আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে রিট

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করলে কী আদৌ কাজ হবে কিনা?? তবে মির্জা ফখরুলের মেয়ের জামাই ফাহাম আব্দুস সালাম বলেছেন আওয়ামী লীগের জন্য দুটি শাস্তি হওয়া উচিৎ ১। আগামী জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে "বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ " নামে তারা অংশ নিতে পারবে না ২। গত ৩ টি সংসদ নির্বাচন (২০১৪,২০১৮ ও জানুয়ারি ২০২৪) এ আওয়ামী লীগের যত সংসদ সদস্য আছে তাদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।

আওয়ামী লীগকে একমাত্র জনগণ‌ই প্রত্যাখ্যান করতে পারে নির্বাচনে।অন্য কোনভাবে নিষিদ্ধ করার চেষ্টা অগণতান্ত্রিক।

আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ না করে যতই শেখ পরিবার নিষিদ্ধ করা হোক, এরা আবার দলে ঢুকবে। এই দল যত সংখ্যক খুনের সাথে জড়িত, তাদের নিষিদ্ধ না করাটাই অনৈতিক হবে।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে রিট---'নাই কাজ, চিড়া ভাজ্'।

এই দল যতদিন রাজনীতির মাঠে থাকবে ততদিন রাজনীতি সন্ত্রাস মুক্ত ও সুস্থ ধরার রাজনীতিতে ফিরে আসবে না। তাই এই দলের নিবন্ধন বাতিল এখন সময়ের দাবী। ধন্যবাদ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠন কর্তৃক গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের স্বীকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। সেখানে তাদের সমন্বয়ক ও সহসমন্বয়কদের বিবাদী করার কারনটা বোধগম্য নয়।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি বড় সংগঠন এবং প্রায় ৩০% জনমত নৌকার পক্ষে যেকোন প্রতিকুল অবস্থার মধ্যেও। এই ৩০% এর মধ্যে সর্বোচ্চ .৫% দুর্নীতিতে জড়িত এবং .৫% দুর্নীতিবাজ ,হত্যাকারীদের জন্য আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করলে public sentiment সরকারের বিপক্ষে যাবে এবং একটা সময় প্রতি বিপ্লব হওয়ার আশংকা আছে বরংচ রাজবংশ ও রাজবংশের সাথে যারা সরাসরি দুর্নীতিতে জড়িত আর বৈশম্য বিরোধী আন্দোলনে যারা গুলি করে ছাত্র জনতাকে হত্যা করেছে ,পঙ্গু করেছে তাদের নিষিদ্ধ করা হোলে মনে হয় ভালো হতো। আওয়ামী লীগের তৃনমুল এর একটাই দাবী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের প্রতিটা সদস্যকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কার করা এবং তাদের নাগরিকত্ব বাতিল।

স্বাধীন বাংলাদেশে কোন সন্ত্রাসী দলের থাকতে পারেন না। তাই দ্রুত আওয়ামী সন্ত্রাসী দলকে নিষিদ্ধ করা হোক।

শুধু ২০২৪ এ ছাত্র জনতার গনহত্যা নয়, ২০১৩ সালে শাপলা চত্তরে হেফাজতের গনহত্যার কথা ও বলতে হবে। বি ডি আর বিদ্রোহের নামে ৫৭ জন সেনা অফিসার সহ ৯৮ জন কে হত্যা সহ আরো অসংখ্য হত্যাকাণ্ডের জন্য এ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এ দলটি এখন আর কোন রাজনৈতিক দল নয় এটা মনে রাখতে হবে। এ দলটি একটি খুনি, গনহত্যাকারী, জঙ্গী দল। অতএব এটাকে বাংলার জমীনে নিষিদ্ধ করতে হবে।

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক সহ-সমন্বয়করা বিবাদী কেন?

এই স্বৈরাচার কে আর এই দেশে চাই না, তাদেরকে মন থেকে ঘৃণা করি এবং তাদেরকে তাদের দলকে সম্পূর্ন ভাবে নিষিদ্ধ করা হোক

অবশ্য ই নিষিদ্ধ করতে হবে ওদের মতো জংগী দল বাংলা দেশ এ রাজনীতি করার অধিকার নেই

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক

অবশ্যই আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের বিশেষ করে গত ১৫ বছর যারা সরকার পরিচালনায় এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনার সহযোগী ছিলেন, তাদের বিচার করতে হবে। তবে আওয়ামী লীগে ক্লিন ইমেজের অনেক নেতা আছেন। একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হলে যে শুন্যতা তৈরি হবে তা ভবিষ্যত গনতন্ত্রের জন্য কি ধরণের সুফল/কুফল বয়ে আনতে পারে তা গভীর ভাবে বিবেচনা করতে হবে।

বাংলাদেশের এত জঙ্গী নাটক হয়েছে অথচ আসল জঙ্গি কখনো দেখি নাই। সার্বিক বিবেচনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জঙ্গি গোষ্ঠী।

মুরাদের কি মুরোদ যে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন করতে চায়

খুবি ভালো উদ্দ্যগ, ১৫০০ মানুষ গনোহত্যার পরে এই দলের কোন অধিকার নাই রাজনিতি করার!

আওয়ামী লীগ দলটির ব্যানারে বাংলাদেশে বড্ড বেশি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে! সদ্য গণঅভ্যুত্থানে অসংখ্য মানুষ খুন হয়েছে। এর আগে দেশ থেকে অনেক অনেক অনেক বেশি অর্থ পাচার করেছে এই দলের ব্যানারে!! রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে দাম্ভিক এই দল !! শেখ হাসিনা তার স্বৈরাচারী চরিত্রে অনন্য !!!! আরো অনেক অন্যায় কর্মকান্ড বিবেচনায় এই দলের নিবন্ধন বাতিল ও নিষিদ্ধ করে স্বচ্ছতার সাথে বিচারের আওতায় আনা হোক এখুনি।

শুধু নিষিদ্ধ করলে হবে না এদের দায় বার মাতায় নিয়ে বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিতে হবে এরা জংগী আল বদর আল ছামছ ইসরায়েলের এজেন্ট ইসলাম বিরুদ্ধী মদ্য পাচের বিস ফুরা দল

correct step.

রিটকারিকে ধন্যবাদ। আওয়ামিলীগ এর সকল সন্ত্রাসী কাজ ও দুর্নিতির তালিকা করে প্রত্যেকটির বিষয়ে আইনের দারস্ত হওয়া দরকার।