প্রথম পাতা
আর দেশে ফিরছেন না বেনজীর
স্টাফ রিপোর্টার
৩ জুলাই ২০২৪, বুধবার
বেনজীর আহমেদ। সাবেক আইজিপি। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অর্জন করেছেন বিপুল অবৈধ সম্পদ। দেশের নানা প্রান্তে জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি, গাড়ি, হোটেল, রিসোর্ট গড়ে আলোচনায় আসা বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন। কমিশন ইতিমধ্যে বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিপুল অবৈধ সম্পদের তথ্য পেয়েছে। এই সম্পদের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে দুই দফা হাজির হওয়ার নোটিশ দিলেও বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যরা এতে সাড়া দেননি। সর্বশেষ তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দিয়েছে দুদক। অবৈধ সম্পদ নিয়ে অনুসন্ধান চলার আগে দেশ ছেড়ে চলে যান সাবেক এই আইজিপি। সঙ্গে স্ত্রী-সন্তানও। তিনি কোথায় আছেন তা নিয়ে আছে ধোঁয়াশা। তবে নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, নাগরিকত্ব নিয়ে তুরস্কে অবস্থান করছেন বেনজীর আহমেদ। এ ছাড়া স্পেনেও নাগরিকত্ব নিয়ে রেখেছেন তিনি। দেশে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধান চলায় বেনজীর আহমেদের আর ফেরার সম্ভাবনা নেই। কারণ দেশে ফিরলে তাকে আইনি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। দেশ ছাড়ার পর এখন পর্যন্ত বেনজীর আহমেদকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। দেশ ছাড়ার আগে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা বিপুল অর্থও তুলে নিয়েছেন তিনি।
একটি সূত্র মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছেন, ড. বেনজীর আহমেদ আর দেশে ফিরবেন না। বিদেশেই তিনি পরিবার নিয়ে স্থায়ী হচ্ছেন। দেশের মতো বিদেশেও তার বিপুল সম্পদ রয়েছে। বিশেষ করে দুবাইতে তার সম্পত্তি থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। এখন তিনি বিদেশেই পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাবেন বলে জানা গেছে। সূত্র আরও জানায়, গত ৬ই জুন এক কন্যা ও স্ত্রীকে নিয়ে প্রথমে দুবাই যান বেনজীর আহমেদ। পরে সেখানে ১০ দিন অবস্থান করে ১৭ই জুন তুরস্কে পাড়ি জমান। তুরস্কে বিনিয়োগের শর্তে নাগরিকত্ব পেয়েছে বেনজীর ও তার পরিবার। তবে ইউরোপের আরেক দেশ স্পেনেও বিনিয়োগের শর্তে নাগরিকত্ব পেয়েছেন বেনজীর। আগামী মাসেই তিনি স্পেনে যাবেন। বেনজীর আহমেদের এক সময়ের আইনজীবী এডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হকের চেম্বারের একটি সূত্র মানবজমিনকে নিশ্চিত করেছে, তাদের সঙ্গে বেনজীর আহমেদের এখন আর যোগাযোগ নেই।
বেনজীরের একটি পারিবারিক সূত্র বলছে, তার কনিষ্ঠ কন্যা এখন যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে অবস্থান করছেন। সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি লেখাপড়া করেন। বেনজীর আহমেদের বড় মেয়ের জামাতা দুবাইতে ব্যবসা করেন। সেই ব্যবসার বিনিয়োগ ও উৎস সব কিছুই বেনজীর করে দিয়েছেন বলে তথ্য এসেছে। গত মে মাসে একটি জাতীয় দৈনিকে বেনজীর আহমেদের ‘অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদ’ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিপাকে পড়েন তিনি। এক ভিডিও বার্তায় প্রতিবেদনের বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করলেও এতে খুব একটা সুবিধা হয়নি। বরং একের পর এক সম্পদের তথ্য সামনে আসায় তিনি আর জনসমক্ষে আসতে পারেননি। পরিস্থিতি ক্রমে প্রতিকূলে চলে যাওয়ায় গোপনে দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন বেনজীর।
পাঠকের মতামত
আজিজ বেনজীর নিয়ে এত মাতামাতির কি দরকার? আজিজ বেনজীর গড়ার মেশিন দিকে সবার নজর দেয়া উচিত!
এত জমি জমা উনি করলেন কেন? আর একটা বিষয় খেয়াল করলাম উনার ও উনার আশেপাশের জেলার লোকজন প্রচুর জমি কেনে। উনাদের শরীরে সন্তোষ্টি কন্ট্রোল মেকানিজম কাজ করে না।
এর সঙ্গে সরকারের বড় বড় কর্মকর্তারা জড়িত।
ছবিতে যে যে চেহারায় বেনজির সেতো আইজি হওয়ার অনুপযুক্ত (Unfit) । তাকে কে বানালো আইজি।
এই অবস্থায় কোনো পাগলও দেশে আসবে না! দেশে ফেরার জন্য তো পালায়নি ভাইয়া!
Bangladesh Government must bring Benzir Ahmed for Justice .
কি লাভ বলুন মধু খেয়ে নিলে চাকে আর কিছু থাকেনা। এরা গনতন্ত্রের শত্রু, দেশের আসল শত্রু।
তুই ফেলে এসেছিস কারে মন মন রে আমার তাই জনম গেল শান্তি পেলি না রে মন মন রে আমার
আর কত নাটক দেখতে হবে ????
বেনজিরের একার পক্ষে কিছুই করতে পারা সম্ভব নয় তার দুর্ণীতির জন্য যারা সহযোগীতা করছেন বা তারা ও দুর্ণীতি করেছেন এটা কোন সন্দেহ নেই তাদেরকে ধরা হউক দেশ ত্যাগে নিষেধাকা করা হউক।
সব দোষ বেনজিরের কেন? এত বড় অপরাধ কোন ব্যাক্তির পক্ষে একাই করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়।এর আগে পিছে অনেক সহযোগী অবশ্যই ছিলো।সহযেগিরাও নিশ্চয় দেশ ছেড়ে পালায়নি।তাদের কোন কথা নেই।
আমরা শুধু বুক চাপরে অন্যায় দেখে যাচ্ছি ; যিনি অন্যায় করার মাস্টারমাইন্ড তিনি পৈশাচিক হাসিতে বিকৃত আনন্দ উপভোগ করছেন। না হলে এই নজীরবীহিন বেনজীরকে দেশ ছাড়ার সময় দেয়া হতো না। সবাই এখন বেনজীর --
বাংলাদেশী চোরদের যেখানে দেখবেন সেখানেই চিৎকার দিবেন “চোর চোর চোর” খবর আছে তোর।
Our honorable prime minister she know A TO Z about Benazir Ahmed . Benazir left the country on government instruction . Its not a big deal to arrest him from aboard , Government should contract with INTER POLE . Benazir should hang by MANILA ROPE.
বেনজির বাবু দেশ ছেড়ে চলে গেছে কেমনে? যাদের ধরার কথা ছিল তারা কি করেছে? মাস শেষে সবাই বেতন নেয় কিন্তু কাজটা করে কি? বেতন ই বা তাদেরকে দেয় কে ? কেন দেয়? বেনজির এর কি দোষ? সুযোগের সৎব্যবহার করেছে সবাই তা করবে।
বেনজীর যদি বিদেশের মাটিতে অবস্থান করে থাকে তাহলে প্রবাসী ভাইদের বলবো যেখানেই বেনজিরকে পাওয়া যাবে ওর গায়ে পঁচা ডিম মেরে বিদেশীদের কাছে জানিয়ে দিবেন চোর, প্রতারক, দুর্নীতিবাজ। দেশে যদি সরকার বেনজিরের বিচার না করতেই পারে সেক্ষেত্রে প্রবাসীদের অত্যন্ত সচেষ্ট হওয়া দরকার।
আমি কমেন্ট পড়তে এসে অনেক কিছু জানলাম।
একজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজকে দেশ থেকে পালিয়ে যাবার সুযোগ করে দিলো কারা ---
.বেনজির, নজির স্থাপন করে চলে গেলেন।নিরীহ গোবেচারা মতিউর ছাগলের কবলে পড়ে বৌয়ের আঁচল এ মূখ লুকিয়ে...
বাংলাদেশে বেনজির, মতিউরসহ এতো এতো দুর্নীতিবাজ রয়েছে যদি এদের নিউজ করা হয় তাহলে নিউজ চ্যানেলগুলো নাম বলে শেষ করতে পারবে না। আর যদি এদের দুর্নীতি প্রসঙ্গে বিস্তারিত লেখা হয় অন্য কোন নিউজ কভার করার সময়ই পাওয়া যাবে না। আর যদি সরকার এদের দুর্নীতি করা টাকাগুলো আদায় করতে পারতো, মনে হয় বৈদেশিক ঋণ সব শোধ হয়ে যেতো।
বিদেশ বিভূঁইয়ে ফখরুদ্দিন-মঈন এর মতো অবস্থা এর'ও। তবে ওঁরা মানুষ ছিলেন আর এ বেনজির হল অমানুষ।
সরকারের বড়ো ব্যার্থতার পরিচয় প্রকাশ হয়েছে
বে নজির চোর যে দেশে গেছে সে দেশে কি বাঙ্গালী কেউ নেই, বসবাস করেনা, ওখানে তার চোরের পরিচয় টা তুলে ধরতে পারেনা যাতে সন্মানের সাথে থাকা দায় হয়ে পড়ে ? শুধু মুখে যত বড় বড় কথা মানুষের। আইনে না পারলে রাস্তায় বেরোলেই একটু পুরানো জুতার ক টা বাড়ি দেবে মুখে এ কি খুব কঠিন কাজ ? ক টা দেশ থেকে পালাবে ?
সরকারের হাতে এরকম আরো বেনজির রয়েছেন সময় হলে পালিত দূর্নীতিবাজদের সামনে আনবেন।
বেনজিরের ফকফকা চেহারা দেখে জনগণ কল্পনাও করতে পারেনি সে এত বড় চোর! রাষ্ট্রের ক্ষতি হলেও সরকার এবং বেনজির দুজনেই বেনেফিশিয়ারি।
সরকার বেনজিরকে পালিয়ে যেতে সুযোগ করে দিয়ে সরকারের পক্ষে অন্যায্য কাজে লিপ্ত থাকা প্রশাসনের অন্যান্যদের আস্বস্ত করলো যে তারাও নিরাপদ।।
এই রকম একজন জাতীর প্রাণ পুরুষকে জাতি ভীষণ মিস করছে।
বর্তমান সরকার এই রকম লক্ষ্য লক্ষ্য নজির সৃষ্টি করেছে,প্রয়োজন শেষ টিসু পেপারের মতো ছুড়ে ফেলে দিয়েছে আর ভবিষ্যতেও ছুড়ে ফেলে দিবে।
২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে অপারেশন ফ্ল্যাশ আউটের সফল নেতৃত্ব দেয়ার মধ্য দিয়ে লাইমলাইটে আসেন বেনজির। পরবর্তীতে রাষ্ট্রযন্ত্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে দুটি প্রহসনের নির্বাচনের বৈতরণী পার করে দেয়ার নেপথ্য নায়ক তিনি। ক্ষমতার ধারাবাহিকতা বজায় রাখা সরকারের ড্রয়ংরুমে যাতায়াত করা মানুষটি সেই সরকারের চলমান সময়ে এভাবে ধরা খাবেন, বন্ধু হীন হয়ে পড়বেন এটা কল্পনার বাইরে ছিল আমাদের। তবে সরকারের কোন না কোন মহলের মৌন সমর্থন, সহযোগিতা বা ইচ্ছা না থাকলে কোনভাবেই তার বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ হতো না। দেশে কি আরো আগে বা স্বাধীনের পরবর্তী সময় থেকে ঘুষ দুর্নীতি শুরু হয়নি! দু যুগ আগেও কি হতো না? অবশ্যই হতো। কিন্তু এখনকার সময়ে মানে এই সরকারের বিগত তিন টার্মে যেভাবে দুর্নীতি ঘটেছে, লুটপাট হচ্ছে এবং টপ টু বটম একই চিত্র হবার কারণ কি? বাস্তবতা হলো যখন জবাবদিহিতা থাকে না; তখন ক্ষমতার অপব্যবহার বেড়ে যায় এবং নিষ্পেষিত হতে থাকে সাধারণ মানুষ । কিন্তু কেনো জবাবদিহিতা নেই - এই ব্যাখ্যা উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই। সারা দেশের মানুষ সেটা অনুভব করে এবং জানে। কালে কালে বাধ্য হয়েছে পরিস্থিতি মেনে নিতে। তারপরও সরকারকে ধন্যবাদ, উপকারের যেই আসুক না কেনো; দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে সোচ্চার।
চোর কি মাটির তলে ঢুকে গেলো নাকি? প্রবাসী ভাইদের প্রতি অনুরোদ চোরকে যেখানে পাবেন জুতা পেটা করবেন।প্রবাসী ভাইরা যে যেখান থেকে তাকে দেখতে পারবেন তাকে একটু সমাদর করবেন।যেন মন খারাপ না করে।
যে দুর্নীতিবাজ চিহ্নিত হয়, তাকে নিয়ে সবাই কমেন্ট করে, তদন্ত করে, মাতামাতি করে, আর সুযোগে অন্যরা আরো বেশি দূর্নীতি করে। যে দূর্নীতি করেছিলো, তাকে ধরে যেমন প্যাদানী দেওয়া দরকার, যারা এখন করছে তাদেরকে এখনি ধরা দরকার। কিন্তু আমরা অন্য কেউ ধরা পর্যন্ত দূর্নীতিবাজ গুলোকে সালাম দিতে থাকি। সামাজিক ভাবে দূর্নীতিবাজ ও তার পরিবারকে ঘৃণা ও বর্জন করুন।
আমার বলার ভাষা নেই-----------------।
কমেন্ট না করাই নিরাপদ। বেনজির যে নজির(দৃষ্টান্ত)স্থাপন করেছে, যুগ-যুগান্তর স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
ক্ষমতার জন্য সরকার পেলে পোষে যাদের দুর্নীতি করার সুযোগ করে দেয়,সেই দুর্নীতিবাজদের কোন সাইজ থাকেনা।তাই দেশের টাকা চুরি করা বেনজিরের সাথে জড়িত সকলকে আল্লাহ করুন পরিনতি দাও।আমিন।
বেবহার করা শেষ,, এখন আর দরকার নাই
বাইরে গেল কিভাবে ? এর অতিরিক্ত মন্তব্য অরণ্যে রোদন । তাই বিরত থাকলাম।
আসামি পলাতক ?? তাহলে এত কাহিনীর কি দরকার ছিল ?? এই দেশে এমনি হচ্ছে, দুর্নীতি করে দেশের অর্থ আত্মসাৎ করে বিদেশে পালিয়ে যাবে, আর আমরা তামাশা দেখবো। অতিতেও এমন হয়েছে.......ইন্টারপোলে মাধ্যম বেনজিরকে ধরে এনে কঠিন শাস্তি দেওয়া দেশের সরকারের কর্তব্য। এমন আর যারা আছে সবাইকে, শুধু বিপক্ষের নেতা বা রাজনীতিবিদদের হয়রানি না করে এইসব জালিয়াত, দুর্নীতিবাজ কয়েকটা ধরে এনে ক্রস ফায়ার দেন। দেখবেন দেশের দুর্নীতি অনেকটা কমে যাবে।
When all the mafia n family will leave the country?
উনি বেনজির সাহেব কেনই বা দেশে ফিরবেন !!! সব কিছুই তো বাইরে গুছিয়ে নিয়েছেন।।। তবে প্রতি কর্মের জবাবদিহি আল্লাহর দরবারে করতেই হবে।।। তখন কিন্তুু দেশের কোন অবিভাবক থাকবে না।।।
বঙ্গবন্ধুর ও তাঁর পরিবার সদস্যদের হত্যাকারীদের চেয়েও বর্বর ঘাতক বেনজির। চাকরির সুবাদে বেনজির লক্ষ হাজার কোটি স্থাবর অস্থাবর সম্পদ দেশে বেআইনিভাবে অর্জন করছে। না জানি বিদেশে ভয়ানক বেনজিরের কত হাজার/লক্ষ ডলার আছে।সেই হিসাবতে অবশ্যই রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট সংস্থার জানা আছে মনে হয়।এত এত সংস্থাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বেটা দেশ থেকে অভিযুক্ত হয়ে চলে যায়। এর দায় দায়িত্ব একদিন নিতে হবে।
কোথায় পালালেন বীর কাপুরুষ, বীর দুর্নীতিবাজ, বীর গনতন্ত্র ধংসকারী? কোন লাভ হবে না মহান আল্লাহ ছাড দেন ছেড়ে দেননা? এর পরিনতি যে কত ভয়ংকর হবে দেশের জনগন তা দেখবে আর তা হবে জনগনের আদালতে? Wait and see Insaallah.
দেশে আসুক আর না আসুক মাননীয় সাবেক পুলিশের আই জি পি যে দেশেই থাকুক তিনি সুখেই থাকবেন। অনেক টাকার মালিক তো
চোর কি মাটির তলে ঢুকে গেলো নাকি? প্রবাসী ভাইদের প্রতি অনুরোদ চোরকে যেখানে পাবেন জুতা পেটা করবেন।
স্যার যদি দেশে ফেরত আসেন তাহলে ওনার প্রতি আমার বিশ্বাস উঠে যাবে। উনি কি গাছ বলদ?
ক্ষমতা না থাকলে যে চোরের মতো পালাতে হয় বেনজির তার প্রমান। সুতরাং সাধু - সাবধান।
এটাই হওয়ার ছিল।
কি ভাবে আমাদের না বলে আমাদের ছেড়ে কোথায় চলে গেলেন ডা: বে- নজীর। অনেক মিস করছি তাকে