অনলাইন
ড. ইউনূসের মধ্যবর্তী নির্বাচন দাবি অসাংবিধানিক ও বেআইনি: কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
(৫ মাস আগে) ১ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৩:১৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১১ পূর্বাহ্ন
মধ্যবর্তী নির্বাচন নিয়ে ডক্টর ইউনূসের দাবি অসাংবিধানিক ও বেআইনি। বাংলাদেশের ওপর বিদেশি হস্তক্ষেপে তার বিবৃতি রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন আদালতে যখন ডক্টর ইউনূসের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অর্থপাচারের মামলা চলছে তখন চলমান বিচার থেকে বাঁচার জন্য তিনি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। তার এমন কর্মকাণ্ডের নিন্দা এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সরকার সহ সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানাচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ডক্টর ইউনূস অতিসম্প্রতি একটা বিবৃতিতে বাংলাদেশের ওপর হস্তক্ষেপ করার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছে। তার এ ধরনের বিবৃতি বা মন্তব্য বাংলাদেশের সংবিধান, আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রদ্রোহিতার পর্যায়ে পড়ে এবং আন্তর্জাতিক আইনেরও চরম লঙ্ঘন। তিনি বাংলাদেশের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য বিভিন্ন দেশের কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন। তার এ ধরনের কথাবার্তা সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক ও বেআইনি। তারই আহ্বান বাংলাদেশকে ছোট করেছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি একজন নোবেল বিজয়ী। বাংলাদেশকে হীন করা তার পক্ষে কি শোভা পায়?’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক নির্বাচনে সাংবিধানিকভাবে বৈধ সরকার। সরকারের পরিবর্তন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হওয়া সম্ভব।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি-জামাত সারা দেশ থেকে তাদের সন্ত্রাসীদের ঢাকায় এনে ধ্বংসলীলা ও সন্ত্রাসে মেতে উঠেছে। এই যে হত্যাযজ্ঞ, তদন্ত হচ্ছে, এতে সত্য বেরিয়ে আসবে। আন্দোলন দেখতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু, গুলি করা হয়েছে মাথায়। তদন্ত চলছে, আমরা তদন্ত কমিটিকে প্রভাবিত করতে পারিনা। তবে এর রহস্য উন্মোচন করা দরকার।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের কাছে খবর আছে-আন্দোলনকারীদের মিছিলে জঙ্গিগোষ্ঠী অনুপ্রবেশ করে খুব কাছ থেকে গুলি করে। সেখানে হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারটাও ভাবতে হবে।’ দেখামাত্র গুলি নির্দেশ নিয়ে ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে বলে জানান সেতু মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এই নির্দেশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেওয়া হয়নি। সেনাবাহিনীও একটি গুলিও ছোড়েনি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে তদন্ত হবে এবং হত্যাকারীদের চিহ্নিত করা হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আমাদের আহ্বান -নিরপরাধ কাউকে কোনো প্রকার হয়রানি যেন না করা হয়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। সবাইকে নিজ নিজ এলাকায় দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন-আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
নিজেদের বিপক্ষে গেলেই সব লঙ্ঘন হয়ে যায়
এখনো গণমাধ্যম এ আসে।
মি. কাদের, আপনি কোন সংবিধানের কথা বলছেন, সোমালিয়ার নাকি বাংলাদেশের? যদি সোমালিয়ার হয়, তহলে বলার কিছু নাই.......আর বাংলাদেশের সংবিধান হলে বলার আছে......... আপনি কোন আইন বা সংবিধানের ধারার আলোকে ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ....অন্যান্য লীগকে আন্দোলন প্রতিহত করতে বলেছেন........আপনার বলাটা কি কোন আইন বা সংবিধানের কোন ধারার মধ্যে পড়ে....... আপনার ভাষায় আপনি একজন সাংবিধানিক শপথ গ্রহণকারী ব্যক্তি হয়ে কিভাবে প্রতিহত করতে বললেন? আপনি কি আপনার শপথ বঙ্গ করেন নি? অসংখ্য মানুষের লাশের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছেন???? আপনারা প্রকৃত পক্ষে আমার কাছে মানুষ বলে মনে হচ্ছে না...........আরও বলার ছিল....কিন্তু যখন মনে হচ্ছে, আপনারা মানুষই না.....আর লিখার/বলার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলেছি...........
জনাব ওবায়দুর রহমানের মাথা ঠিক আছে কিনা জানিনা তবে তার জন্য উচিত দেশের একজন শারীরিক ও মানসিক সুস্থ ব্যাক্তির নির্বাচন দাবি করা যুক্তিযুক্ত। এবিষয়ে তার হয়তো আরও অনেক কিছু জানা দরকার।
১৯৯৫-১৯৯৬ এ আপনাদের আন্দোলনের কথা স্মরণ হয় জনাব কাদের?
উনি কি ইউ টিউব দেখেন না । যদি না দেখে থাকেন তবে উনার মেইল আই ডি তে ভিডিও গুলি পাঠানো উচিত আর উনি দেখুক সেনাবাহীনী, বিজিবি, গুলি করছে কিনা। পুলিশ এর কথা ত বাদই দিলাম।
গনহত্যা করে অস্বীকার করা স্বৈরাচারের পক্ষেই সম্ভব। ২০০৮ সালের পর কেউ তাদের ভোট দেয়নি তারপরও ক্রমাগত মিথ্যাচার বলে আসছে জনগন তাদের ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছে । এখন গনহত্যা চালানোর পর সব আলামত মুছে জঘন্য মিথ্যাচার করছে। খুনি কখনো স্বীকার করেনা সে খুন করেছে ।
দেশটা পুরো উল্টো হয়ে গেল অবৈধ ভোট ছাড়া দেশদ্রোহী সরকার এক জনের ন্যায্য দাবী কে বলছে দেশদ্রোহী ।
নিবর্বাচনের নামে তামাশা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে জনগনের বুকে গুলি চালানো কি অসাংবিধানিক ও বেআইনি।
কার নির্দেশে প্রসাশন গুলি করেছে জাতির কাছে স্পষ্ট
নিবর্বাচনের নামে তামাশা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে জনগনের বুকে গুলি চালানো অসাংবিধানিক ও বেআইনি।
আপনারা সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ মেনে আমার ভাইয়ের বুকে গুলি করে তাকে হত্যা করছেন মি> কাদের?