বিনোদন
স্ক্রিনশট ফাঁস, ছাত্রদের ওপর গরম পানি ঢালতে বলেন অরুণা বিশ্বাস
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২:১৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
বৈষ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন বেশিরভাগ শোবিজ তারকা। তবে বিপরীতেও ছিলেন অনেকে। বিশেষ করে গত সরকারের আমলে সুবিধাভোগী বেশ কজন তারকা এ আন্দোলনের সময় ঘৃণা ছড়িয়েছেন। সে সংক্রান্ত একটি হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছে আজ সকাল থেকে। যেখানে ‘আলো আসবেই’ নামক একটি চ্যাটগ্রুপে বেশ কজন শিল্পী ও সাংবাদিককে ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে কথা বলতে দেখা যায়। সেখানে থেকে পাওয়া যায় অভিনয়শিল্পী অরুণা বিশ্বাস, জায়েদ খান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস, রিয়াজ, অভিনেত্রী সোহানা সাবা, তারিন, সুইটিসহ বেশ কজনের নাম। সেখানে তাদের বেশ কজনের কথোপকথন দেখা যায়।
এক পর্যায়ে একজন লিখেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন। ফায়ার সার্ভিস ও গণমাধ্যমকর্মীদের ঢুকতে দিচ্ছে না টোকাই জামায়াত ও শিবিরের মেধাবী আন্দোলনকারীরা। এরপর বিপরীতে অরুণা বিশ্বাস উত্তরে বলেন, গরম জল দিলেই হবে। অন্য একটি পোস্টে লিমন আহমেদ নামক একজন সাংবাদিক নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে করা একটি পোস্ট শেয়ার করে লিখেন, অস্ট্রেলিয়ায় বসে আল কায়দার মতো জ্ঞান দেয়া হচ্ছে। তার মতো নোংরা, লোভী, হিংসুটে, হিংস্র, স্বাধীনতাবিরোধী সাম্প্রদায়িক মেধাবী এই মহাদেশে আর আসেনি, আর আসবেও না। স্ক্রিনশটগুলো এরইমধ্যে ব্যাপকভাবে আলোচনার তৈরি করেছে। এরমধ্যে অনেকেই অরুনা বিশ্বাসসহ ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে উস্কে দেয়াদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীও স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে তাদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি গণমাধ্যমকে এসব শিল্পীদের পুনর্বাসন না করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আরাফাত শমীর প্রক্তন স্বামী। সেই সূত্রে শিল্পীরা সবাই আরাফাতের শালা-শালী। এদেরকে নিয়ে সে একটা গ্রুপ করেছে। শিল্পীরা দুলাভাইর পক্ষে থাকবে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরোধীতায় তারা যে ভাষা ব্যবহার করেছে তা হিংসাত্মক ও আপত্তিকর। এই গ্রুপের সবাইকে শিল্পী সমিতিতে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হোক এবং এদরকে আইনের আওতায় আনা হোক।
ফেরদৌস নিজ ভোটে ৭ মাসের আওয়ামী এমপি,রিয়াজ শ্বশুরের জন্য বউয়ের চেয়ে বেশি কান্না করা সেই ব্যক্তি যে কিনা দেশকে সিঙ্গাপুর ভাবে! সাথে, ভোট ছাড়া এমপি হওয়ার খায়েশ থাকা তারিন হল বিশ্ব নির্লজ্জ, বেহায়া, বেশরম নারী। সোহানা সাবা হল ন্যাকা চেতনাবাজ আওয়ামী দালাল। সুইটি আওয়ামী চিরতার রস, আর অরুনা বিশ্বাস ব্রান্ডেড ভারতীয় সারমেয়। ছাত্র-জনতা বিরোধী পতিত স্বৈরাচারের এই দোসরদের পাদুকা সংবর্ধনা দেয়া সময়ের দাবী।
মা,বাবা ছিলেন যাত্রার শিল্পী,তারা অভিনয় নিয়েই ব্যস্ত ছিলো তাই তারা ওকে মানুষ করতে পারেনি,ও যে চলচ্চিত্রে এসেছে সম্ভবত মরহুম রাজ্জাক সাহেবের "চাঁপা ডাঙ্গার বৌ" ছবিতে তারই ছেলে বাপ্পারাজের বিপরিতে তারা তো ভালো মানুষ ছিল কিন্তু ওযে কেন দালাল হল তা তো নাম দেখেই বুঝা যায়।
ফেরদৌস নিজ ভোটে ৭ মাসের আওয়ামী এমপি,রিয়াজ শ্বশুরের জন্য বউয়ের চেয়ে বেশি কান্না করা সেই ব্যক্তি যে কিনা দেশকে সিঙ্গাপুর ভাবে! সাথে ভোট ছাড়া এমপি হওয়ার খায়েশ থাকা তারিন হল বিশ্ব নির্লজ্জ বেহায়া বেশরম নারী। সোহানা সাবা হল ন্যাকা চেতনাবাজ আওয়ামী দালাল। সুইটি আওয়ামী চিরতার রস। আর অরুনা বিশ্বাস ব্রান্ডেড ভারতীয় সারমেয়। ছাত্র-জনতা বিরোধী পতিত স্বৈরাচারের এই দোসরদের পাদুকা সংবর্ধনা দেয়া সময়ের দাবী।
এই করোনা বিশ্বাসরা এদেশের কালসাপ, এদের কে আইনের আওতায় এনে সমূলে উপড়াতে হবে। এরা এই জাতির শএু।
স্ক্রীনশর্টের সত্যতা যাচাই করে এদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হউক।
বাংলাদেশে বসবাস করেও আওয়ামী লীগ ছাড়া এই দেশের আর কোনো দলকে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান ধর্মাবলম্বীরা মেনে নিতে পারেনি। আমার সাথে এই দেশের সব মুসলমানেরা এটা মেনে নিতে বাধ্য। নাটক, সিনেমায় সংখ্যালঘু যারা অভিনয় করে তারাসহ মুসলিম নামধারী কতিপয় অভিনয়শিল্পীরা এতোদিন বিএনপি ও জামায়াতের বিরুদ্ধে যা করেছিল তা এই ছাত্র আন্দোলনে তাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে গেছে। তাদেরকে আর সময় দেয়া যায় না। এই মুহূর্তে তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থার মুখোমুখি করা সময়ের অপরিহার্য দাবি।
ওরা অধিকাংশই অনৈতিক কর্ম দ্বারা অর্থ উপার্জন করত !
হাসিনা ও হাসিনার চেলাফেলা এরা দেশদ্রোহী , দেশ ও জাতি বিদ্রোহী এইসব গণ্যমান্য জগন্য লোকগুলো দেশ ও জাতীর জন্য হুমকি।
অরুণাদের করুণা দেখাতে নেই।
অরুনারে করুনা না করে, নাদুস-নুদুস পাচায় গরম খনতির ছ্যাকা দেয়া দরকার।
এই দালাল গুলির বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়ার জন্য মামলা করে গ্রেফতার করা উচিৎ
এরা বাংলাদেশ বাস করে নিজেদের ভারতীয় ভাবে এটা লজ্জার
বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না আবার নাম রাখছে বিশ্বাস
বৈষম্যের এই দেশে তারা এতোদিন মজা লুটছে আপাতত তাদের কাজ না দেওয়ার দাবী জানাচ্ছি।
কিছুদিন পর সবাই ভুলে যাবে এইসব।শাকিব খান থেকে সাকিব আল হাসানদের এই দেশের তরুণরা আবার মাথায় নিয়ে নাচবে।এখনই যদি এদের বিচারের আওতায় আনা না হয় তাহলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আবারো ফিরবে এদের কাঁধে ভর করে।
বাংলাদেশের ইন্ডিয়ান দালালদের পুনর্বাসনের কাজ Already শুরু হয়ে গছে। বিজয় হয়ে ও হলনা শেষ।
They are completely selfish. They don’t bother about our Muslim community.