শিক্ষাঙ্গন
প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক
(৪ মাস আগে) ৫ মে ২০২৪, রবিবার, ২:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১০ পূর্বাহ্ন
শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। রোববার ফেসবুকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড একাউন্টে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
ফেসবুকে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেয়া হবে।
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে দেয়া ছুটি শেষে রোববার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই ঘোষণা দিয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও ক্লাস চলবে।
মন্ত্রীত্ব পেয়ে উনার মাথার সাথে সাথে শিক্ষার মাথারও বারোটা বাজিয়ে দেবে। পুরাই পাগল হয়ে গেছে দেখা যায়।
অযোগ্য শিক্ষা মন্ত্রী।
শিক্ষিত গাধা !
শিশু কিশোররা এখন লেখা-পড়া বাদ দিয়ে গল্প গুজবে মশগুল থাকে। কারণ তাদের পাঠ্যবই পড়ার কিংবা শিক্ষার কিছুই নাই। এই মন্ত্রী লেখা পড়া করেছেন নেতা বাপের কোটি টাকা খরচ করে লন্ডনে। এই মন্ত্রী কেটে খাওয়া মানুষের সন্তানদের শিক্ষার আলোর সন্ধানে স্কুলে যায়। আর এই কোমলমতিদের অক্ষুরেই শেষ করে দিচ্ছে। মরহুম মহিউদ্দীন চৌধুরী অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়লেও উনার ছেলে জাতির বিরুদ্ধে লড়ছেন। কারণ উক্তি হচ্ছে- একটি জাতিকে ধ্বংস করতে চাইলে তাদের অশিক্ষিত রাখাই যথেষ্ট। এই উক্তিকে সত্যে রূপান্তিত করতে বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী অগ্রণী ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে। এহেন ভুমিকায় এ জাতি একদিন অশিক্ষিত এবং মেধাশূন্য জাতিতে পরিণত হবে। মানুষের ক্ষোভ বেড়েই যাচ্ছে। মাননীয় মন্ত্রী জাতির আগামীদের বাঁচান। নতুবা এই জাতি একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে।
এটা প্রশাসনিক দুর্বলতা ছাড়া আর কিছুই নয় । অদক্ষ লোক দিয়ে কোনো দিন শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন করা যায় না । অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রামী নেতা মরহুম সাবেক মেয়র মহিদ্দিন চৌধুরীর ছেলে নওফেল সাহেব শিক্ষার বারোটা বাজিয়েছেন । জনগণ কোনো দিন তাকে ক্ষমা করবে না ।
Apnake first bench a rakha dorkar. School namer banijjo bandho koren. Deshe shushikkha chalu koren.
ফাজলামি বাদ দিয়ে পড়ালেখার মান উন্নত করুন জাতির উপকার হবে। ক্ষমতার দাপট না দেখিয়ে মানুষ হবার চেষ্টা করুন।
আসলে এঁরা শিক্ষার বারোটা বাজিয়ে চলছে
পড়াশোনার মানের দিকে নজর নেই, বাচ্চাদের দৌড়ে স্কুলে পাঠাতে খুব সচেতন.