প্রথম পাতা
জিয়ার মাজার সরানোর পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছিলেন শেখ হাসিনা
স্টাফ রিপোর্টার
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবারকয়েক বছর ধরেই আওয়ামী লীগ সরকারে আলোচনা ছিল। শেষ মুহূর্তে পরিকল্পনাও চূড়ান্ত হয়েছিল। আগামী বছরের গোড়ার দিকে প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবর চন্দ্রিমা উদ্যান থেকে বগুড়ায় সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বিদায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে তার সেই ইচ্ছা বাস্তব হওয়ার আগেই গত ৫ই আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যেতে হয় তাকে।
মানবজমিন জানতে পেরেছে, জিয়াউর রহমানের কবর স্থানান্তর করতে গণভবনে একাধিক বৈঠক হয়। বৈঠকে আগামী বছরে বগুড়ায় কবর সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। শেখ হাসিনার একান্ত ইচ্ছায় এই পরিকল্পনা নেয়া হয়েছিল।
কয়েক বছর ধরে জিয়াউর রহমানের কবর সরানোর বিষয়ে কথা বলছিলেন আওয়ামী লীগের নেতারা। এ নিয়ে জাতীয় সংসদেও আলোচনা হয়। শেখ হাসিনা নিজেও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমানের কবর নিয়ে কথা বলেন। শেখ হাসিনার বক্তব্যের সূত্র ধরে দলটির নেতারাও এ বিষয়ে সক্রিয় হন। কবরে জিয়াউর রহমানের লাশ নেই এমন কটাক্ষও করেন শেখ হাসিনাসহ দলের নেতারা। আওয়ামী লীগ সরকারের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজ্জামেল হক জিয়ার কবরসহ সংসদ এলাকার নকশা বহির্ভূত স্থাপনা সরিয়ে ফেলার প্রস্তাব করেছিলেন। বিএনপি’র পক্ষ থেকে অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতাদের এমন বক্তব্যের প্রতিবাদও জানানো হয়েছিল তাৎক্ষণিক। তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, সরকার এমন কিছু করলে দেশের মানুষ তা প্রতিহত করবে।
খুনী হাসিনা ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল মুজিবের মুর্তি বানানোর জন্য
জিয়ার মাজার বলে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না, জিয়া নিজেকে কখনোই পীর বলে দাবি করেন নাই। জিয়ার মৃত্যুর পর ঢাকায় যে জনসমাগম হয় তা দেখেই বুঝা যায় যে তিনি কতটা জনপ্রিয় ছিলেন। সম্মান দেখানোর জন্য তাকে চন্দ্রিমা উদ্যানের ঐ অংশে দাফন করা হয়। তবে সে সময় বিএনপি ক্ষমতায় থাকায় সেটা সম্ভব হয়।
হাসিনা এখন আপনি নিজের কবর কোথায় হবে তা নিয়ে ভাবতে থাকুন।
আমার ছোট মাথায় খুব বড় একটা চিন্তা করে দেখলাম সারা বিশ্বে খুন রাহাজানি চুরি ডাকাতি লুটপাট কেন বেড়ে গেছে? পরে ভেবে দেখলে শয়তান তার বাংলাদেশ জোনের দায়িত্ব হাসিনার হাতে দিয়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশে আরো গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল।
ক্ষমতা এবং দাম্ভিকতা মানুষকে অন্ধ করে দেয় ।
জিয়াউর রহমানকে ১ম দাফন করা হয়েছিলো ৩০মে১৯৮১ রাংগুনিয়ার একটি পাহাড়ের পাদদেশে আরও দুইজন সামরিক অফিসার সহ। পরবর্তীতে ১লা জুন মরদেহ উত্তলোন করে ঢাকায় এনে দাফন করা হয় সংসদ ভবন এলাকায়। শেখ হাসিনা কবর সরাতে চেয়েছিল প্রতিহিংসাবশঃত এজন্যই এ বিষয়ে এতো বিতর্ক হচ্ছে। হয়তো অন্য কোন সরকার একাজ করলে এতো সমালোচলা হতোনা।
কথায় আছে রাখে আল্লাহ্ মারে কে ?
শেখ হাসিনা একজন স্বৈরশাসক এবং খুনি আমরা তার ফাসি চাই
হাসিনার কবর কোন দেশে হবে, আল্লাহ যেন সেটা দেখার তৌফিক দান করেন।
শেখ হাসিনা ফেরাউন থেকে কয়ে ধাপে এগিয়ে গিয়েছিলো, এখন না পেলো এ দুনিয়া না পাবে আখেরাত,
হাসিনা ছাত্রদের উপর গুলি করার আদেশ দিয়েছিলেন, খুনের আসামি বনে গেছেন । তাই বলে তার সব সিদ্ধান্ত ই ভুল বলার কোন কারণ নাই । সংসদ ভবন এলাকা কোন গোরস্থান নয় । এখানে জিয়ার কবর যারা দিয়ে ছিলেন মারাত্মক ভুল কাজ করেছেন । এখন তাদের নিজস্ব উদ্যোগে কবর সরিয়ে বিতর্কের অবসান করা উচিত । যুগে যুগে এটি নিয়ে বিতর্ক চলবে ।
কবর সরানোর আগে ও নিজেই সরিয়ে গেল
আদলত বহু আগেই এই মহিলাকে " wrong headed " ঘোষনা করেছিলেন। প্রিয় মাতৃভূমির দূর্ভাগ্য এরপরও এইলোক এদেশে শুধু রাজনীতিই করেননি দেশের "মালিক" বনে গিয়েছিলেন। হায়! আফসোস তাদের জন্য যারা তাকে সাপোর্ট করেছেন।
মাজার কেন বলা হয়? সমাধি বললে কি জিয়াকে ছোট করা হয়?
প্রতিহিংসা চরিতার্থ কাকে বলে এবং কত প্রকার তা উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দিয়েছে।
যত কুটকৌশল সব তার (হাসিনার) মাথা থেকে আসত। সে ফেরাউনের চেয়েও খারাপ।
মানুষকে হত্যা করা যায় কিন্তু তার আদর্শ ও মূল্যবোধকে হত্যা করা যায় না। আওয়ামী লীগ ও ভারত হলো মূর্তি কবর পূজারী। একদিকে মুজিবের মূর্তি তৈরী অন্য দিকে জিয়ার কবর ভাঙা। তাতে এ দেশের জনগনের বিশ্বাসের কোন ঘাটতি হবে না। ভারত ও আওয়ামীরা এই সত্যটা কখনো বুঝলো না বা বোঝার চেষ্টা করেনি।
যে হাসিনা জিয়াউর রহমানের কবর সরাইতে চাই ছিলো আমার মনে হচ্ছে তার কবর এদেশের মাটি ও গ্রহন করবে না।খুব ছোটো মনের মহিলা।
লজ্জা তাকে পদত্যাগ করে ভারতে যেতে হয়েছিল। ৫ আগস্ট কী হয়েছিল তা তিনি কখনোই আগে ভাবেন নাই। আলহামদুলিল্লাহ সে পালিয়েছে, নইলে বিক্ষুব্ধ জনতা তার লাশ পুড়িয়ে দিত। সে বলতে পারে তার কবর কোথায় হবে? আসলে সে মনে করে এটা তার বাবার সম্পত্তি। এটা তার বড় ভুল ছিল