অনলাইন
কুরআন শিক্ষা কেন্দ্র থেকে নামাজরত ইমামসহ ১৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ
স্টাফ রিপোর্টার
(২ মাস আগে) ২৮ মার্চ ২০২৩, মঙ্গলবার, ১২:৩২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২৬ পূর্বাহ্ন

গুলশানের একটি ইসলামিক সেন্টার থেকে নামাজরত এক শিশু, দুই নারী ও তিনজন হাফেজসহ ১৭ জনকে আটক করেছে গুলশান থানা পুলিশ। রাজধানীর শাহজাদপুরের সুবাস্তু মার্কেটের কাছের ইসলামিক এন্টারপ্রাইজ (কুরআন শিক্ষা কেন্দ্র) থেকে রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাদের আটক করে গুলশান থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
আটককৃত ইমামগণ হলেন-হাফেজ আব্দুল আজিজ (১৭), হাফেজ মুসফিকুর রহমান (১৬) ও হাফেজ জাকারিয়া (১৬)। আটককৃতদের মধ্যে দু-একদিনের মধ্যে ওমরা হজ্ব করতে যাবেন এমন মুসল্লিও রয়েছেন।
জানা যায়, ইসলামিক এন্টারপ্রাইজ বা কুরআন শিক্ষা কেন্দ্রটি দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে স্থানীয় বাসিন্দারা পরিচালনা করে আসছেন। কেন্দ্রটিতে বয়স্কদের কুরআন শিক্ষা দেয়া হয়। এখানে প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাসে পুরুষ ও নারীরা তারাবীহ নামাজ আদায় করে থাকেন। এছাড়া ইসলামিক সেন্টারটিতে কোরআন, হাদীস ও নামাজ শিক্ষা বইসহ বিভিন্ন বইও বিক্রি করা হয়।
প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক আ. মোতালেব মঈন বলেন, পুলিশ অন্যায়ভাবে বিনা কারণে আটক করেছে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের ধর্মীয় ইবাদাত বন্দেগি করা অবস্থায় আটক করে ধর্মীয় স্বাধীনতায় আঘাত হেনেছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসল্লি ও ইমামকে আটক করে ইসরাইলী বাহিনীর মতো বর্বরতার পরিচয় দিয়েছে।
পাঠকের মতামত
Islam not safe in Bangladesh, Allah will judge
কি বলব বুঝে পাচ্ছি না।আল্লাহ হেদায়েত দিক,আমিন।
এই স্বাধীন দেশে ধর্ম পালনেরও স্বাধীনতা নেই!
Very very bad. তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
Why the police whisically have started arrest campaign? Absolutely, we protest such arrests abusing the police's authority.
এমন যদি হয়ে থাকে অবশ্যই এটা গর্হিত কাজ। ঘৃনা জানানো ছারা আর কিছু নাই।
তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি
এক দিকে ইসলামি বক্তাদের মধ্যে পারষ্পরিক দ্বন্দ্ব লাগিয়ে একে অপরকে নাস্তানুবুদ করে তুলছে অন্যদিকে মুসলিমদের ধর্মীয় অধিকার খর্ব করে নিকৃষ্টতার পরিচয় দিচ্ছে। মুসলিম ঘুমাও।
ব্যাস, শুরু হয়ে গেলো শেয়ালদের হুক্কা হুয়া। না জেনে না বুঝেই মন্তব্য করার উস্তাদ আমরা। এর আগে আমরা মামুনুল হক কে নিয়ে কত রকম শাপ শাপান্ত করলাম সরকারকে। পরে যখন মামুনুল নিজেই তার দোষ স্বীকার করল তখন আমরা বেলুনের মতো চুপসে গেলাম। গত কয়েকদিন আগে দেখলাম পিনাক ভট্টাচার্য নামে একজন বদমায়েশ জাতীয় লোক কে নেক হায়াতের জন্য দোয়া চাচ্ছে একজন শেয়াল। কালে কালে এইসব শেয়ালদের আর কত কীর্তি দেখব।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা এই রমজান মাসে আমাদের কে আমল করার তৌফিক দাও। আর এই জালিম সরকার থেকে আমাদের হেফাজত কর। আমিন
সমগ্র মুসলমানদের মুখে চপেটাঘাতের শামিল।
একতরফা বক্তব্য দিয়ে তথাকথিত সেই মুসল্লীদের কার্যক্রম বিচার করা যায় না। পুলিশ এতজনকে একসাথে ধরেছে, নিশ্চই কোন ইনফরমেশন ছিলো। জামাত বিএনপি'র সন্ত্রাসীরাও এভাবে একসাথে নামাজ পড়ে তাদের ঘৃন্য কাজে নামে।
শুধুমাত্র ইসলামের উপর বারবার নির্যাতন কেন? হে আল্লাহ্ আপনি এর বিচার করুন!
ফরিয়াদের হাত উপরে তুলে এমন বিপর্যয় থেকে মুসলিমদের রক্ষা করার দোয়া করুন!
দুটো কারণ মনে করা যায়, এক. ইসরায়েল থেকে নজরদারির প্রযুক্তি আনলে তাদের কাছে মুসলিম বিদ্বেষী হিসেবে পরিচয় তুলে ধরা, দুই. মুসলিম বিদ্বেষী ভারতের মোদি সরকার এবং চীনকে খুশি করা। যাতে আগামী নির্বাচন যেনতেন প্রকারে পার করা যায়।
একটি কর্তৃত্ববাদী শাসন ব্যবস্থায় মানুষের জীবনের নিরাপত্তা চাওয়াও এক ধরনের অপরাধ। যারা প্ররতিনিয়ত গুলি আর গুমের ভয় দেখিয়ে কর্তমৃত্জাববাদী শাসন কায়েম রাখে তাদের জন্য রমজান মাসে তারাবীহর নামাজ হতে মুসুল্লী গ্রেফতার তাদের কাছে নস্যি ব্যপার
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই প্রশাসন ভারতের আদলে চলে তা প্রমাণ করল। কেন গ্রেপ্তার করল? পুলিশের বক্তব্য নিয়ে এই বিষয়ে পরবর্তী নিউজ করার জন্য সাংবাদিক ভাইয়ের প্রতি অনুরুধ রইল। এবং নিউজের কারণে দ্রুত তাদের ছেড়ে দেয় ঊর্ধবতন কর্মকর্তাদের থেকে সেই প্রত্যাশা করি।
খুবই দুঃখ জনক। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের ধর্মীয় ইবাদাত বন্দেগি করা অবস্থায় আটক করে ধর্মীয় স্বাধীনতায় আঘাত হেনেছে।
Nothing extra is good.
Why the police whisically have started arrest campaign? Absolutely, we protest such arrests abusing the police's authority.
Why the police whisically have started arrest campaign? Absolutely, we protest such arrests abusing the police's authority.
দুটো কারণ মনে করা যায়, এক. ইসরায়েল থেকে নজরদারির প্রযুক্তি আনলে তাদের কাছে মুসলিম বিদ্বেষী হিসেবে পরিচয় তুলে ধরা, দুই. মুসলিম বিদ্বেষী ভারতের মোদি সরকার এবং চীনকে খুশি করা। যাতে আগামী নির্বাচন যেনতেন প্রকারে পার করা যায়।
এই ঘটনা প্রমাণ করে এই সরকারের কাছে ইসলাম আর মুসলিমরা কতটা নিরাপদ। মদিনা সনদের ধারকদের এই দেশে এক দিকে মডেল মসজিদ তৈরি হয় আর অন্য দিকে মসজিদের মুসল্লী ইমামদের কাড়াগারে নিক্ষেপ করা হয়।
দেশের সব কোরান শিক্ষার কেন্দ্র থেকে পুলিশ ধর পাকড় করছে কি না। না করলে উল্লেখিত কেন্দ্র থেকে কেন ?নিশ্চয় কোন কারন আছে।সে কারন উল্লেখ নাই।আর নামাজরত অবস্থায় ধরতে হবে কেন।নাকি ধর পাকড় এড়াতে নামাজ শেষ করতে চাচ্ছিল না তাই অগত্যা পুলিশের হস্তখেপ। ঘটনাটির নানা রুপ থাকতে পারে ।সে সবের উল্লেখ না রেখে সংবাদ পরিবেশনা সমাজে ভুল বার্তা দিতে পারে যা থেকে সমাজে হট্টগোল শুরু হতে পারে।আর যদি কোন পক্ষ নিয়ে সংবাদ পরিবেশনের উদ্দেশ্য থাকে তা হলে ঠিক আছে। এগিয়ে যান ফেস বুকের মতো।
Very Sad
দুঃখজনক।
Here no language to protest the such type of police action like Israil. Shit..... Waiting to see comments in this regard from so called BAL activist "Tulip"