বিশ্বজমিন
চিন্ময়কে দ্রুত মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১২ পূর্বাহ্ন
শুভেন্দু অধিকারী ও চিন্ময় কৃষ্ণ দাস।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের ধর্মীয় গুরু চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে দ্রুত মুক্তি না দিলে বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি দিয়েছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিজেপির নেতা শুভেন্দু অধিকারী। এ খবর দিয়েছে ভারতীয় বাংলা ভাষার সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল।
এর আগে গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন তিনি।
শুভেন্দুর অভিযোগ, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ‘হিন্দুদের ওপর অত্যাচার’ করছে। দ্রুত চিন্ময়কৃষ্ণের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। যদি চিন্ময়ের দ্রুত মুক্তি না দেয়া হয় তাহলে পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে বাংলাদেশে কোনো পরিষেবা ঢুকতে দেয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন ওই নেতা। একই সঙ্গে কলকাতায় থাকা বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনারের অফিসও টানা ঘেরাও অবস্থানের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।
শুভেন্দু বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর যেভাবে দমন-পীড়ন’ শুরু হয়েছে, তাতে আমরা চিন্তিত, ব্যথিত। এটা আর বরদাস্ত করা হবে না। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে আলাপ হয়েছে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু।
উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ই আগস্টে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই বাংলাদেশে গঠিত হয়েছে অন্তর্বতী সরকার, যার নেতৃত্বে রয়েছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ সরকার অভিযোগ করেছে দেশের হিন্দুদের নিয়ে অসত্য সংবাদ প্রকাশ করে আসছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। তবে এখন পর্যন্ত শুভেন্দুর এই বক্তব্যের কোনো জবাব দেয়নি সরকার।
কুমিরের মতো বন্ধু আমাদের দরকার নেইল
এটা দেশের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার, এ নিয়ে শুভেন্দুর নাক এতো গলানো কেন
Bring it on!
ভারতীয় আগ্রাসনের বিপক্ষে সকলকে এক কাতারে আসতে হবে,
আমরা তো ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করি! তারা কেন বার বার আমার দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলে? এতে করে এটাই কি প্রমান হয় না তারা একটা মহলের হয়ে কাজ করছে!!!
গুজরাটের দাঙ্গাবাজদের মুখে একথা মানায় না।
এই ধরনের বক্তব্য একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিচার ব্যবস্থার উপর নগ্ন হস্তক্ষেপের শামিল। এমতাবস্থায় এমন উস্কানিমূলক এবং নির্লজ্জ বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও জোড়ালো প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
ভারতীয়দের ভূগোল জ্ঞান বোঝা যাচ্ছে। ওরা বাংলাদেশকে নেপাল-ভুটানের মতো "ল্যান্ড ব্লকড" দেশ বলে মনে করছে।
সুভেনদু নামের এই লোকটির রাজনীতি, অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কোন ন্যুনতম জ্ঞান নেই! কি সব যোকারের মত কথা বলেন।
ভারত যার বন্ধু,তার শত্রুর দরকার নাই। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শত্রু,তাই এদেশে এত অশান্তি
এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। প্রয়োজনে বাংলাদেশ আবার স্বাধীন হবে। আসাম সহ পুরো পুর্বাঞ্চল
এই ধর্মীয় নেতা যে ভারতীয় চর সেটা ভারতের রাষ্ট্রীয়ভাবে এই বক্তব্যে প্রমাণিত হল। নির্দিষ্ট কোনো দলের জন্য বাংলাদেশকে যারা অশান্তির করত রাজ্যে পরিণত করতে চায় তাদের কঠোর হস্তে দমন করা হোক।
স্বৈরাচারের দোসর ছাড়া বিপ্লবী সরকার গঠন করা দরকার। তাহলে জনগণের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে সাহস ও শক্তি সঞ্চার করা যাবে।
মন্তব্য প্রকাশ হয় নি কেন? বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপর এতবড় হুমকি!
বাংলাদেশ আর্মীর উপর আক্রমন এবং এসিড নিক্ষেপ করার অপরাধে ইসকনের ধর্মীয় গুরু চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে দৃষ্টান্ত শাস্তির আহবান জানায়। কোনো ধরনের বাইরের শক্তির কাছে মাথা নত নয়।
কত বড়ো সাহস ! শয়তানী তাহলে তো এখানেই ! বিজেপির লোক বাংলাদেশে থাকলে এদেশে কোনদিনই শান্তি আসবেনা । আমরা এখন বুঝলাম হাসু আপা আপা বিজেপির লোক ছিল ! হাসু আপা এবং তাদেরকে ভারতেই মানায় ! শীঘ্র এদেরকে বাংলাদেশ থাকে বহিস্কার করতে হবে ।।
একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ বাংলাদেশ, রাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে যে কোনো অপরাধী কে দল, মত ও ধর্ম নির্বিশেষে আইনের আওতায় নিতে পারে, কিন্তু ভারত যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে তা একটি রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের প্রতি সরাসরি হুমকি ! এবং এই ধরনের অপকর্ম কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।
এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। প্রয়োজনে বাংলাদেশ আবার স্বাধীন হবে। আসাম সহ পুরো পুর্বাঞ্চল
সে যে তাদের লোক এটাতে প্রমাণিত হয়ে গেল। তাকে তাদের কাছেই পাঠিয়ে দেয়া হোক। এখানে তাদের কর্মকান্ডই বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
মগের মুল্লুক পাইছে। আসলে স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের ফলে দাদাদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। তাই দাদারা এখন হুমকি দিচ্ছে। এসব ফাকা হুমকি ধামকি দিয়ে কোন লাভ নাই। তোরা তোদের দেশে ফালাফালি কর।
আগে পানির ন্যায্য হিসাব দেন, তারপর গল্প করিয়েন
প্রবাদ আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে!! কান টানলে মাথাও আসে
আমাদের দেশে কে গ্রেফতার হবে কার বিরুদ্ধে কি ব্যাবস্থা নেওয়া হবে এটা নিয়ে ভারতের এত মাথা ব্যাথা কিসের তাহলে কি ধরে নেওয়া যায় মুসলিম বিদ্বেশি বিজেপি টাকা দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশিল করার চেষ্টা করতেছে।
তার মানে, তাদের আতে ঘা লেগেছে। ডাল মে কুছ কালা হায়।
এটাই তো ইস্কনের আসল পরিচয়। আমরাও বাংলাদেশিরা ইন্ডিয়ার কোন অপততপরতা সহ্য করব না।
আমরাও অনেক চিন্তিত ভারতের মুসলিমদের জন্য ......... ভারতে মোসলমান ও মসজিদ ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র হচ্ছে .........
অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর নিন্দা জানাই। আমাদের দেশে সকল নাগরিকের সমান অধিকার। কেউ আইনের উদ্ধে নয়।
এটি হাসিনার দাসত্ব না নতুন বাংলাদেশ
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপর এতবড় হুমকি! এগুলো কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। সরকারিভাবে ব্যবস্থা নেয়া হোক।