রাজনীতি
সমাবেশে তারেক রহমান
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
স্টাফ রিপোর্টার
(৪ দিন আগে) ২৮ মে ২০২৫, বুধবার, ৬:০৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে বলে মন্তব্য করে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। এজন্য বিএনপি নেতাকর্মী ও যুব সমাজকে প্রস্তুতি নিতে হবে।
বিকালে নয়া পল্টনে বিএনপির তিন সংগঠনের আয়োজনে তারুণ্যের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ‘দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, নয় অন্য কোনো দেশ, সবার আগে বাংলাদেশ।’ তারেক রহমান এই স্লোগান দিয়ে তার বক্তব্য শেষ করেন। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয় এমন কোনো পদক্ষেপ অন্তর্বর্তী সরকারের নেয়া ঠিক হবে না। গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না।
আপনাদের কেউ নির্বাচন করতে চাইলে সরকার থেকে বের হয়ে এসে নির্বাচন করুন।
তিনি বলেন, এখানে যে তরুণ সমাজ উপস্থিত তারা, দেশে নতুন ভোটাররা আজ পর্যন্ত একটি নির্বাচনে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করার সুযোগ পায়নি। অতীতে পলাতক সরকারের কাছেও নির্বাচন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এ পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দৃশ্যমান কিছু আমরা দেখতে পাচ্ছি না।
তিনি বলেন, অতীতে দেখেছি তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন করেছে। আমরা দেখছি ১০ মাস পার হয়ে গেলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করছে না। আমরা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ একটি সরকার দেখতে চাই।
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে, আবারো বলছি, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে।
তিনি বলেন, দেশকে এগিয়ে নিয়ে বিএনপির একাধিক উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে। যে কোনো দলের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার নির্বাচিত সরকার। তবে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। অল্প ও বেশি সংস্কারের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে এ আলোচনা। সমাবেশ ঘিরে সকাল থেকে নয়া পল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল নামে। বিকালে জনসমুদ্রে পরিণত হয় পুরো এলাকা। যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের আয়োজিত বিভাগীয় পর্যায়ের ধারাবাহিক এই কর্মসূচি ঢাকায় সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। নয়া পল্টনের সমাবেশে বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি আয়োজক সংগঠনের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
পাঠকের মতামত
সব সংস্কার সব বিচার তারপরে নির্বাচন।
যে বা যারা নির্বাচনের বিপক্ষে বক্তব্য দিচ্ছে তাদের সাথে স্বৈরাচারী পতিত আওয়ামী সরকারের হুবহু মিল রয়েছে। এরা তো দেশের উন্নয়ন চায় না, দেশের আপামর জনগণের কল্যাণ চায় না। তারা চায় চট্রগ্রাম পোর্ট বিদেশীদের হাতে তুলে দিতে, তারা চায় রাখাইনকে করিডোর দিয়ে চীন, ইন্ডিয়া ও বার্মার সাথে বৈরিতা সৃষ্টি করতে, তারা চায় কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বন্ধ রেখে দেশকে আবার তলাবিহীন ঝুরিতে পরিনত করতে। তারা স্বৈরাচারের মতো মানুষের ভোটাধিকারকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে দিনের ভোট রাতে করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চায়। স্বৈরাচারের শাসনামলের মতো হত্যা গুম খুন, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি, ব্যাংক লুট সহ ভয়ানক অরাজকতা বর্তমানে দেশে চলছে। এর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য দরকার জনগণের ভোটাধিকার ও জনগণের শাসন। সেই নির্বাচন অতি জরুরী ।
বিনপি কেন ডিসেম্বর মাসের মধ্যে নির্বাচন চাচ্ছে ..ডিসেম্বর কেন ওনাদের কাছে এতো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এর কোনো বেখ্খা কি ওনারা দেশবাসী কে জানাবেন ? যেমন তা ১৯৭১ Yahya খান LFO দিয়ে আওয়ামী লীগ যাতে স্বাদীনতা ঘোষণা না করতে পারে চেষ্টা করেছিলেন. সব সংস্কার গুলো ওনারা করবেন এধরণের এগ্রিমেন্ট যদি ওনারা সব দলগুলোর সাথে ঐকমত্যে পৌঁছান তখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ডিসমেবের মাসে নির্বাচন অনুষ্ঠান এর চেষ্টা করতে পারেন. যেখানে ওনার main লিডার ছিলেন জেলে র একজন এখনো প্রবাসে নির্বাসন এ আছেন সেখানে এরকম ডেডলাইন কি উচিত ? ইলেকশন এর রোড ম্যাপ ডিসেম্বর থেকে জুন ২০২৬ যথার্থ
The Bangladeshi people will boycott India-loving party.
ইনশাআল্লাহ জাতীয় নির্বাচন ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যেই হবে তবে তা ২০৩০ সালের ৩০ ডিসেম্বর
আমি প্রথমেই যে শব্দটি ব্যবহার করব তা হচ্ছে চাঁদাবাজ বিএনপি (বাঁদাবাজের প্রমাণ আছে) সব জলাঞ্জলি দিয়ে নির্বাচন করে পুরোনো দুর্নীতি, ঘুষ বাণিজ্য, চাঁদাবাজির মত কাজগুলো জিইয়ে রাখতে চায়। যদি আপনি চাঁদাবাজি বন্ধ করতে পারেন তাহলে আপনার নির্বাচন চাওয়া সাপোর্ট করব। আর যদি না পারেন তাহলে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দেশে সততা, ন্যায়পরায়নতার ভিত্তিতে আপনাদের নির্বাচন প্রতিহত করতে মাঠে নামবো ইনশাআল্লাহ।
বিএনপি পাগলা কুত্তা হইয়া গেছে। লন্ডনে বসে আলতাফ হোসাইন (তারেক জিয়া) ঘেউ ঘেউ করছে।
ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে হবে, ডক্টর ইউনুস কে কোনক্রমে বিশ্বাস করা যাবে না কারণ ওনি এনজিওর লোক লোভী,
সব ক'টা সিণ্ডিকেটেড মন্তব্য!
তোমরা ইউনুসের মত শয়তান সুদখোরকে কেন চাও তা আমার বোধগম্য নয়।সে অলরেডি পোরমান করেছে যে তার এজেন্ডা ব্যাক্তিগত।সে নিজেকে ছাড়া আর কাউকে চিনে না। এপর্যন্ত কোন কিছুই করতে পারে নাই কিন্তু তার এখতিয়ার বহির্ভূত অনেক কিছুই করেছে।যেমন করিডোর দেওয়া, আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করা ইত্যাদি। যে নিজের স্বার্থে দেশ বিক্রি করে দিতে পারে - তাকে কি ভাবে আপনারা সমর্থন করেন এটা আমার মাথায় আসে না।আর সে তো আমাদের পুরাতন শত্রু পাকিস্তানের দিকে ছেলে দিচ্ছ। আমার মতে একমাত্র বিএনপি ই দেশকে বাঁচাতে পারে এসব থেকে।
কতটা বোকা আমরা; তড়িঘড়ি নির্বাচন করে যেনো রাজার মুকুট এমন একজনের মাথায় পড়াতে বেস্ত যে কিনা বিদেশে বসে আছে আর তার নেতাকর্মীরা চাঁদাবাজিতে ব্যস্ত I আমরা কি ভুলে গেছি তাদের শাসন আমল; তারা কত বড় দুর্নীতিবাজ; যারা কিনা কোনো সংস্কার চায়না; চায় শুধু ক্ষমতা
আপনারা এত বছর কই ছিলেন ? আগে ভাবছিলাম শুধু বিএনপির নেতা গুলার মনে হয় এই অবস্তা, এখন দেখি তারেক রহমান ও ওদের মতই, এত বছরের মধ্যে কখনও আপনার ৫০ জন নেতা কর্মী কখনো বন্দুক এর সামনে দাড়াইতে পারছে ? পারে নাই, বাচ্চা ছেলে মেয়ে গুলা পারছে এবং জীবণ দিছে এখন ৬ মাস কি ওনেক সময় ? আমরা সাধারন মানুষ কিন্ত আপনাদের সন্দেহের চোখে দেখা শুরু করছি, আপনাদের ভোট কিন্ত দিন দিন কমতেছে, সমাবেশে অনেক মানুষ কিন্ত লীগের ও হইতো, বি কেয়ার ফুল।
Don't forget Mr. Raham, why are you still at London? Unless this interim gov complete forming of Independent EC, Judiciary and DUDAK, there should not any election. Surely, you will be in power, even election happened after 2, 3 or 5 years. But, unless all the safety net is in place to stop anyone to becoming another Hasina (fascist), BNP would become another fascist gang and you dear leader would lead that fascist gov.
In the Name of Allah, the Most Merciful, the Most Compassionate Hello, traitorous BNP. Why is the hypocritical BNP not grateful to Dr. Yunus? O people of Bangladesh, have you forgotten? Not even a full moon has passed, and a moment of truth has already come. When our honorable leader, Begum Khaleda Zia, wished to return to her beloved homeland from London after her treatment—her heart aching for the soil of Bangladesh—who among her companions stood by her? Who came forward? Alas! None from her own party, though wealthy and influential, extended a helping hand. Even among them was a bank owner—yet not a single coin was spent, not a single effort made. That man—whom the people call Mirjafor Abbas—remained silent. And Mirjafor Fakhrul, helpless and desperate, turned to none other than the beloved son of this land, Dr. Muhammad Yunus. He came not with pride, but with humility and pleaded: "O Doctor, please arrange for an air ambulance. She has no other way to return home." And what did Dr. Yunus do? Did he turn away like the corrupt and the hypocrites of this world? No! With the calm voice of faith, he said: "I will take care of this matter." Just one call—yes, only one—Dr. Yunus made to the Amir of Qatar. And the heavens bore witness to what followed. The Amir of Qatar—may Allah protect him—replied with honor and affection: "O noble Dr. Yunus, by Allah, I take full responsibility. I will return her safely and with dignity. Your call is always welcome, for you are among the honorable and upright." And within just 44 hours—yes, less than two days—a special aircraft was sent from Qatar to London, solely to bring back our respected leader, Begum Khaleda Zia, to her homeland, Bangladesh. This was no ordinary arrangement. It was an act of divine will—a connection between two noble hearts: One, a global humanitarian and servant of the people—Dr. Yunus. The other, a noble ruler of the Middle East—the Amir of Qatar. This was not politics; it was compassion. A sincere plea met with an honorable response. So we ask: How vast are their hearts! How deep is their mercy!—rooted in the noble tradition of our Prophet Muhammad (ﷺ), who said: “Whoever relieves a believer’s hardship in this world, Allah will relieve his hardship on the Day of Resurrection.” (Sahih Muslim) Indeed, their hearts are vast like the ocean, and their actions shine with the light of the Sunnah. Ameen. But even so—behold this act of sincerity and selflessness!—O people, those of you who wave the BNP banner, where were your hearts? Where were your hands? Where was your loyalty? You turned your backs, and now you speak against Dr. Yunus? Shame upon you! A thousand shames! For the hypocrites are many, but the righteous are few. Falsehood will perish—but Truth, the Haqq, shall rise. Dr. Yunus—may Allah bless and elevate him—stood firm when others fled. He became the helper of the helpless, the voice of the voiceless, and the hand of Divine Mercy when everyone else turned away. So reflect, O heedless ones. And fear the Day when every soul will be called to account. With sincerity and prayer, DR. Jahangir Miah
প্রয়োজনীয় সংস্কার না করে, রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভঙ্গুর অবস্থার উন্নতি না করে নির্বাচন করা হবে একটা বিরাট পণ্ডশ্রম। ক্ষমতার নেশায় যারা অধৈর্য হয়ে গেছে তারা দেশের মানুষের জন্য কি ভাল করবে? ক্ষমতায় গিয়ে হবে - দেশের চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়, নতুন বোতলে পুরনো মদ।
Khamba Tarique is back!
জাতীয় নির্বাচন আগামী জুন / ২৬ এর মধ্যে করা দরকার কি না। আগামী ডিসেম্বর এর মধ্যে হ্যাঁ না ভোটের আয়োজন করা হউক। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই করা যাবে।
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস স্যার কে দেশের স্বার্থে রাষ্ট্রপতি করার ঘোষণা দিন তাহলে দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গল হবে।
ভোট ছাড়া যদি এই সরকার ৫ বছর থাকতে চাই, তাহলে আগের সরকার আর এই সরকারের মধ্যে পার্থক্য কি..?
গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় ফিরে যেতে নির্বাচনের কোন বিকল্প নাই। যে সকল ছোট ছোট দলের প্রতি মানুষের তেমন একটা জনসমর্থন নাই একমাত্র তারাই নির্বাচনের বিপক্ষে অবস্থান করছে।
যারা নির্বাচন চায় না, তাদেরই মাথা খারাপ। তবে হাসিনার মতো তারাও একদিন পালাবে অথবা বিএনপির পা চাটবে। জয় বিএনপিরই হবে। ইনশাআল্লাহ।
নির্বাচন চাই
Tareq Rahman is now talking more ike his joint lieutenants Salahuddin Ahmed, Mirza Abbas, and Dhudhu. Talk like hooligan, act like hooligan, and get the treatement that is given to a hooligan!
যারা দেশের কল্যাণ চায় না, সংস্কার চায় না। শুধু নির্বাচন চায়। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। এরা ভালোভাবে চাঁদাবাজি কিরার জন্য তারাতাড়ি নির্বাচন চায়, ক্ষমতায় যেতে চায়।
ক্ষমতায় থাকার কিংবা ক্ষমতায় যাওয়ার একমাত্র পথ হলো- নির্বাচন । কেউ ক্ষমতা দখল করে থাকতে চাইলে পদত্যাগ করে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়ে এসে ক্ষমতায় টিকে থাকুন ।
ওরা- সভ্যতা, ভব্যতা, দায়িত্বশীলতা, ন্যায়-অন্যায়বোধ, লজ্জা-শরম কোনোকিছুর ধারধারি না। গায়ের জোরে হলেও ওরা নির্বাচনের নামে ক্ষমতাই চায়। তাই সরকার ও জুলাই বিপ্লবের ছাত্র-জনতার প্রতি অনুরোধ নির্বাচন প্রক্রিয়া দীর্ঘ থেকে দীর্ঘায়িত করে দিয়ে ক্ষমতার জন্য আধা পাগলদের পুরোপুরি কুত্তা পাগল করে দিন। যাতে মানসিক রোগী হয়ে নির্বাচন ও ক্ষমতার কথা ভুলে প্রত্যেকটা পাবনার মানসিক হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে থাকে।
নির্বাচন হতে দেবোনা আমরা বাংলাদেশের জনগন...
নির্বাচন নির্বাচন শ্লোগান আগামী ২০৩০ এর পর । তার আগে কখনোই না।
ড ইউনুসকে থাকতে হবে ৫-৭ বছর, দেশের স্বার্থে। বাকি সব চোর
ইনশাআল্লাহ, ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান প্রধান সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হতে দেবোনা আমরা বাংলাদেশের জনগন...