শেষের পাতা
শতকোটি টাকার মালিক সাবেক মন্ত্রীপুত্র
মিলন পাটোয়ারী, লালমনিরহাট থেকে
২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবারসাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহম্মেদের পুত্র রাকিবুজ্জামান আহম্মেদ। পেশায় এমপিওভুক্ত কলেজশিক্ষক। ছাত্ররাজনীতি না করেই পিতার ক্ষমতায় হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকও। পিতার মন্ত্রিত্বকালীন সময়ে নিজ নামে গড়েছেন অঢেল সম্পদ। সংসদ নির্বাচনে পিতা নুরুজ্জামান আহম্মেদ নির্বাচনী হলফনামায় পুত্রের সম্পদের কথা গোপন রাখেন। উপজেলা নির্বাচনে পুত্র রাকিবুজ্জামান তার হলফনামায় তার নিজ নামীয় ১৬ একর জমি উল্লেখ করেছেন। বাকি সম্পদের তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন তার আপন চাচা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহবুবুজ্জামান। নির্বাচন রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবর তিনি অভিযোগ করেন- ভাতিজা তার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। একই অভিযোগ করেছেন নির্বাচন কমিশনেও। হলফনামায় সম্পদের হিসাব গোপন করলেও মাহবুবুজ্জামানের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
ওদিকে কালীগঞ্জ উপজেলা জমি রেজিস্ট্রার অফিস সহ বিভিন্ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, রাকিবুজ্জামান আহম্মেদ নামে ২০১৯ সালে ১৮ই মার্চ কালীগঞ্জের দঃ ঘনোশ্যাম গ্রামের সহিদুল ইসলামের কাছে ৫১ শতক জমি, ২০১৯ সালের ২৫শে মার্চ একই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের নিকট ১৯ শতক, আম্বিয়া বেগমের নিকট ২০২২ সালের ৪ঠা অক্টোবর ২১.২৫ শতক জমি, আব্দুল হালিমের নিকট ২০১৮ সালের ২৪শে জুলাই ৫৪ শতক, ২০১৯ সালের ১৮ই মার্চ আয়েশা বেগমের নিকট ৩৪ শতক জমি নিজ নামে ক্রয় করেন। এভাবে এলাকায় সরজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মন্ত্রীপুত্র রাকিবুজ্জামান কালীগঞ্জ উপজেলায় তুলভাণ্ডার ইউনিয়নের দক্ষিণ ঘনশ্যাম, কাঞ্চনশ্বর মৌজায় ৪২ একর ছাড়াও অঢেল সম্পদ ক্রয় করেন যার মূল্য কয়েক শত কোটি টাকা হবে বলে জানিয়েছেন দলিল লেখক সমিতির অনেকেই। দুদককে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন চাচা কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুবুজ্জামান আহম্মেদ। মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহম্মেদ। ভাতিজার অবৈধ সম্পদ তথ্য ফাঁস করে দেয়ায় লালমনিরহাট জেলা জুড়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।
একজন মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে কত টাকা বা বেতন পায়.. অথচ তাদের নামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ এই সব দুর্নীতি বাজদের কারনে আজকে দেশের এই পরিস্থিতি.. এদের আইনের আওতায় আনা হোক এবং সকল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হোক সঠিক প্রমান না থাকলে।
রাজনৈতিক পরিবার গুলো হচ্ছে হায়নার চেয়েও ভয়ংকর।
ওদের কবরের ভয় নাই। নির্লজ্জ দূর্নীতিবাজ
সমস্যা কি, টাকাতো দেশেই আছে, তাই না! এতো কষ্ট, এতো ঝুঁকি সবইতো এজন্যই। ধন্যবাদ।
হায়রে গরীবের টাকা ! এভাবেই ওরা দেশটাকে কয়েকটা পরিবার মিলে ভাগ বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলবে । দেখার কেউ নাই ।
This is Bangladesh, Criminals always use the identity of ruling government party & it's corrupted leaders (MP, minister etc. ). Dishonest/corrupted man/woman couldnot be have shame. These seasonal Criminals no have identity of any specific party, they are always busy to take shelter under ruling government party for doing their misdeeds.
হায়রে গরীবের টাকা ! এভাবেই ওরা দেশটাকে কয়েকটা পরিবার মিলে ভাগ বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলবে । দেখার কেউ নাই ।
Great Leader. President Zia was the greasest leader. Great Leaders are people who guide and influence those around them. The very essence of leadership is that you have to have vision. My freedom fighting time 1971 Major Zia’s actions inspire me and others to dream more, and make free country from the enemies. Kindest Regards DR. Jahangir Miah