বিনোদন
ফেসবুক থেকে নেয়া
কীভাবে পারেন চুপ করে থাকতে?
স্টাফ রিপোর্টার
৩১ জুলাই ২০২৪, বুধবারকোটা আন্দোলনের শুরু থেকেই এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব এক সময়ের জনপ্রিয় মডেল-অভিনেত্রী ইপশিতা শবনম শ্রাবন্তী। বর্তমানে তিনি থাকছেন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখান থেকেই নিয়মিত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পক্ষে পোস্ট করছেন তিনি। গতকাল তিনি ফেসবুকে দেশের তারকাদের উদ্দেশ্য করে লিখেন, শিক্ষার্থীদের সাহায্য করুন প্লিজ, শুধু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নয় আরও অনেক সম্মানজনক পুরস্কার পাবেন আপনারা। এ পোস্টের একটি কমেন্টে শ্রাবন্তী আরও লিখেন, আমাদের সিনিয়র শিল্পীরা কেউ কেন একটা কথাও বলছেন না। কীভাবে পারেন চুপ করে থাকতে? আপনারা আমাদের অভিভাবক। কেন আপনারা চুপ করে সব দেখছেন কিন্তু একটা কথাও বলছেন না। কোনো দলের হয়ে কথা না বলুন কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য একটা সাধারণ পোস্ট আমরা কী আশা করতে পারি না? কী শিখবো আমরা আপনাদের কাছ থেকে! রাস্তায় যাকে পাচ্ছে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এটা সত্যি নাকি মিথ্যা একটু তো দেখতে পারেন! এর আগেও এ আন্দোলন নিয়ে বেশ কয়েকটি পোস্ট করেছেন শ্রাবন্তী।
জনগণের হয়ে যে-ই কথা বলুক সেটা সরকারের পছন্দ নাহলে সাথে সাথে রাজাকার ট্যাগ দেয়া এবং এভাবে বিভক্তির রাজনীতি করতে করতে এই সরকার এবং তার সুবিধা ভোগকাীরা জনগনের মনের কথা ভাবতেই ভুলে গেছে। সরকারের নীচের সারির নেতা, পাতি নেতা, এমনকি টাকার জোরে কিংবা চাটুকারিতা করে সংসদ সদস্য হয়ে যারা মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন তাদের দম্ভ, আর নির্বাচন নামক খেলায় সহযোগী বেনজির এর মত প্রশাসনের কর্তারা যেভাবে দেশকে শোষণ করেছে, জনগনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছে এসবের জবাবে সাধারণ জনগন এবারের ছাত্র গনহত্যায় দিশাহীন হয়ে মাঠে নেমেছে। আপনারা এবার আর জামাতের দোহাই দিয়ে পার পাবেন ভাবলে ভুল করছেন। রক্তের দাম কিয়ে চুকিয়ে দেবেন বলেনতো। যেখানে ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে সেখানে কি কোন লাশ পড়েছে পড়েনি লাশ পড়েছে মিরপুরে ১০ নাম্বারে, ইসিবিতে, মোহাম্মদপুরে, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে সেখানে তো ধ্বংসযজ্ঞ হয়নি হয়েছিল প্রতিবাদ কর্মসূচি সেখানে কারা লাশ ফেলছে দেশের জনগন সব দেখেছে। একটা নিরীহ যৌক্তিক আন্দোলনে কার হুকুমে কারা হেলমেট মাথায় অস্ত্র হাতে ঝাপিয়ে পড়েছে জনগন সবই দেখেছে এবং বুঝেছে। বোঝেনি কেবল ক্ষমতালোভীরা। ফলাফল ভবিষ্যতই বলে দেবে। তবে ইতিহাস থেকে ধারণা নিতে পারেন বিচক্ষণেরা।
@ অভয় চাকমা আমরা সারা দেশ রাজাকার আর স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি তে একাকার হয়ে গেছি , আর দেশের প্রতি তা রাস্তা ঘাট বন্দর প্রতি তা ইঞ্চি ভারত কে ব্যবহার করতে দিয়ে আপনারা খুব স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি . এ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ তামাশা এটা,
শিক্ষার্থীরা সব পেয়েছে, শুধু পায়নি তাদের মদদ দাতাদের জন্য রাষ্ট্র ক্ষমতা। সেটা পেতে আন্দোলন করছে এখন। এতে শুধু স্বাধীনতা বিরোধী নব্য রাজাকাররা সাড়া দিচ্ছে। এটা আন্দোলন নয়, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র।
এটা সত্যি নাকি মিথ্যা একটু তো দেখতে পারেন!