ঢাকা, ২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৮ রমজান ১৪৪৫ হিঃ

নির্বাচিত কলাম

ভেতর বাহির

টিকে থাকার জন্য কোনটি করবে মানুষ?

ডা. জাহেদ উর রহমান
২১ আগস্ট ২০২২, রবিবার
mzamin

দেশের অর্থনৈতিক সংকট চরম অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল কয়েক মাস আগেই, কিন্তু সরকারের দিক থেকে সেটা স্বীকার করা আর সেটা নিয়ে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগে সরকার কোনোভাবেই প্রায় ভেঙে পড়া দেশের অর্থনীতি যে বৈশ্বিক পরিস্থিতির চাপ নিতে পারছে না, সেটা স্বীকার করতে চায়নি। পদ্মা সেতুকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি এবং সক্ষমতার এক বিরাট প্রদর্শনী হিসেবে হাজির করার চেষ্টা ছিল তাই সরকার সেতুটি উদ্বোধনের আগে কোনো সংকটকে মানুষের সামনে আসতে দিতে চায়নি। সার্বিক পরিস্থিতিতে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে আমদানি নিরুৎসাহিত করে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়, সরকারি ব্যয়ের কৃচ্ছ্রসাধন, ঘোষণা দিয়ে লোডশেডিংয়ের মতো নানা পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সর্বশেষ দিলো জ্বালানি তেলের এক অবিশ্বাস্য মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা। মূল্যবৃদ্ধির এই একটি ঢিল সরকারের জন্য তিনটি পাখি মারবে। এতে আইএমএফ’র ঋণ প্রাপ্তির জন্য অন্যতম শর্ত হিসেবে ভর্তুকি কমানোর চাহিদা পূরণ হবে। অবিশ্বাস্য পরিমাণ দাম বাড়ানোর ফলে জ্বালানি তেল থেকে সরকার বিরাট অঙ্কের রাজস্ব কোষাগারে নিতে পারবে। আর সর্বোপরি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সবকিছুর দাম যতটা বেড়ে গেছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা রাতারাতি কমে যাবে। অর্থাৎ এতে অভ্যন্তরীণ চাহিদা কমে যাবে।

বিজ্ঞাপন
অর্থাৎ নানা পণ্য, পণ্য তৈরির কাঁচামাল, পণ্য উৎপাদনের ক্যাপিটাল মেশিনারির আমদানি কমে যাবে, যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপরে চাপ কমাবে।

  করোনার সময়ে দেশের খুব বড় একটি জনসংখ্যা দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গিয়ে দেশের অর্ধেকের মতো জনসংখ্যা দরিদ্র হয়ে পড়েছিল। সে সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চরম অপ্রতুলতা মানুষকে তার ন্যূনতম পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে দেয়নি। এরপর মূল্যস্ফীতি হতে হতে এমন পরিস্থিতি হলো, মানুষের পক্ষে সেই সংকট থেকে আর উঠে আসার পরিস্থিতি তৈরি হলো না। আর সর্বশেষ এখন যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে এবং পরিস্থিতি যেদিকে যাবার ইঙ্গিত দিচ্ছে তাতে এক অকল্পনীয় ঝুঁকি তৈরি হতে যাচ্ছে মানুষের জীবনে।  সরকার বললো মূল্যস্ফীতির পরিমাণ যতই সাড়ে ৭ শতাংশ বলুক না কেন, সানেমের মতো অর্থনীতি বিষয়ক থিংকট্যাংকগুলোর মতে এটা কমপক্ষে দ্বিগুণ। এতে অনেক বড় কথা হচ্ছে বাংলাদেশের খাদ্যে এই মুহূর্তে অনেক বড় মূল্যস্ফীতি আছে। কম সামর্থ্যবান এবং দরিদ্র মানুষের আয়ের বিরাট অংশ ব্যয় হয় খাদ্য কেনার পেছনে। তাই সেই মানুষের জীবনে মূল্যস্ফীতির হিসাবটা করতে হবে একেবারে ভিন্নভাবে। আমরা জানি, কম সামর্থ্যবান মানুষের জীবনে প্রাণিজ প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে এই খাদ্যগুলো খুব বড় ভূমিকা পালন করে- তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছ, ব্রয়লার মুরগি আর ডিম। 

সাম্প্রতিক বাজারদর অনুযায়ী ১২০-১৪০ টাকার তেলাপিয়া-পাঙ্গাশ এখন ১৭০-১৮০ টাকা। ১৫০-১৬০ টাকার ব্রয়লার মুরগি এখন ২২০/২৩০ টাকা। আর মুরগির ডিমের হালি এখন ৬০ টাকায় ঠেকেছে। যদিও চাহিদা কমে যাওয়ায় ডিমের বাজার এখন নিম্নমুখী। কথা হলো- পরিস্থিতি রাতারাতি পাল্টে যাচ্ছে। প্রোটিন খাবার স্বপ্ন সরিয়ে রেখে আলুভর্তা দিয়ে ভাত খেতে চাইলেও বিষয়টি সহজ হবে না। মানবজমিনেই রিপোর্ট হয়েছে চালের দাম প্রকারভেদে পাঁচ থেকে পনেরো টাকা পর্যন্ত কেজিতে বেড়েছে। নানা রকম পুষ্টির চাহিদা পূরণ না হওয়া, বিশেষ করে বছরের পর বছর প্রোটিনের অভাবের কারণে কোটি কোটি শিশুর শারীরিক-মানসিক বৃদ্ধি হবে না ঠিকমতো। একই সঙ্গে বহু পরিবার তার সন্তানের শিক্ষার পেছনে খরচ কমাবে, এমনকি অনেক পরিবার সন্তানের শিক্ষা বন্ধ করে দেবে। রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সম্পদ মানবশিশুর ক্ষেত্রে এই স্বাস্থ্য-শিক্ষায় এই ঘাটতি আগামী দিনে আমাদের মাশুল দিতে বাধ্য করবে।  এ তো গেল দীর্ঘ মেয়াদে সংকটের কথা। দেশের অর্থনৈতিক সংকট খুব বড় সামাজিক সংকট তৈরি করেছে এই মুহূর্তে। এর ফল হিসেবে সমাজে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। সেই প্রসঙ্গে আসছি পরে।  মূল্যস্ফীতি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অবস্থা তৈরি করে কম সামর্থ্যবান মানুষের জীবনে। সেই মানুষগুলো তাদের খরচের কাটছাঁট করে টিকে থাকার চেষ্টা করে। এবারকার এই চরম পরিস্থিতি শুরুর বহু আগে থেকেই দেশের মানুষের জীবন কতোটা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল সেটার প্রমাণ পাওয়া যায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে টিসিবি’র ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির ট্রাকের পেছনের লাইন দেখে।

 যাদের কিছুটা আগ্রহ আছে দেশের অবস্থা বোঝার, যাদের কিছুটা চোখ-কান খোলা রাখার অভ্যাস আছে, তারা এ ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় টিসিবি’র ট্রাকের লাইনের দৈর্ঘ্য দ্রুত বাড়তে দেখেছিলেন সে সময়ে। তারা দেখেছেন, ট্রাক আসার আগে থেকেই অনেক মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য পাবেন বলে। আর আজকের সামাজিক মাধ্যমের যুগে প্রত্যেকেই এখন নাগরিক সাংবাদিক, তাই ট্রাকের পেছনে মানুষের উদ্ভ্রান্তের মতো দৌড় দেয়া, লাইনে মানুষের নিজেদের মধ্যে সংঘাতে জড়িয়ে পড়া এসব আমরা দেখছিলাম প্রতিনিয়ত। ট্রাকের পেছনে লাইনে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো দীর্ঘদিন থেকে মধ্যবিত্তদেরও দেখতে পাচ্ছিল। নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে তারা দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিতে কেমন হাঁসফাঁস করছেন, তা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন। অবশ্য মধ্যবিত্তের টিসিবি’র লাইনে দাঁড়ানো এরপর এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, শেষ পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রীও স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘ভালো জামাকাপড় পরা’ মানুষকেও টিসিবি’র ট্রাকের লাইনে দেখা যাচ্ছে। 

 

 

এই যখন পরিস্থিতি ছিল কয়েক মাস আগেই তখন এই দফায় জ্বালানি তেলের অকল্পনীয় পরিমাণ মূল্যবৃদ্ধিজনিত মূল্যস্ফীতিতে পরিস্থিতি কতোটা বীভৎস আমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারি। কোনো রকমে বেঁচে থাকার জন্য মানুষের জীবন সংগ্রামের নানা রকম মর্মান্তিক রিপোর্টে ছেয়ে আছে মিডিয়া।  প্রতিদিনকার জীবনযাপনের অর্থের সংস্থান যখন কেউ করতে পারে না, তখন তার জন্য মরে যাওয়া একটা অপশন হতে পারে। গুগলে সার্চ দিলে দেখা যাবে ক্ষুধা কিংবা অভাবের জ্বালায় আত্মহত্যা করার সংখ্যা অনেক এবং সেটা বাড়ছে। আত্মঘাতী হলে কেউ নিজে পালিয়ে বাঁচতে পারেন কিন্তু পরিবারকে ফেলে যান আরও অনেক বড় বিপদে। তাই কেউ যদি সেভাবে পালানোর পথ না খোঁজেন, তাহলে তার জন্য কি বিকল্প আছে?  জনগণ যখন ন্যূনতম খেয়ে বাঁচতে পারে না তখন কথা ছিল সরকার সেই মানুষের জীবন সহজ করার জন্য নানা রকম সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি নিয়ে পাশে থাকবে। কিন্তু এই দেশ কুইক কন্ট্রোল বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ‘ক্যাপাসিটি চার্জখোর’ ব্যবসায়ীদের দেশ, এই দেশ ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে মেরে দেয়া লুটেরাদের দেশ, এই দেশ সরকারি প্রকল্প থেকে লুট করা লোকজনের দেশ, তাই এদেশের সরকার থাকে তাদের পাশেই। থাকে না আপামর সাধারণ জনগণের পাশে। তাহলে তারা যাবেন কোথায়?  যেমনটা বলেছিলেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে করা বিবিসি’র রিপোর্টে বক্তব্য দেয়া ট্রাকচালক নূরু মিয়া। বিবিসিকে তিনি বলেছিলেন, তার আছে ছোট ছোট দু’টি সন্তান ও পিতা-মাতা। 

তাদেরকে দেখাশোনা করতে হয় তাকে। তিনি বলেছেন, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে তার মালিক তাকে পূর্ণ বেতন দিতে সক্ষম হচ্ছেন না। তার ভাষায়- যখন বাজারে যাই, পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত খাবার কিনতে পারি না। যদি জ্বালানির মূল্য এভাবে বাড়তেই থাকে, তাহলে পিতা-মাতার দেখাশোনা করা অথবা সন্তানদেরকে স্কুলে পাঠানো আমার পক্ষে সম্ভব হবে না। যদি এই কাজ হারাই, তাহলে আমাকে রাস্তায় ভিক্ষা শুরু করতে হবে।  কিন্তু এই আক্রার বাজারে মানুষের ভিক্ষা পাবার ভবিষ্যৎ ভালো নয় একেবারেই। ভিক্ষুকের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির সঙ্গে ভিক্ষা দেয়ার মতো মানুষের আর্থিক সামর্থ্য কমছে। তাহলে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষের বেঁচে থাকার বিকল্প কি? এই বিকল্প ভয়ঙ্কর, কিন্তু অনিবার্য।  জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর কয়েক দিন আগে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকে ‘এভাবে চলতে থাকলে মানুষের চুরি-ছিনতাই করা ছাড়া উপায় থাকবে না’ শিরোনামে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। রিপোর্টটি করা হয়েছে জ্বালানির উচ্চমূল্যের কারণে সংকটে পড়া রাইড শেয়ারিং করা বাইকারদের নিয়ে। সেই রিপোর্টে একজন বাইকার বলেছিলেন- ‘এখানে অনেকেই আছেন দেশের নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স পাস।

 চাকরি না পেয়ে জীবিকার তাগিদে রাস্তায় নেমেছেন তারা। কিছু একটা করে খাওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু হঠাৎ করেই যে হারে তেলের দাম বাড়িয়ে দিলো সরকার, তাতে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে যাবে। তেলের দাম বাড়ায় আমরা বেশি ভাড়া চাইলে যাত্রীরা কাছেই আসে না। ট্রিপ না পাইলে আয় কম। আর আয় কম হইলে পরিবার নিয়ে চলবো কীভাবে? এভাবে চলতে থাকলে তো মানুষের চুরি-ছিনতাই করা ছাড়া উপায় থাকবে না।’ দেশের আর্থিক সামর্থ্য যতটুকু বেড়েছে সেটার ফল গাছ একেবারে হাতেগোনা কিছু মানুষের হাতে। সমাজের আপামর জনসাধারণ রয়ে গেছে বঞ্চিত, তাই চারদিকে অকল্পনীয় বেকারত্ব। বেঁচে থাকার তাগিদে তারা নিজের মতো করে নানা কিছু করার চেষ্টা করছে। শিক্ষিত তরুণদের কাছে বাইকে রাইড শেয়ারিং হয়ে উঠেছিল সৎ পথে থেকে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে কিছু উপার্জন করে কোনো রকমে টিকে থাকার চেষ্টা। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি সেটায় আঘাত হেনেছে তীব্রভাবে। আর এদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে ন্যূনতম একটা বাইক কেনার কথা ভাবাও তো ভীষণ রকম কল্পনা বিলাসিতা। তাহলে তারা যাবেন কোথায়? এজন্য যে পথ আছে সেটার একটা প্রদর্শনী দেখা গেল অতি সম্প্রতি হয়েছে এক অবিশ্বাস্য ছিনতাই প্রচেষ্টা। শুধুমাত্র একটি ছুরি নিয়ে এটিএম বুথের ভেতরে গিয়ে এক ব্যক্তিকে ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেছিলেন আরেকজন। বুথের সামনে প্রহরী ছিল যথারীতি। 

শুধু একটা ছুরি হাতে এমন চেষ্টা করা প্রমাণ করে কতোটা ডেসপারেট হয়ে পড়েছিলেন ওই ব্যক্তি। পারেননি তিনি ছিনতাই করে বেরিয়ে যেতে বরং যাকে ছিনতাই করতে চেয়েছিলেন তার বাধার মুখে পড়ে তাকে ছুরিকাঘাত করেছিলেন, যায় ফলে মারা যান সেই ব্যক্তি। ধরা পড়েন ছিনতাইকারী। তার জবানবন্দি আমাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে ছিনতাইকারী সামাদ হত্যার দায় স্বীকার করেছে। পুলিশের কাছে এবং আদালতে সে জানায়, বিভিন্ন সময় সে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতো। সম্প্রতি কাজ না থাকায় সে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার দু’টি সন্তান রয়েছে। তার একটি সন্তান প্রতিবন্ধী বলেও সে জানায়। পুলিশ বলছে, সামাদ পেশাদার ছিনতাইকারী নয়। তার আগের কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি। এই যে সামাদ আজ এমন বেপরোয়া হয়ে উঠে ভয়ঙ্কর একটা অপরাধ করে ফেললেন তার পেছনে প্রকৃত দায় খোঁজার চেষ্টা আমাদের সমাজে কমই। তাকে বিচারের আওতায় আনা হয়েছে, ভয়ঙ্কর কোনো শাস্তিই হবে তার। কিন্তু এই মানুষটির কাজ না থাকার পেছনে দায় সরকারের। সরকারের বক্তব্য অনুযায়ী তর্কের খাতিরে ধরে নিচ্ছি বৈশ্বিক সমস্যার কারণে দেশ একটা অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যদিয়ে যাচ্ছে যাতে সমাজের কোটি কোটি প্রান্তিক মানুষ সমস্যায় পড়েছে। সেই মানুষগুলোর জীবনযাপনকে সহজ করার দায়িত্ব তাহলে কার?  

নির্বাচিত কলাম থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

নির্বাচিত কলাম সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status