ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শিক্ষাঙ্গন

শরীফা গল্প পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

স্টাফ রিপোর্টার

(৩ মাস আগে) ২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৩:৫৭ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

mzamin

শরীফা গল্প পর্যালোচনায় ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বুধবার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়। এতে বলা হয়, নতুন কারিকুলামে সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে মানুষে মানুষে সাদৃশ্য ও ভিন্নতা অধ্যায়ের শরীফা শিরোনামে গল্প নিয়ে উদ্ভূত আলোচনার প্রেক্ষিতে উক্ত বিষয়ে আরো গভীরভাবে পর্যালোচনা করে এনসিটিবিকে সহায়তা করার জন্যে ৫ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুর রশীদকে এই কমিটির আহবায়ক করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যবৃন্দ হলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর মুফতি মাওলানা কফিল উদ্দীন সরকার, এনসিটিবির সদস্য, মশিউজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর এর পরিচালক এবং ঢাকা আলীয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ প্রমুখ।

পাঠকের মতামত

আওয়ামী সাম্রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার নীতি নৈতিকতার ধ্বশ যে কোন তলানীতে গিয়ে ঠেকেছে তা নিরূপন করা খুবই কঠিন। জাতীয় শিক্ষা আর পাঠ্যক্রমে যারা চাবি ঘুরাচ্ছে আগে তাদের মন মানসিকতার ডায়াগনসিস করা দরকার। শরীফা গল্পের পর্যালোচনা টিম গঠনের পূর্বে কাদের গোপন বাসনা আর তদারকিতে এসব নষ্টা ভ্রষ্টা আদর্শহীনতা নৈতিকতাহীন শিক্ষার ভাইরাস জম্ম নিলো তা নিয়ে গবেষনা করা উচিত। তা না হলে নানাবিধ কলা কৌশলে এসব অপকর্ম বিরতিহীন গতিতে চলতেই থাকবে বছরের পর বছর যুগের পর যুগ। নৈতিকতার অবক্ষয় এখন রাষ্ট্রব্যবস্থার রন্ধ্রে রন্ধ্রে।

আলমগীর
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৬:৩০ পূর্বাহ্ন

আওয়ামী সাম্রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার নীতি নৈতিকতার ধ্বশ যে কোন তলানীতে গিয়ে ঠেকেছে তা নিরূপন করা খুবই কঠিন। জাতীয় শিক্ষা আর পাঠ্যক্রমে যারা চাবি ঘুরাচ্ছে আগে তাদের মন মানসিকতার ডায়াগনসিস করা দরকার। শরীফা গল্পের পর্যালোচনা টিম গঠনের পূর্বে কাদের গোপন বাসনা আর তদারকিতে এসব নষ্টা ভ্রষ্টা আদর্শহীনতা নৈতিকতাহীন শিক্ষার ভাইরাস জম্ম নিলো তা নিয়ে গবেষনা করা উচিত। তা না হলে নানাবিধ কলা কৌশলে এসব অপকর্ম বিরতিহীন গতিতে চলতেই থাকবে বছরের পর বছর যুগের পর যুগ। নৈতিকতার অবক্ষয় এখন রাষ্ট্রব্যবস্থার রন্ধ্রে রন্ধ্রে।

আলমগীর
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৫:৩৯ পূর্বাহ্ন

Govt are trying to destroy our society and education system and are advised by their father India so that they easily Indian can easily rule in our country. We are moving to be a part of India but India is sucking our blood and after that, they will start torture on us like Kashmir. That day will come very soon. Common people are silent and that silent will create punishment for the full nation

Tanweir
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৫:০৪ পূর্বাহ্ন

”শরিফ থেকে শরিফা” গল্পটি নিছক তৃতীয় লিঙ্গের বা হিজড়া সম্প্রদায়কে বলা হলেও এই প্রচেষ্টার মূল উদ্দেশ্য হলো “সমকামীতা” যা চাতুর্যের সাথে গোপন রাখা হয়েছে।

করিম
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৫:০০ পূর্বাহ্ন

মহিলা শিক্ষিকা, ডাক্তার, শিক্ষা বিশেষজ্ঞ কমিটিতে রাখা প্রয়োজন ছিল। আর নিরপেক্ষ সদস্য দরকার, এই সদস্যগন সরকারের গোলামী করছে তারা কোন নিরপেক্ষ মতামত দিতে পারবে না। সমাজিক, মানবিক ও ইসলামের ধর্মীয় সবদিক বিবেচনা করতে হবে। ইসলাম শুধু ধর্মের নাম না, ইসলাম একটি জীবন ব্যবস্থা বাংলাদেশের ৯২% মানুষ মুসলমান।

শেখ আব্দুল মালেক
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:৪৪ পূর্বাহ্ন

যাঁদের নিয়ে পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়েছে জাতি তাঁদের বিবেকের কাছে আশা করছে তাঁরা নির্মোহ দৃষ্টিতে বিষয়টি পর্যালোচনা করবেন। গল্পে আলোচিত শরিফা বলেছে, 'ছোটবেলায় সবাই আমাকে ছেলে বলত। কিন্তু আমি নিজে একসময়ে বুঝলাম, 'আমার শরীরটা ছেলেদের মতো হলেও আমি মনে মনে একজন মেয়ে।' এর আগে ক্লাসে পরিচয় পর্বে 'শরীফা বললেন, যখন আমি তোমাদের স্কুলে পড়তাম তখন আমার নাম ছিল শরীফ আহমেদ। আনুচিং অবাক হয়ে বলল, আপনি ছেলে থেকে মেয়ে হলেন কী করে? শরীফা বললেন, আমি তখনও যা ছিলাম এখনও তাই আছি। নামটা কেবল বদলেছি।' শরিফ আহমেদ মনে মনে নিজেকে মেয়ে ভাবলো আর অমনি নাম পরিবর্তন করে শরিফা রাখলো। অথচ সে আগে যেমন ছিলো এখনো তেমনই আছে। অর্থাৎ তার শারীরিক লিঙ্গগত গঠন আগে যেমন পুরুষের মতো ছিলো এখনো সেটাই আছে। শুধু মনে মনে ভাবা আর নাম বদলে ফেলা। এটা কি একজন হিজড়ার পরিচয়? না কক্ষনো তা নয়। হিজরাদের শারীরিক লিঙ্গগত ত্রুটি থাকে। তাদের কারো প্রতি আকর্ষণ বোধ হয়না। কিন্তু আলোচিত শরিফা কিন্তু বাস্তবে একজন ছেলে হয়েও মনে মনে ভেবে নিয়েছে সে মেয়ে। এবং সেই জন্য সে নাম বদল করে শরিফা রাখলো। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে সে তো গঠনগত পুরুষ। কিন্তু সে নিজেকে মেয়ে ভাবার কারণে তার আকর্ষণ কি পুরুষের প্রতি হবেনা? যদি তাই হয় তাহলে মানসিক বিকৃতি ছাড়া এটাকে আর কি বলা যেতে পারে? গঠনে পুরুষ। ভাবলো মেয়ে। মেয়ে ভাবার কারণে তার আকর্ষণ বোধ হবে পুরুষের প্রতি। (পাশ্চাত্যে এটাকেই কি সমকামিতা বলে?) এই নৈতিক বিপর্যয়ের কারণে হযরত হুদ আলাইহিসালাম এর জাতিকে জমিন উল্টো করে দিয়ে আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করে দিয়েছেন। তাই নির্মোহ দৃষ্টিতে নৈতিকতার মানদণ্ডে বিষয়টি পর্যালোচনা করবেন বলে আশা করছি।

আবুল কাসেম
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:৩৮ পূর্বাহ্ন

বয়ঃসন্ধিকালে অনেক ধরনের চিন্তা ভাবনা মাথায় ঘুরপাক খায়,এই শরিফা গল্পটা এমন শ্রেনীর বইয়ে দেয়া হয়েছে যেই সময়টা বয়ঃসসন্ধীকাল,এই গল্প বাচ্ছাদের জন্য অনকে বিপদজনক, যে স্বাভাবিক সেও এই গল্পের বদৌলতে নিজেকে হিজড়া ভেবে বসে থাকবে। আগামি পজন্মকে হিজড়া বানানোর অপ্রপয়াস ছাড়া কিছু না।এর পেছনে দেশি বিদেশি ষড়যন্ত্র বিদ্যমান বলে মনে হয়।

Spaider
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:৩২ পূর্বাহ্ন

পাঁচ সদস্যের কমিটি কতখানি ইসলামাজ্ঞ তা প্রমান হবে শরীফা গল্পের পর্যালোচনা রিপোর্ট প্রদানের পরই। জাতি অপেক্ষায় আছে তা দেখতে।

আলমগীর
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:২৮ পূর্বাহ্ন

কমিটির ৫ জনই শরীফ! সাথে একজন শরীফা রাখা উচিত ছিলো!

Borno bidyan
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:২৫ পূর্বাহ্ন

ট্রান্সজেন্ডার এজেন্ডা বাস্তবায়না নওফেল দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে মনে হচ্ছে।

Ajoy
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:২৪ পূর্বাহ্ন

এই কমিটিতে একজন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও একজন মনোবিজ্ঞানি থাকার প্রয়োজন ছিল, তবেই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের মনো-দৈহিক ট্রিটমেন্ট ও অবস্থা বিশ্লেষণ সঠিক হবে।

galib hasan
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:১৫ পূর্বাহ্ন

এখানে যাঁদের নিয়ে পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়েছে তাঁরা সবাই সরকার ঘরনার। এরপরে জাতি তাঁদের বিবেকের কাছে আশা করছে তাঁরা নির্মোহ দৃষ্টিতে বিষয়টি পর্যালোচনা করবেন। গল্পে আলোচিত শরিফা বলেছে, 'ছোটবেলায় সবাই আমাকে ছেলে বলত। কিন্তু আমি নিজে একসময়ে বুঝলাম, 'আমার শরীরটা ছেলেদের মতো হলেও আমি মনে মনে একজন মেয়ে।' এর আগে ক্লাসে পরিচয় পর্বে 'শরীফা বললেন, যখন আমি তোমাদের স্কুলে পড়তাম তখন আমার নাম ছিল শরীফ আহমেদ। আনুচিং অবাক হয়ে বলল, আপনি ছেলে থেকে মেয়ে হলেন কী করে? শরীফা বললেন, আমি তখনও যা ছিলাম এখনও তাই আছি। নামটা কেবল বদলেছি।' শরিফ আহমেদ মনে মনে নিজেকে মেয়ে ভাবলো আর অমনি নাম পরিবর্তন করে শরিফা রাখলো। অথচ সে আগে যেমন ছিলো এখনো তেমনই আছে। অর্থাৎ তার শারীরিক লিঙ্গগত গঠন আগে যেমন পুরুষের মতো ছিলো এখনো সেটাই আছে। শুধু মনে মনে ভাবা আর নাম বদলে ফেলা। এটা কি একজন হিজড়ার পরিচয়? না কক্ষনো তা নয়। হিজরাদের শারীরিক লিঙ্গগত ত্রুটি থাকে। তাদের কারো প্রতি আকর্ষণ বোধ হয়না। কিন্তু আলোচিত শরিফা কিন্তু বাস্তবে একজন ছেলে হয়েও মনে মনে ভেবে নিয়েছে সে মেয়ে। এবং সেই জন্য সে নাম বদল করে শরিফা রাখলো। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে সে তো গঠনগত পুরুষ। কিন্তু সে নিজেকে মেয়ে ভাবার কারণে তার আকর্ষণ কি পুরুষের প্রতি হবেনা? যদি তাই হয় তাহলে মানসিক বিকৃতি ছাড়া এটাকে আর কি বলা যেতে পারে? গঠনে পুরুষ। ভাবলো মেয়ে। মেয়ে ভাবার কারণে তার আকর্ষণ বোধ হবে পুরুষের প্রতি। (এটাকেই কি সমকামিতা বলে?) এই নৈতিক বিপর্যয়ের কারণে হযরত হুদ আলাইহিসালাম এর জাতিকে জমিন উল্টো করে দিয়ে আল্লাহ তায়ালা ধ্বংস করে দিয়েছেন। তাই নির্মোহ দৃষ্টিতে নৈতিকতার মানদণ্ডে বিষয়টি পর্যালোচনা করবেন বলে আশা করছি।

আবুল কাসেম
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:১১ পূর্বাহ্ন

সমকামিতাকে অদূর ভবিষ্যতে আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য নতুন প্রজন্মের মগজ ধুলাইয়ের উদ্দেশ্যে "শরিফ থেকে শরিফা" গল্পের কাহিনী সৃষ্টি করা হয়েছে।

Fazlullah Mohammad H
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৪:০৮ পূর্বাহ্ন

একজন পুরুষ মানুষের ভাব ভঙ্গিমা প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা থাকতেই পারে। তাই বলে সে একজন মেয়ে মানুষের নাম ধারণ করবে ? এই ধরনের মানসিকতাকে স্বীকৃতি দিলে সমাজ কোথায় গিয়ে ঠেকবে ?

মো: মোশারফ হোসেন
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৩:১৭ পূর্বাহ্ন

যাদের উপর দ্বায়িত্ব পরেছে পর্যালোচনার করার তাদের মধ্যে না আবার দুই ভাগ হয়ে যায় সেই চিন্তায় আছি।

রুদ্র হাসান
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ৩:১৫ পূর্বাহ্ন

শিক্ষাঙ্গন থেকে আরও পড়ুন

   

শিক্ষাঙ্গন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status