয়োগে ১,২,এবং ৩-স্টেজের রোগীগুলো ১০০% সুস্থ হয় মাত্র ২-৩ মাসে। ৪-স্টেজের ৯০% সুস্থ হয় মাত্র ৩-৪ মাসে এবং পেলিয়াটিভ ম্যানেজমেন্ট রোগীর সুস্থ হওয়ার গড় ৬০% এবং সময় মাত্র ৪-৫ মাস। লিভার,গলব্লাডার,স্টোমাক,ইসোফেগাল,কোলো-রেক্টাল, ব্রেস্ট, মাল্টিপোল মাইয়েলোমা, জিহ্বা এবং ফুসফুস ক্যান্সারের উপর ওষুধটি প্রয়োগ হয়েছে।
সত্যতার মাপকাঠিতে প্রমানিত হলে এই সংবাদটি আরও বড় পরিসরে বা আন্তর্জাতিকভাবে প্রকাশ করা হউক এবং সহজলভ্য করা হউক , এতে মানব জাতীর চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিরাট উন্নতি ঘটবে বলে আশা করি। রক্ষা করার মালিক একমাত্র আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন।
Alhamdulillah
ভাল সংবাদ ওনার সাথে যোগাযোগের কি ব্যবস্থা
Masa Allah, Alhamdulillah
এ রকম কোন কিছুতো খুঁজে পেলাম না। প্যাটেন্টের লিঙ্ক দেওয়া উচিত। নয়তো ঠগ মনে হতে পারে।
এমন একটি আশা জাগনিয়া সংবাদ প্রকাশের জন্য সাংবাদিক এবং মানবজমিন পরিবারের সকলকে আন্তরিক সাধুবাদ এবং মোবারকবাদ।
শুভ কামনা।