অনলাইন
সারজিস আলম
এক বিভাগ থেকে ১৩ জন! হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছেন
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১১ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৪২ অপরাহ্ন
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নতুন করে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও ব্যবসায়ী শেখ বশির উদ্দিন শপথ নিয়েছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে শপথ নেন তারা।
শপথ নেয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা শুরু হয়। সেই আলোচনায় যোগ দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম। শপথ নেয়ার পরপরই তার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকউন্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে পোস্ট দেন তিনি।
ওই পোস্টে লেখেন, ‘শুধু ১টা বিভাগ থেকে ১৩ জন উপদেষ্টা! অথচ উত্তরবঙ্গের রংপুর, রাজশাহী বিভাগের ১৬টা জেলা থেকে কোনো উপদেষ্টা নাই!’
অন্তর্বতীকালীন সরকারের বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। অনেকে একে ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পুর্নবাসন’ হিসেবে মন্তব্য করতে দেখা গেছে।
এবার সমন্বয়ক সারজিস আলমও প্রশ্ন তুললেন। তিনি ওই পোস্টে আরও বলেন, ‘তার উপর খুনি হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছে!’
উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সংখ্যা ২৪।
দেশ চালাতে মেধাবী ও যোগ্য লোকের প্রয়োজন, সে যেই অঞ্চলের হোক না কেন, অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব থাকবে জাতীয় সংসদে।
মেধাবী যোগ্যতার আন্দোলন করে এখন আবার কোটার দাবী কেনো?
জয়পুরহাট জেলা থেকে উপদেষ্টা চাই।
মনে হচ্ছে উত্তর বঙ্গে মেধাবী লোক নাই।আন্দোলনের সাথে যুক্ত লোকজনকেও উপদেষ্টা পরিষদে স্থান দেয়া হচ্ছে না।
স্বজন মনে করে অন্তবতী সরকার উপদেষ্টা নিয়োগ দিলে সুফল আসবে না। কারণ যৌগ্য ব্যঔি নিয়োগ দিতে হবে। অতএব সব বিভাগ থেকে নিয়োগ দেওয়া ভালো হবে। সুতরাং যাতে কোন সমালোচনা না থাকে।
Serjis, you are right. We definitely demand this.
আমরা উত্তরবঙ্গ বরাবরেই অবহেলিত।
উত্তর বঙ্গ থেকে অবিলম্বে উপদেষ্টা নিয়োগ দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
ভাবছি, অপরিপক্ক পরামর্শ/সিদ্ধান্তের কারণে নাজানি ছাত্র-জনতার বিজয় লেজে-গুবরে গুলিয়ে যায়। অনেক ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে অর্জিত বাক স্বাধীনতা আবার বন্ধী হয়ে পরে। সর্বোচ্চ সম্মানিত লোকদের বিন্দুমাত্র সম্মানের হানি হয়। তাই অতিরিক্ত কিছু না করে যত দ্রুত সম্ভব সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকুক আপনাদের কর্মকাণ্ড।
সিলেট বিভাগ থেকে আরও উপদেষ্টা চাই
দেশ চালাতে মেধাবী ও যোগ্য লোকের প্রয়োজন, সে যেই অঞ্চলের হোক না কেন, অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব থাকবে জাতীয় সংসদে।
এখানেও স্বজনপ্রিতি, উত্তরবঙ্গ একটি বিছিন্ন জনপদ। আঞ্চলিকতা নিয়ে নেতা হওয়া যায় ন্।
তেলবাজদের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য দেখতে চাই না
সদস্যসংখ্যা এখন ২১ জন।
কলকাঠী তাহলে কে নারতেছে । বেশী সুবিধার মনে হচ্ছে না।
আমরা উত্তরবঙ্গ বরাবরেই অবহেলিত।