অনলাইন
স্বামীকে ব্যস্ত রেখে ঘরে ঢুকে নববধূকে ধর্ষণ করলো ছাত্রলীগ নেতা
বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
(৪ মাস আগে) ১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবার, ৮:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিব মিয়ার (২৪) বিরুদ্ধে এক নববধূ (১৯)কে ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আজ জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এই মামলা দায়ের করা হয়। সাকিব মিয়া পৌর এলাকার দক্ষিণপাড়ার মনু মিয়ার ছেলে এবং ওই গৃহবধূ একই এলাকার বিদেশগামী যুবকের স্ত্রী। অভিযুক্ত সাকিব ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় একই এলাকার শাহেদ ও সাইদুলকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, গৃহবধূর স্বামী এবং অভিযুক্ত সাকিব প্রতিবেশী ও আত্মীয়। সেই সুবাদে ওই বাড়িতে সাকিব প্রায়ই যাতায়াত করতো। তিন মাস পূর্বে বিয়ের পর থেকেই সাকিব ওই গৃহবধূকে বিভিন্ন সময় অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতো। গত রোববার রাত আনুমানিক সাড়ে ১২টার দিকে সাকিব তার এক আত্মীয়ের অসুস্থতার কথা বলে গৃহবধূর স্বামীকে ডেকে তুলে এবং মোটরবাইক ধার চায়। ঘর থেকে বাইকটি বের করে পাশের উঠানে নিয়ে গেলে একই এলাকার জুয়েল মিয়ার ছেলে শাহেদ ও মৃত হাকিম মিয়ার ছেলে সাইদুল বাইক স্টার্ট হচ্ছে না বলে যুবককে ব্যস্ত রাখে। সাকিব এই সুযোগে ঘরে গিয়ে গৃহবধূকে জাপটে ধরে ওড়না দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলে এবং ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে বাসাইল উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কামরান খান বিপুলের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি মানবজমিন প্রতিনিধিকে জানান, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে ফোন করেছি। তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানালে আমি পদক্ষেপ নেবো। বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, এমন কোনো ঘটনার অভিযোগ করার জন্য থানায় কেউ আসেনি। সাকিব মিয়ার বাবা মনু মিয়া দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসে অবস্থান করছেন। বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সাকিবের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তার ব্যবহার করা নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
পাঠকের মতামত
সাধু বাবার জয় হোক ...... তা সেঞ্চুরি কবে হবে রে বাপু ?
মামলার বিবরণে আরও উল্লেখ করা হয়েছে এ ঘটনায় গৃহবধূ ও তার স্বামী বাসাইল থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ অভিযোগ গ্রহণ করেনি। ---- এই থানার ওসি কে চিনে রাখুন, এই রকম কুলাংগারদের নাম পরিচয় পত্রিকায় প্রকাশ করার দাবি জানাচ্ছি সাংবাদিকদের।
আমাদের সমাজ ধ্বংস হয়ে গেছে। সমাজ ধ্বংস হাওয়ার মূল কারণ হচ্ছে রাজনৈতিক। যারা অপরাধ করছে তারা রাজনীতির সাথেই জড়িত, নেতা আছে ছাড়িয়ে আনবে কারণ নেতার কাছে আমার দরকার আছে, এমনকি যেই অপরাধই করিনা কেন নেতার ইশারায় পুলিশ চলে সুতরাং ভয় কিসের??? এই ধরনের মনোভাব নিয়ে অপরাধী বুক ফুলিয়ে অপরাধ করে। ছাত্রলীগ যুবলীগের জন্য ধ্বর্ষণ করা মামুলি ব্যপার এটি কোনো অপরাধই নয়। অনেক ঘটনা পত্র পত্রিকায় আসেনা, সাহস করে কেউ রিপোর্ট করলে সেই রিপোর্টারের খবর হয়ে যায়। একটি ঘটনা বলছি:- যুবলীগ নেতা কলেজে পড়ুয়া এক মেয়েকে অপহরণ করে পর্যায়ক্রমে তিনদিন গনধ্বর্ষণ করেছে, এদিকে মেয়ের বাবা অপহরণ মামলা করার পর পুলিশ অভিযানে নেমেছে। এমপির খাস কর্মী যুবলীগ নেতার কাছে যাওয়া এতই সহজ? যুবলীগ নেতা নিজেই যোগাযোগ করে মেয়েটিকে পুলিশের কাছে উপহার দিল, বলে দিয়েছে অমুক জাগায় তার তত্ত্বাবধানে আছে সুযোগ মত এসে সময় কাটিয়ে যেও, পুলিশ তাহাই করল। এভাবে কয়েকদিন যাওয়া পর মেয়ের বাবাকে থানা ডেকে নিয়ে পরামর্শ দিয়ে বলল, আপনার মেয়ের সন্ধান পেয়েছি, অপরাধী ধরতে পারব সমস্যা হল তাকে ধরে কারাগারে পাঠাব ঠিকই কিন্তু বড় নেতার উচিলায় পরের দিনই জামিন নিয়ে ফিরে আসবে তখন আপনারও নতুন করে সমস্যায় পড়বেন এবং সামাজিক ভাবে আপনার মেয়েরও বদনামী হয়ে যাবে। তাই যদি প্রচার করেন যে, মেয়ে অপহরণ হয় নাই, রাগ করে খালার বাড়ি চলে গিয়েছিল। মেয়ের বাবা তাতে রাজি হয়ে মামলা তুলে নিয়ে ভিন্ন কৌশল নেয়। বিচার তো পাইলনা তাই প্রতিশোধ নিবে, ঘরে এনে মেয়েকে স্বাভাবিক করে মেয়ের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার পর সমাজের আড়ালে যুবলীগ নেতার সাথে অবাধে চলাফেরা করা সময় দেয়া ইত্যাদির সুযোগ করে দিল। এখন মেয়েটি যুবলীগ নেতার একান্ত গার্লফ্রেন্ড একপর্যায়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে অন্তরঙ্গ মুহুর্তের সুযোগে নেতাকে এমন অবস্থা করে দিল, সে যতদিন বেঁচে থাকবে কখনও নারীর স্বপ্নও দেখবেনা। এটি ২০১২ সালের বাস্তব ঘটনা।
মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, আপনি আওয়ামী লীগ করেন। মানে আগে ছাত্রলীগ করতেন।আপনার জীবনে তাহলে এরকম অনেক মধুর ঘটনা আছে। লজ্জার কিছু নাই।আপনার সঙগঠন এগুলো অপরাধ হিসেবে দেখে না। আওয়ামী লীগ হিসাবে এখন নিশ্চয়ই "ইডেন" কার্ডের অধিকারী। খায়েশ উঠলেই ইডেন থেকে কাউকে ডেকে আনতে পারেন।
সন্তান জম্মের পর অন্যান্য টিকার সঙ্গে আপনার সন্তান কে " ছাত্রলীগ ভাইরাস প্রতিরোধ " টিকা দিন।
Joybangla
সন্তান জম্মের পর অন্যান্য টিকার সঙ্গে আপনার সন্তান কে " ছাত্রলীগ ভাইরাস প্রতিরোধ " টিকা দিন।
ছাত্রলীগ যতদিন এই বাংলায় থাকবে এমন দূর্ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটবে ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবি।
ছাএলিগ হচ্ছে জাতির ভবিযত একটু দুষটামি করতে পারে
সোনার ছেলেরা সোনাকে ঘুম পাড়িয়ে না রেখে জাগ্রত করে কাজে খাটিয়েছে। এতে দোষের কি আছে ?
Smart Lig
The real criminal is awamilgue
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবী।
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবী।
ক্ষমতা হারালে পরের দিনই পাঁচ লাখ মরবেঃ- তোফায়েল আহমদ। মৃত্যু পথযাত্রী এই ৫ লাখে ধ্বর্ষকেরাও আছেঃ- প্রতিশোধ কারী।
They are a centurian partnership of zahangirnagar University. No problem.
অপেক্ষা করুন! স্মার্ট বাংলাদেশ ধর্ষকদেরই হবে।
Should we not celebrate the success of the supreme leader of the Chatra League for its appropriate guidance to the pliable youths of the country so that they acquire all the requisites for achieving brutal domination of every one at every level every where ?
Joy Bangla.
JOY Bangla
it is a daily practice for Bangladesh Satrolig,
আমরা যারা আওয়ামীলীগ করি বা আওয়ামীলীগকে ভালবাসি এ ধরনের ঘটনা আমাদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। নেতাদের এ ধরনের ধর্ষণ বিষয়ে পার্টিগত কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা জরুরী।
এদের সেঞ্চুরী করার রেকর্ড আছে। হা হা হা।
এই সব না করলে ছাত্রলীগ কেমতে।
Wow Joybangla
সন্তান জম্মের পর অন্যান্য টিকার সঙ্গে আপনার সন্তান কে " ছাত্রলীগ ভাইরাস প্রতিরোধ " টিকা দিন।
This is right activities of "Sonar Sele"
সোনার ছেলেরা না হয় একটু আধটু কিছু করেছে; তাই বলে এসব নিয়ে নিউজ করে ছাত্রলীগের সুনাম ক্ষুন্ন করার কি আছে?
জয় বাংলার সোনার ছেলেদের থেকে আর কি আশা করা যাায়।এ-র তো জানোয়ার।
এই না হলে আবার ছাএলীগ কেমতে।
These culprits are running the country. how pitiful it is. Their only punishment is capital punishment but this system will not give justice to people.
হাসিনার সোনামনিদের কর্মকাণ্ডে সমস্ত জাতি অতিষ্ঠ
এই খানে ক্ষমতাসীনদের দলের ক্ষমতার অপব্যাবহার আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ?? আইন নাকি নিরপেক্ষ ?? তাহলে এখন কোথায় নিরপেক্ষ আইন হলো ?? বুজলাম না। সবটাই সাধারণ মানুষের ভাগ্য। পুলিশ নাকি সাধারণ জনগণের বন্ধু?? বাস্তবে দেখা যায় পুলিশ আসলে ক্ষমতাসীনদের প্রিয় বন্ধু। শুধু কথায় আছে এরা, কাজে জেরো।
সোনার ছেলে সোনা দিয়া খেলে।