অনলাইন
হাসিনার ট্রাভেল ডকুমেন্টে কী লিখেছে ভারত
ডা. ওয়াজেদ খান
(৪ সপ্তাহ আগে) ১৩ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৯:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৪০ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা এখন ক্ষমতাহীন, রাষ্ট্রহীন ও পাসপোর্টহীন। ভারতের মাটিতে দুর্বিষহ ফেরারি জীবন কাটছে তার। দক্ষিণ এশিয়ার কথিত লৌহ মানবী হাসিনা বহুবার অঙ্গীকার করেছিলেন দেশ ছেড়ে না পালানোর। কিন্তু তিনি তার অঙ্গীকার রাখতে পারেননি। পাঁচ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান নির্ধারণ করেছে তার ভাগ্য। হাসিনার জীবন নাটকের শেষ অধ্যায়টা ছিলো নির্মম ও পরিহাসপূর্ণ। গণভবনের টেবিলে তার জন্য মধ্যাহ্ন ভোজের বাড়া ভাত দিয়ে ক্ষুধা নিবারণ করেছে অভ্যুত্থানকারীদের কেউ কেউ। দেশে দেশে অত্যাচারী শাসকরা এভাবেই পালিয়েছে জনরোষ থেকে প্রাণ বাঁচাতে। পরবর্তীতে বিদেশের মাটিতে জীবনাবসান ঘটেছে তাদের অনেকের।
ইরানের ফ্যাসিস্ট শাসক শাহ রেজা পাহলভী মিশরের কায়রোতে ১৯৮০ সালে মারা যান নির্বাসিত অবস্থায়। অন্তিম ইচ্ছা সত্ত্বেও তাকে ইরানের মাটিতে কবরের অনুমতি দেওয়া হয়নি। মৃত্যুকালে শাহ হাসপাতালের বিছানার নীচে নিজ জন্মভূমির এক বস্তা মাটি রেখেছিলেন সযত্নে। সেই মাটিই ছিটিয়ে দেয়া হয় তার কবরের উপর। হাসিনা অবশ্য সহি-সালামতে আছেন ভারতে। যদিও তিনি চট করে দেশে ফেরার আওয়াজ দিচ্ছেন থেকে থেকে।
বাংলাদেশ সরকার হাসিনা এবং তার মন্ত্রী, এমপি ও পরিবারের সদস্যদের নামে ইস্যুকৃত ৫৬৯ পাসপোর্ট বাতিল করেছে ১৪ সেপ্টেম্বর। বিশেষ প্রাধিকারভুক্ত লাল পাসপোর্ট বাতিলের পর বেকায়দায় পড়েন হাসিনা। পালানোর পর পরই ভারতের বাইরে অন্য কয়েকটি দেশে আশ্রয় প্রার্থনা করে ব্যর্থ হন তিনি। ভারত হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও ট্রাভেল ডকুমেন্ট ইস্যু করেছে তার জন্য। গত ৯ অক্টোবর ইস্যুকৃত এই ডকুমেন্টের মাধ্যমে তিনি সুযোগ পাবেন বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের। ট্রাভেল ডকুমেন্ট এক ধরনের বিশেষ পরিচয়পত্র। নিজ মাতৃভূমির পাসপোর্ট পেতে ব্যর্থ ব্যক্তিবর্গ সাধারণত পেয়ে থাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট। ১৯৫৪ সালে এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো প্রদান করতে পারে এই ডকুমেন্ট। ভারত দালাই লামাসহ কয়েক লাখ তিব্বতী শরণার্থীকে এই ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিয়ে আসছে। দেশটির ম্যাকলিয়টগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে শরণার্থীদের জন্য রয়েছে এই ব্যবস্থা। দীর্ঘ তিনমাসেও হাসিনার ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়টি নিশ্চিত হয়নি। এদিকে সহসাই তাকে ফিরিয়ে এনে আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধ আদালতে দাঁড় করানোর জন্য ইন্টারপোলে রেড এলার্ট নোটিশ চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
হাসিনার নির্দেশে যেখানে সাধারণ পাসপোর্ট মুহূর্তেই পরিণত হত অসাধারণ কূটনৈতিক ও দাপ্তরিক পাসপোর্টে। সবুজ জমিনের পাসপোর্ট ধারণ করতো লালবর্ণ। অতিশয় ক্ষমতাধর সেই হাসিনা এখন বহন করছেন ট্রাভেল ডকুমেন্ট নামে ভারতের দেয়া পীতবর্ণের একটি বুকলেট। নিজ দেশ, জাতীয়তা ও পরিচয় প্রত্যায়িত করে যে পাসপোার্ট হাসিনা তা থেকে বঞ্চিত। পাসপোর্ট ছাড়া স্বাভাবিকভাবে কোনো সুযোগ নেই বিদেশ ভ্রমণের। ইতিহাসে অত্যন্ত জরুরি এই পাসপোর্টের প্রমাণ মেলে ৪৫০ খ্রীস্টাব্দে হিব্রু বাইবেলে। মধ্যযুগীয় ইসলামী খেলাফতের সময় শুল্ক প্রদানের রশীদ ছিলো একধরনের পাসপোর্ট। বিশ্বের শতাধিক দেশ এখন ডিজিটাল পাসপোর্ট প্রদান করছে নাগরিকদেরকে। মৃত ব্যক্তির কোনো পাসপোর্টের প্রয়োজন পড়ে না এক দেশ থেকে অন্য দেশে বহন করতে। ডেথ সার্টিফিকেট ও সংশ্লিষ্ট দেশের কনসুলার প্রমাণপত্রই যথেষ্ট। কিন্তু এর ব্যতিক্রম ঘটে ফেরাউন দ্বিতীয় র্যামেসেস এর মৃতদেহ মিশর থেকে ফ্রান্সে নিতে। কে না জানে ইতিহাসের অত্যাচারী, ঘৃণিত, ফ্যাসিস্ট ফেরাউন শাসকদের কথা। খ্রীষ্টপূর্ব ১৫৫০ থেকে ১২৯৮ সাল পর্যন্ত প্রায় দু’শ বছর মিশর শাসন করেছে ফেরাউন রাজবংশ। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তা’য়ালা ২৭টি সুরার ৭৫টি স্থানে উল্লেখ করেছেন ফেরাউন সম্পর্কে। নিজেদেরকে দেবতা দাবিকারী ফেরাউনদের কথা উল্লেখ আছে পবিত্র কোরআনের সুরা ইউনুসের ৯২ আয়াতে। হযরত মুসা (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর ফেরাউনের নির্মম অত্যাচারের বয়ান আছে তাতে। পানিতে ডুবে মৃত্যুর ঘটনাও উল্লেখিত হয়েছে পবিত্র কোরআনে। আর মুত্যুর পরও ফেরাউন র্যামেসেস শরীর অক্ষত রাখা হবে পরবর্তী সীমালঙ্ঘনকারীদের জন্য সতর্কবার্তা হিসেবে। এমনি একজন ফেরাউন শাসক ছিলেন দ্বিতীয় র্যামেসেস। লোহিত সাগরের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয় তার।
প্রায় তিন হাজার বছর পর ১৮৮১ সালে মিশরে আবিষ্কৃত হয় ফেরাউন র্যামেসেসের মৃতদেহ। পরে মমি করে রাখা হয় কায়রোর জাদুঘরে। ১৯৭৫ সালে ফরাসী চিকিৎসক মরিস বুকাইলি মমিটি দেখেন। র্যামেসেসের মমি ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত হতে পারে এমন আশংকা করেন ডাঃ বুকাইলি। মিশর সরকার সিদ্ধান্ত নেয় মমিটি পরীক্ষার জন্য ফ্রান্সে পাঠানোর। বিশ্বের কোনো দেশেই মৃতদেহ বহন করতে প্রয়োজন হয় না পাসপোর্ট। কূটনৈতিক ভাষায় বলা হয়ে থাকে ‘ডেড বডি ইজ নো-বডি।’ কিন্তু ব্যতিক্রম হলো ফ্রান্স। দেশটিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে জীবিত বা মৃত সবার জন্যই প্রয়োজন একটি পাসপোর্ট। মিশর সরকার ফেরাউন র্যামেসেসের জন্যও একটি পাসপোর্ট ইস্যু করে। ‘রাজা’ হিসেবে পাসপোর্টে উল্লেখ্য করা হয় তার পেশা।
১৯৭৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ফেরাউনের মমি ফরাসি সামরিক বিমানে পৌঁছায় লো-বোর্গেট বিমান বন্দরে। ফরাসি ফরেন সেক্রেটারী এলিস সটার সেইট সেখানে স্বাগত জানান ফেরাউনকে। পরদিন ২৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক টাইমসসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশিত হয় সংবাদটি। পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর মমিটি ফিরিয়ে আনা হয় মিশরে। কায়রোর গ্র্যান্ড ইজিপশিয়ান মিউজিয়ামের রয়্যাল মমি চেম্বারে প্রদর্শিত হচ্ছে মমিটি। ফেরাউন রামসিসের পানিতে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত হয়েছে। এ বিষয়টি ডা: বুকাইলিকে ভীষণভাবে নাড়া দেয়। পরবর্তীতে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ইসলামের ওপর গবেষণা করার পর তিনি রচনা করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থাদি ‘দ্য কোরআন অ্যান্ড মডার্ন সায়েন্স,’ ‘দ্য বাইবেল, দ্য কোরআন অ্যান্ড সায়েন্স,’ ‘মামিস অফ দ্য ফারাওস - মডার্ন মেডিকেল ইনভেস্টিগেশনস,’ বহু ভাষায় অনুদিত হয়েছে।
ইতিহাসে মৃত ফেরাউন পাসপোর্ট পেলেও জীবিত হাসিনা বসে আছেন ভিনদেশী ট্রাভেল ডকুমেন্ট হাতে। বিশ্বের কোনো দেশই স্বাগত জানাচ্ছে না পতিত এই ফ্যাসিস্টকে। ফেরাউনের পাসপোর্টে ‘রাজা’ শব্দটি উল্লেখ করা হয় পেশা হিসেবে। ভারত হাসিনার ট্রাভেল ডকুমেন্টে তাকে কী বলে উল্লেখ করেছে জানা যায়নি। তবে বাংলাদেশের সতের কোটি মানুষের কাছে হাসিনা একজন নির্মম, নিষ্ঠুর, ফ্যাসিস্ট শাসক হিসেবেই পরিচিত হয়ে থাকবে অনাদিকাল জুড়ে। পনের আগস্ট অভ্যুত্থানে মর্মান্তিক মৃত্যু হয় হাসিনার পিতা শেখ মুজিবের। এই মৃত্যুতে আওয়ামী লীগ নেতা তৎকালীন স্পিকার মালিক উকিল লন্ডনে এক সাক্ষাৎকারে মুজিবকে ফেরাউন বলে মন্তব্য করেন। ফেরাউনদের মৃত্যু নেই। তারা অবিনশ্বর। যুগে যুগে ফেরাউনরা ফিরে আসে বিভিন্ন দেশে, ভিন্ন নামে ও ভিন্ন বেশে।
সম্পাদক, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ, নিউ ইয়র্ক
কোন মানুষ যদি মনে করে আমার মৃত্যু হবে এতো মানুষকে হত্যা করিতে পারে না বাংলাদের মানুষ বোঝিয়ে দিয়েছে ক্ষমতা চিরস্থায়ী না
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই এটা আমাদের সকলের জানা। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের ১৭ কোটি লোক অনাদিকাল ধরে অপছন্দ করবে এই পরিসংখ্যান ঠিক না ,আরো অনেক কোটি লোক কম হবে। আবেগের বশবর্তী হয়ে কোন একটা পরিসংখ্যান বসিয়ে দিলেন তাতে তো পরিপক্ক লেখক হওয়া যায় না।
তার সম্পর্কে একটি বই লেখা দরকার যাতে পরবর্তী জেনারেশন জানতে পারে
খুব ভালো লিখেছেন স্যার কিন্তু হাসিনা তার চাইতেও আরো ঘৃণ্য।
অসাধারণ লিখেছেন। হাসিনাকে ঘৃণা করি।
খুবই সুন্দর উপস্থাপনা।
অসাধারণ লিখেছেন। অল্প কথায় অনেক কিছু বুঝি দিয়েছেন ধন্যবাদ লেখককে।
লেখাটা পড়ে অনেক ভাল লাগল। লেখককে অভিনন্দন।
Maybe
অসাধারণ একটা লেখা যার প্রশংসা করার ভাষা জানা নেই। লেখককে এই লেখার জন্য হাজার হাজার সালাম।
১৭টি বছর মুখ চেপে ধরে রেখেছিল, এমন হাজারও লেখক রয়েছে যারা ভয়ে কলম ছেড়ে দিয়েছে।
মন দিয়ে পড় বাঙ্গালী মন দিয়ে পড় !ৃএখানে শিক্ষার আছে অনেক কিছু ! পড়ে বুঝলে বুঝপাতা আর না বুঝলে তেজপাতা।
এত সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুজিয়ে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অসাধারণ লেখা। Thanks
Thank you
Subhanallah
অন্তত ১২-১৩ বছর আগে এরকম লেখার জন্য মানবজমিন পড়তাম। বহুবছর পড়া বাদ দিয়েছিলাম অনেকদিন পরে মনে হল পুরনো মানবজমিন পড়ছি। ধন্যবাদ যে এমন লেখা প্রকাশ করেছেন।
Excellent
কাডাল রাণীর বাপে আওয়ামী লীগকে কবর দিয়েছিল, আর কাডাল রাণী নিজে এই দলের কুলখানি চল্লিশা করে চূড়ান্ত ভাবে সব পার্ট চুকিয়ে দিয়েছে। ইতিহাসের নির্মম বাস্তবতায় কাডাল রাণী তার যথাযথ ফল পেয়েছে, কিন্তু বোকা আর অন্ধ আওয়ামী লীগাররা এখনও আওয়ামী মরিচিকার পেছনেই ছুটে চলেছে। তাদের জন্য করুণা ছাড়া আর কিছুই নেই.....
অসাধারণ সুন্দর লিখেছেন।
হাসিনা,তার ছেলে মেয়ে আত্মীয় স্বজন, হাসিনার দোসর, আওয়ামী লীগের পালিয়ে যাওয়া ছোট বড় নেতা কর্মী কেউ যেন জীবিত বা মৃত বাংলাদেশে ফিরতে না পারে। শুধু মাত্র বিচার করার জন্য তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু বিচার ছাড়া বিদেশের মাটিতে মারা গেলে হাসিনা সহ কারো লাশ বাংলাদেশে আনা যাবেনা। মানবাধিকার বা কোন অজুহাতেই ঐ ফেরাউন বা তার দোসরদের লাশ বাংলাদেশের মাটিতে কবর দিলে বাঙলার মাটি অপবিত্র হবে।
ইতিহাসে মৃত ফেরাউন পাসপোর্ট পেলেও জীবিত হাসিনা বসে আছেন ভিনদেশী ট্রাভেল ডকুমেন্ট হাতে। বিশ্বের কোনো দেশই স্বাগত জানাচ্ছে না পতিত এই ফ্যাসিস্টকে।
Very nice.
"Dead body is no body"...উক্তিটি ভালই লাগলো। কিন্তু রেমেসিসের পাসপোর্ট থাকলেও হাসিনাকেও সেই আইনের ক্ষমতার বলে পাসপোর্ট দেওয়া উচিত। ভারত জাতিসংঘের আইন না মানার কারণে হাসিনার উচিত জাতিসংঘে বিচার চাওয়া।
এত চমৎকার লেখনীর প্রশংসা না করে পারলাম না, বিভিন্ন বিষয়ে লেখকের এমন আর্টিকেল আরো প্রত্যাশা করছি।
আহারে আজ উনি নিজেই রোহিঙ্গা
ইতিহাসে মৃত ফেরাউন পাসপোর্ট পেলেও জীবিত হাসিনা বসে আছেন। এই লাইনটি ভীষণভাবে নাড়া দিয়ে গেলো।
বিএনপির সালাহউদ্দীন ট্রাভেল পাশ নিয়ে ভারতের দার্জিলিং এ বাসা ভাড়া নিয়ে ৯ বছর আরামে বসবাস করেছেন, আর শেখন হাসিনা ৯০ বছর ভারতে থাকলেও ভারতের কোন সমস্যা নেই।
It is a very informative piece. Appreciate the efforts. Our political leaders shall learn from this topic.
লেখাটিতে শিখার আছে অনেক কিছু। জানার আছে অনেক কিছু। ধন্যবাদ লেখককে।
অহংকার অধঃপতনের মূল,অহংকারকারীকে আল্লাহ ভালোবাসেনা,অহংকারকারীর শাস্তি থেকে পরবর্তীরা শিক্ষা গ্রহণ করা জরুরী,বড়ত্ত একমাত্র আল্লাহ তায়ালার জন্য।
হাসিনা ও ফেরাউনের মধ্যে মিল অমিল কোথায় বিস্তারিত বলুন।
বিষয় টি যেমন প্রাসঙ্গিক শব্দের বিন্যাস ও অসাধারণ।
Thanks
পৃথিবীটা অল্প সময়ের জন্য | সবাই যেন সচেতন হই | ধন্যবাদ লেখককে | এরকম আরো লেখার জন্য | শুধু শেখ হাসিনা নয় ভবিষ্যতে আরো যে রাজনীতি বিদরা আসবেন তাদের জন্য কিছু লিখুন | খালি পকেটে এসে যেন কেউ পকেট ভর্তি করে পালাতে না পারে |
ভালো লিখেছেন।
এই লেডি ফেরাউনের বর্ননা এতো চমৎকার দিয়েছেন যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। সব আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে। সে যে পরিমাণ অন্যায় করেছে নিশ্চয়ই তার শাস্তি সে পাবে এবং পাচ্ছে।
কি লাভ হলো হাসিনা ও তার গ্যাংদের এত টাকা পয়সা লুট করে? মানুষ পৃথিবীতে থেকে বিদায় নিলেও তার কর্ম আদম সন্তানেরা লখ্য কোটি যুগ মনে রাখে। হাসিনাকে মানুষ তাহলে কি ধরনের কর্মে মনে রাখবে? পিচাশ হাসিনার আজ নিজ দেশের পাসপোর্ট নেই। কি একটা অবস্থা!!!
Nice writing!
চমতকার বিশ্লেষণ
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর উদাহরণ অত্যাচারী সময় খুবই ক্ষীর্ন
অসাধারণ লিখেছেন, ইতিহাসের এই ফেরাউনী শিক্ষা সব শাসকদের করায়ত্ত করা উচিত।
Excellent article
এ নামে কাউকে চিনতাম না আমি, তবে লেখাটি অনেক সুন্দর লাগল। আপনার এমন লেখা আরো প্রত্যাশা করছি।
দম্ভ করে বলতো এটা আমার বাবার দেশ, যেন অন্যরা রোহিঙ্গা ছিলো, আজ তার দম্ভ অহংকার আল্লাহ ভেঙ্গে এমনভাবে চুরমার করেছে,আগামির ক্ষমতাশীনরা যেন এর থেকে শিক্ষা নেয়,
লেখাটার মধ্যেই অনেক কিছুই বুঝানো হয়েছে.সুন্দর লিখেছেন
Good
Thanks
সত্যিই অসাধারণ লেখা।
this is good
অসাধারণ লেখা । ধন্যবাদ।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ
Very Nice Writings! Many thanks for the wonderful presentation to us.
দারুন লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
অসাধারণ লেখনি
ধন্যবাদ, অনেক সুন্দর দেখনি।
ইতিহাসের শিক্ষনীয় অসাধারণ বিশ্লেষণ ❤️❤️❤️ অহংকার মানুষকে ধ্বংস করে। আমরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিইনি বিধায় পরিনতি হয় ভয়াবহ। আপনাকে সেল্যুট জানাই অসাধারণ লেখাটির জন্য। আশা করি আগামীতে আরও বিশ্লেষণ ধর্মী লিখা পাব। ভাল থাকবেন।
তথ্য দেওয়া জন্য ধন্যবাদ স্যর ঃ এত কিছু জানার পর ও সাবধান হচেছ না দেখার পরও দেখেনা শুনেও শুনেনা ঃ হাজার হাজার লোক মারবার পরও বলে আমি কি দোশ করিছি
অনেক সুন্দর লেখনী। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় উচিত।
অনেক সুন্দর লেখনি ধন্যবাদ
A DEAD BODY IS NO BODY - A WELL SAID LINE.
শুনেছিলাম রামোসিস ফিরাউনের বডি ফ্রান্সে পৌছানোর পর ফরাসি সরকার রাজা হিসেবে তাঁকে নাকি গার্ড অব অনার দিয়েছিলো। কথাটি কি সত্য।
আওয়ামী লীগ চিনতে পারেনি হাসিনাকে।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। সব আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে। সে যে পরিমাণ অন্যায় করেছে নিশ্চয়ই তার শাস্তি সে পাবে এবং পাচ্ছে।
wonderful !
NICE & THANKS
Thanks interesting and acceptable opinion.
অসাধারণ ও যথার্থ বিশ্লেষণ
অসাধারণ লেখনী, লেখককে আন্তরিক মোবারকবাদ।
Brilliant speech sir
thank you uncle, amazing news
আসধারণ আর্টিকেল
মৃত ফেরাউনের পাসপোর্ট আছে, কার যেন নাই?
খুব সুন্দর রিপোর্ট।
One of the Nice article from Manabjamin Paper.
Nice read
A wonderful article. Zazakallah.
অসাধারণ, দারুণ আর অনন্য। ধন্যবাদ।
We are Always proud of you.
So Nice. we are proud of you Uncle.
So nice uncle, We are proud of You.
Learn a lot of information regarding Ferawun. Thanks writer.
Nice !
অনেক সুন্দর লেখনি ধন্যবাদ
পরের জায়গা পরের জমি ঘর বানাইয়া আমি রই আমি তো সেই ঘরের মালক নই।
অসাধারণ, দারুণ আর অনন্য। ধন্যবাদ।
good to read!
আজকের প্রভাবশালীদের জন্য শিক্ষনীয়।
সবচেয়ে বড় শিক্ষা ---- মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না।