খেলা
মনে হচ্ছে আমাকে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
স্পোর্টস ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ২:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন
১২ই সেপ্টেম্বর গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম পরিদর্শনে গিয়ে হতাশ হয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা। বৃহস্পতিবার রাতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ফেসবুকে লিখেন, ‘মনে হচ্ছে আমাকে এনে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে।’
বৃহস্পতিবার বিকালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের বেশ কয়েকটি দোকান ঘুরে দেখেন আসিফ মাহমুদ। স্টেডিয়ামের দোকানগুলোর প্রকৃত চিত্র স্বচক্ষে দেখতেই তার এই আকস্মিক পরিদর্শন। পরিদর্শনের বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনটি ছবি পোস্ট করেন আসিফ মাহমুদ। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম এলাকায় দোকান পরিদর্শন শেষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হতাশা প্রকাশ করেন তিনি।
ক্রীড়া উপদেষ্টা ওই পোস্টে বলেন, ‘মনে হচ্ছে, আমাকে এনে কেউ দুর্নীতির মহাসাগরে ছেড়ে দিয়েছে। আজ এনএসসির অধীনে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের দোকান পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। ২০-২২ টাকা প্রতি বর্গফুট হিসেবে এনএসসির কাছে ভাড়া গেলেও সরেজমিনে গিয়ে জানতে পারলাম দোকানগুলো ১৭০ থেকে ২২০ টাকা প্রতি বর্গফুট করে ভাড়া দিচ্ছে। ’ এতে সরকার বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শিকার হচ্ছে বলে জানান আসিফ।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘অর্থাভাবে ফেডারেশন চলছে না, টুর্নামেন্ট হয় না, মাঠের সংস্কার হয় না। অথচ বছরের পর বছর এভাবেই হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি গেছে।’
শুধ বড় বড় রাগব বোয়ালদের ধরলে হবেনা। ছোট ছোট পুটি মাছও ধরতে হবে। যেমন অফিসের বড় কর্তার গাড়ীচালক, পিয়ন, চাপরাশি এবং বাসা বাড়ির কাজের লোকদেরকেও ধরতে হবে। কারণ কোন কোন বড় বাবু নামে বেনামে সম্পদ ক্রয় করতে গিয়ে কাজের লোকজনের নামেও রেখেছেন।
সে কারনে আপনাদের মেয়াদ নিয়ে কত দৌড়াদড়ি কত পেরেসানি। শনুন, বাহাদুর শাহ জাফর পড়ুন আর মনে মনে বলুনউ,''ওমরে দরাজ মাংকর লায়েথে চার দিন, দু আরজু মে কাট গেয়ে, দু ইন্তেজার মে।'' -- চার দিনের জিন্দিগী, নিয়ে ছিলেম চেয়ে। দু' দিন গেল দেখতে দেখতে। দু' দিন গেল অপেক্ষাতে।''
কিছুদিনের মধ্যে সাতার শিখে যাবেন তখন আর হাবুডুবু খাইতে হবে না।
আপনার যদি ভালো কাজ করেন ,জাতি আপনার মনে রাখবে আজীবন.
কঠোর হতে হবে । দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দিতে হবে ।
সমগ্র বাংলাদেশই তো দূর্ণীতির মহাসাগরে নিমজ্জিত। গত ১৫ বছরে আমাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দূর্ণীতির কারনে। মানুষের চরিত্রকে নষ্ট করা হয়েছে সুপরিকল্পিত ভাবে, যা ফিরে আসা খুবই কঠিন। ধন্যবাদ।
প্রধান উপদেষ্টা হতে শুরু করে সর্বকনিষ্ঠ উপদেষ্টা পর্যন্ত সবাই শুধু ভালো ভালো কথারু। মানুষ আর ভালো ভালো কথা শুনতে চায় না। দেখতে চায় একশান। একশান না নিয়ে ফেইসবুক হিরো!
আহারে কি যে আনন্দে আছি, এখন স্টেডিয়ামে বিভিন্ন কাজে প্রতিদিন ৩/৪ বার ভেসপা নিয়ে গেলেও কেউ চোখ রাঙায় না পার্কিং এর নামে চাঁদাবাজির জন্য।আটলান্টিকের মত তলবিহীন দূর্নীতিতে নিমজ্জিত ছিল লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ের এ বাংলাদেশ।
ভারোত্তোলন ফেডারেশনের কোচ ফারুক আহমেদ সরকার কাজলের দূর্নীতির তদন্ত চাই।
দেশে প্রতিটা সেক্টরে হাচিনা সরকারের বাহিনী লুটপাট করে খেয়েছে। দেশটা দেওলিয়া করে গেছে।
রাষ্ট্রীয়ভাবে চুরি প্রমোট হলে জনগণ সৎ থাকবে কিভাবে।
দেশের এমন কোন জায়গা নেই যেখানে হাসিনা ও তার সাংগো পাংগোরা দুরনীতির আখড়া বানায় নাই।