ঢাকা, ২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিঃ

শেষের পাতা

স্থানীয় রাজনীতির হালচাল (৬)

নারায়ণগঞ্জ: দুই শিবিরেই বিভক্তি, রাজপথ নিয়ন্ত্রণের লড়াই

বিল্লাল হোসেন রবিন, নারায়ণগঞ্জ থেকে
৩০ নভেম্বর ২০২২, বুধবার

রাজনীতির সূতিকাগার নারায়ণগঞ্জ। বছরজুড়ে নানা ঘটনায় আলোচনায় আসে রাজধানী লাগোয়া নারায়ণগঞ্জের নাম। সেই নারায়ণগঞ্জ  এখন সরগরম ১০ই ডিসেম্বর বিএনপি’র মহাসমাবেশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তৎপরতা আর বিএনপি’র প্রতিবাদী কর্মসূচিতে মুখরিত নারায়ণগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গন। তবে দুই দলের ভেতরই গ্রুপিং, কোন্দল দৃশ্যমান। এরমধ্যেই আগামী দিনে বিএনপি তথা অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন-সংগ্রাম মোকাবিলায় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সংগঠিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে রাজপথ দখলে রাখতে বিএনপি’র নেতারা ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। গত তিন মাস ধরে দলীয় নানা কর্মসূচি নিয়ে নারায়ণগঞ্জের রাজপথ দখলে রেখেছে বিএনপি। আর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন ঘিরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হলেও পুরনোরাই জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ দুই পদে আসীন হওয়ায় হতাশ হয়েছে মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের একাংশ। তার ওপর মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন ঝুলে আছে।

বিজ্ঞাপন
জেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন। ফলে ৫ বছর ধরে জেলা যুবলীগ কাণ্ডারিবিহীন। মহানগর যুবলীগ দুই ভাগে বিভক্ত বহু বছর থেকে। এ ছাড়া সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সভায় কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতিতে দুই গ্রুপের মারামারিতে থমকে আছে নতুন নেতৃত্ব। সবশেষ শনিবার বিকালে ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন পণ্ড হয়ে গেছে দুই গ্রুপের মারামারিতে। ফলে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রকাশ্যে রূপ নিয়েছে নতুন কমিটি করতে গিয়ে। 

তাছাড়া নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও নাসিক মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীকে ঘিরে দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। দলীয় নেতাকর্মীদের তথ্যমতে, এই দুই শীর্ষ নেতানেত্রীর বিরোধে হাইব্রিডরা সুবিধা ভোগ করছে নানাভাবে। সুবিধা নিচ্ছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অনেক নেতাকর্মীও। যার অনেকটা দৃশ্যমান নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৩টি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরোক্ষ সমর্থনে বিএনপি’র বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়। সবশেষ নির্বাচনে বিএনপি’র প্রায় একডজন কাউন্সিলর বিজয়ী হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগের নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন যেমন হচ্ছে না আর বিভিন্ন সুবিধা থেকেও তারা বঞ্চিত হচ্ছে। এ নিয়ে চাপা ক্ষোভ বিরাজমান রয়েছে দল ক্ষমতায় থাকার পরও বঞ্চিত নেতাকর্মীদের মধ্যে।

এদিকে দলীয় নেতাকর্মীদের তথ্যমতে, সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে সেলিনা হায়াৎ আইভী দক্ষতার স্বাক্ষর রাখলেও রাজনীতিতে এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ফলে গত ৫ বছরেও আইভী বলয় নারায়ণগঞ্জ শহরে একটি সমাবেশ করতে পারেনি। যদিও তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। 

তৃণমূল নেতাকর্মীদের একাধিক সূত্রমতে, বছরের পর বছর ধরে জেলা, উপজেলা, থানা, ইউনিয়নে  একই ব্যক্তি দলীয় শীর্ষ পদগুলো দখল করে আছে। এতে ওই নেতাদের সুবিধা নেয়ার পাল্লা ভারী হলেও নতুন নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। দীর্ঘ ১৯ বছর পর ২৩শে অক্টোবর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। ওই সম্মেলন ঘিরে পুরো জেলার মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরা উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ একডজন কেন্দ্রীয় নেতার আগমন ঘটে সম্মেলনে। নানা আলোচনা হতে থাকে নতুন নেতৃত্ব আসছে জেলা আওয়ামী লীগে। কিন্তু দিন শেষে পুরনোদের রেখেই সম্মেলন শেষ করা হয়। নিমিষেই চুপসে যান তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তাদের মতে, যে কমিটি দীর্ঘ ৫ বছরেও একটি সমাবেশ ও কমিটির ৬ শূন্যপদ পূরণ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ সকল উপজেলা, থানা ও ইউনিয়নের কমিটি করতে পারেনি নিজেদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে, সেই নেতৃত্ব আগামী দিনে কী ভূমিকা রাখবে তা দেখার বিষয়। 

অপরদিকে বর্তমানে বিএনপি’র অবস্থা আগের চেয়ে অনেক সুসংগঠিত। বিশেষ করে শত বাধা পেরিয়ে বিভাগীয় শহরে গণসমাবেশগুলো বিশাল নেতাকর্মীর উপস্থিতির মাধ্যমে সম্পন্ন হওয়ায় তাদের মনোবল অনেক বেড়ে গেছে। তবে জেলা বিএনপি’র নতুন আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় চাপা ক্ষোভ রয়েছে গত ১৩ বছর ধরে যারা আন্দোলন-সংগ্রামে মাঠে নেমে ক্ষমতাসীন দলের হামলা-মামলার শিকার হয়ে কারাভোগ করেছেন এবং মামলায় জর্জরিত। তাদের শঙ্কা পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সুবিধাবাদীরা গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নেবে। আর যারা গা-বাঁচিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ঠিক রেখেছেন তাদের আধিক্য দেখা যাবে আগামী কমিটিতে। যা নিয়ে ক্ষোভ বিরাজমান ত্যাগী নেতাকর্মীদের মধ্যে। এ ছাড়া মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি ঘোষিত হওয়ার পর সেই কমিটি থেকে কয়েকজন পদত্যাগ করে পৃথকভাবে কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে সক্রিয় রয়েছেন। 
২০০৩ সালে জেলা বিএনপি’র সভাপতি ছিলেন অধ্যাপক রেজাউল করিম ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তৈমূর আলম খন্দকার। 

ওয়ান ইলেভেনের সময় সংস্কারবাদী হিসেবে অধ্যাপক রেজাউল করিমকে বাদ দিয়ে ২০০৯ সালে তৈমূর আলমকে সভাপতি ও কাজী মনিরুজ্জামানকে সাধারণ সম্পাদক করে জেলা বিএনপি’র কমিটি করা হয়। ২০১৬ সালে কাজী মনিরুজ্জামান সভাপতি ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদ জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক হন। পরে ২০২০ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি জেলা বিএনপি’র কমিটি ভেঙে দিয়ে ২০২১ সালের জানুয়ারিতে তৈমূর আলমকে আহ্বায়ক ও মামুন মাহমুদকে সদস্য সচিব করে কেন্দ্র থেকে জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে দেয়া হয়। কিন্তু ২০২২ সালের জানুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে তৈমূর আলম খন্দকার দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে মেয়র নির্বাচন করায় তাকে দল থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় এবং ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক করা হয় মনিরুল ইসলাম রবিকে। 

সবশেষ ১৫ই নভেম্বর নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনকে আহ্বায়ক, গোলাম ফারুক টিটুকে সদস্য সচিব ও অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যের কমিটি ঘোষণা দেয় কেন্দ্র। কিন্তু সোমবার পর্যন্ত নতুন আহ্বায়ক কমিটি জেলার ভেতর কোনো সভা করতে পারেনি। তাছাড়া জেলা, মহানগর, উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের সিংহভাগ কমিটির সম্মেলন হচ্ছে না বছরের পর বছর ধরে।  ফলে নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি না হওয়ায় সাংগঠনিক অবস্থা নড়বড়ে হয়ে আছে। তার ওপর রয়েছে শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অনৈক্য।

এ ছাড়া জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক গোলাম ফারুক টিটু জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব হওয়ায় পদটি শূন্য হয়ে আছে। এবং চলতি বছরের ৩০শে মার্চ আরিফুর রহমান মানিককে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও খাইরুল ইসলাম সজীবকে সাধারণ সম্পাদক করে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের ৫৯২ সদস্যবিশিষ্ট ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি ৮ মাসের মাথায় ১৬ই নভেম্বর বিলুপ্ত করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল। আবার আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দীর্ঘদিন দলীয় কার্যক্রমে নিষ্ক্রিয় থাকা নেতারাও দলীয় মনোনয়ন বাগিয়ে নিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।

তবে বিএনপি’র কয়েকজন নেতাকর্মী জানান, জেলা বিএনপি’র নতুন আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর মাঠপর্যায়ের কর্মীরা আরেক ধাপ সক্রিয় হয়েছে দলীয় কর্মসূচি পালনে। মামলার বোঝা মাথায় নিয়েই নেতাকর্মীরা দলীয় কর্মসূচি পালনে মাঠে নামছে। যদিও পুলিশের গায়েবি মামলা অব্যাহত রয়েছে। গত কয়েকদিনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, ফতুল্লা ও রূপগঞ্জসহ বিভিন্ন থানায় বেশ কয়েকটি গায়েবি মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপি’র নেতারা। তবে মান-অভিমান ও ভেদাভেদ ভুলে নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হলে মামলা-হামলা ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না বিএনপি’র নেতাকর্মীরা এবং  আগামী দিনে সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা হবে- এমনটাই মনে করছেন মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

অন্যদিকে জাতীয় পার্টির কার্যক্রম ঝিমিয়ে পড়েছে। ২০১৪ সালের ৩০শে এপ্রিল জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য নাসিম ওসমানের মৃত্যুর পর। ওই আসনে বর্তমানে তার ছোট ভাই সেলিম ওসমান সংসদ সদস্য। তাকে ঘিরেই মাঝে মধ্যে জাতীয় পার্টির তৎপরতা দেখা যায়। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁও) আসনে সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা জাতীয় পার্টির একটা অবস্থান তৈরি করে রেখেছেন। জামায়াতে ইসলামী জেলায় তাদের কার্যক্রম অনেকটা গুটিয়ে রেখেছে। তবে হঠাৎ হঠাৎ জেলার বিভিন্ন এলাকায় ছাত্রশিবিরের ঝটিকা মিছিল দেখা যায়। অপরদিকে বামদলগুলো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম ঊর্ধ্বগতিসহ নানা ইস্যুতে সরকারের কঠোর সমালোচনা করে মিছিল-মিটিং করে যাচ্ছে।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহিদ মো. বাদল বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে সামনে রেখে আমরা বিভিন্ন কমিটিগুলো সম্মেলনের মাধ্যমে সম্পন্ন করছি।  এতে কর্মীরা উজ্জীবিত হচ্ছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল দল। এখানে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকাটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে মনোমালিন্য থাকতেই পারে। কিন্তু দিন শেষে আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার কর্মী।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন মোকাবিলায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিরোধ করবো। তবে পবিত্র শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে মিথ্যাচার করে বিএনপি যে ভাষায় গালিগালাজ করছে আমরা যদি এর জবাব দেই তাহলে একটা বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হবে। আমরা এর বিচার জনগণের কাছে দিলাম।

জেলা বিএনপি’র ১নং যুগ্ম আহ্বায়ক ও  জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে আছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে  জনগণ ফুঁসে উঠছে। যার প্রমাণ বিভাগীয় মহাসমাবেশে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখন এক দাবির মধ্যে আমরা আছি। সেটা হলো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হলে দেশে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাবে। বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে, তারেক রহমান দেশে ফিরবে, জণগণের ভোটের অধিকার রক্ষা হবে। তাই আমরা সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে এক দফার আন্দোলনে আছি। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারের পতন ঘটানো হবে। 

তিনি আরও বলেন, আগামী ১০ই ডিসেম্বর ঢাকার মহাসমাবেশে নারায়ণগঞ্জ থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং প্রস্তুতিমূলক সভা, লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করছি। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দিকনির্দেশনায় আমরা সকল বাধা উপেক্ষা করে সমাবেশে যোগ দিবো ইনশাআল্লাহ।
 

শেষের পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

শেষের পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status