শেষের পাতা
প্রকাশ্যে বস্ত্রহরণ
মদ্যপ নারীদের লাইসেন্স ছিল না, ডিবি অফিসেও হট্টগোল
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবাররাজধানীর গুলশান-২ নম্বরের ক্যাফে সেলিব্রেটা বারের সামনে মদ খেয়ে কয়েকজন নারী মিলে এক নারীকে মারধরের ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তারকৃত নারীদের মদ পানের লাইসেন্স ছিল না। তারা অবৈধভাবে অতিরিক্ত মদ খেয়ে মাতাল হয়ে মারামারিতে জড়ান। সেলিব্রেটা বার নারীদের কাছে অবৈধভাবে মদ বিক্রি করায় তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- শারমিন আক্তার মিম (২৪), ফাহিমা ইসলাম তুরিন (২৬) ও নুসরাত আফরিন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, মদ খাওয়ার জন্য কোনো পুরুষ বা নারীর যদি লাইসেন্স থাকে তবে বৈধ বার থেকে মদ পান করতে পারে। এতে আইনগত কোনো বাধা নেই। কিন্তু গত পহেলা বৈশাখের রাতে গুলশানের মতো একটি এলাকা যেখানে অভিজাত পরিবারের বসবাস। সেখানে তারা মদ পান করেছেন। কারও কোনো লাইসেন্স ছিল না। লাইসেন্সহীন কারও কাছে বার কর্তৃপক্ষ মদ বিক্রি করতে পারে না।
হারুন বলেন, আমি মনে করি আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ এ ভিডিও দেখে ভাববে শহরের রাস্তায় নারীরা মাতলামি করবে, মারামারি করবে। এটা কোনো অভিভাবকই মেনে নিতে পারবেন না। এই সকল নারীরা কারও না কারও সন্তান। তাদের অভিভাবকদের উচিত মেয়েরা কোথায় যায়, কি করে সেদিকে খেয়াল রাখা। আজকে এই নারীরা বারে গিয়ে মদ পান করে এমন কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছেন। যে মেয়েকে তারা মেরেছে সেই মেয়েটিও মাতাল ছিল। এই ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী একটি অভিযোগ করেছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যে বারগুলো লাইসেন্স ছাড়া মদ বিক্রি করেছে তাদের বিরুদ্ধেও আমরা ব্যবস্থা নেবো।
ভুক্তভোগী নারী রিতা আক্তার সুস্মি বলেন, আমি ও আমার এক বন্ধু মিলে খাবার খেতে ওই রেস্তরাঁয় গিয়েছিলাম। খাওয়ার একপর্যায়ে টয়লেটের সামনে গিয়ে দেখি ৪ জন মেয়ে এক সঙ্গে টয়লেটে প্রবেশ করেছে। বিষয়টি রেস্তরাঁর ম্যানেজারকে বলি। তারা মেয়েদের বের করে দেয়। পরে আমি রেস্তরাঁ থেকে বের হওয়ার সময় তারা আমার ওপর হামলা করে কাপড় খুলে ফেলে। সুস্মি বলেন, আমাকে চড়-থাপ্পড় দিতে পারতো। কিন্তু রাস্তার মধ্যে আমার কাপড় খুলে ফেলে। আমাকে মারধর করে। আমি তাদের সঠিক বিচার চাই। কারণ রাস্তায় একজন মেয়ে হয়ে আরেকজন মেয়ের কাপড় খুলে ফেলতে পারে না। এর আগে ১৪ই এপ্রিল রাত ২টার দিকে গুলশানের ক্যাফে সেলিব্রেটা বারের সামনে মাতাল তিন নারী আরেক নারীর ওপর হামলা করে তাকে বিবস্ত্র করা হয়। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
ডিবি হারুন সাহেব বলিতেছেন অভিভাবক দের খোঁজ নেওয়া উচিত তাদের ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে,বর্তমান ডিজিটাল যুগে আপনার এই ডায়লগ অনেক পুরনো হয়ে গেছে কারণ যে মেয়েরা বারে গিয়ে মদ পান করেন বা বাহিরে এসে জনসম্মুখে নিলজ্জর মতো মারামারি করে তাদের parents রা-ও same তাদেরেই মতো।
লাইসেন্স বিহীন ব্যক্তির কাছে মদ বিক্রির বিষয়ে আরও কঠোর হলে এই অবস্থা অনেকটা কমে যাবে।
এদের পুরো ঠিকানাসহ তথ্য প্রকাশ করা দরকার।
বস্তিতে বসবাস করা পরিবার গুলোর থেকে এরা ভদ্রতা শিখতে পারবে। তাই শাস্তি স্বরূপ এদের কম করে একবছর কোন বস্তিতে থাকার জন্য পাঠানো হোক।
এদের মা বাবা যে অবৈধ ভাবে সম্পদ গড়েছেন তাহা প্রকাশ হচ্ছে এরা দেশের অবৈধ সন্তান । আইন থাকলে ও প্রয়োগ নেই জবাবদিহিতা নেই ।
হিজাব পরা ছিল তাই মন্তব্য করলে একটা পক্ষ খেপে যেতে পারে ..............
আধুনিকতার নামে সারাদিন বর্ষবরণ উৎসব, সারারাত মদ্যপান করে গভীর রাতে বস্রহরণ তথাকথিত বাঙালি সংস্কৃতির অংশ।
ডিবি হারুন সাহেব বলিতেছেন অভিভাবক দের খোঁজ নেওয়া উচিত তাদের ছেলেমেয়েদের ব্যাপারে,বর্তমান ডিজিটাল যুগে আপনার এই ডায়লগ অনেক পুরনো হয়ে গেছে কারণ যে মেয়েরা বারে গিয়ে মদ পান করেন বা বাহিরে এসে জনসম্মুখে নিলজ্জর মতো মারামারি করে তাদের parents রা-ও same তাদেরেই মতো।
ধিক্কার এইসব আভিজাত পরিবারকে। আমাদেরমত গরিব ঘরের সন্তানেরা এমন নোংরা কাজ করে না। যতসব নোংরা অবৈধ কাজ আছে সব এই আভিজাত ফ্যামিলেতে। আল্লাহ এই আভিজাত চোর ফ্যামেলি দের হেদায়েত করুক।
পহেলা বৈশাখে রমনা বটমূলে বসেছিল পান্তা ইলিশের মেলা রাতে গুলশানে দারু পানে মাতাল হয়ে জমেছিল বান্ধবীদের বস্রহরণের খেলা।
গুলশান এলাকায় বসবাস করে অভিজাত শ্রেনীর মানুষ। কথাটি সত্য নয়। আসলে এই এলাকার বাসিন্দারা হলো রাষ্ট্রের সম্পদ লুটপাট কারী একটা শ্রেনী। যাদের নিয়মিত খাবার হলো মাদক আর নারী।এমনকি নারীরা পুরুষদের ভাড়া করে।একটা রেড লাইট এলাকার মত।
অভিজাত নয় বেশীরভাগ নব্য ধনীদের বসবাস গুলশান,বনানী, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা গুলোতে, এজন্যই মূল্য বোধের অবক্ষয় হচ্ছে।
"কিন্তু গত পহেলা বৈশাখের রাতে গুলশানের মতো একটি এলাকা যেখানে অভিজাত পরিবারের বসবাস।" এখানে অভিজাত পরিবার বলতে কি বুঝানো হয়েছে? বাংলাদেশে আমরা দেখছি শিক্ষিত নামের কিছু নোংরা মানুষ যারা গরিব, খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষদের টাকা চুরি করে, লুট করে, দুর্নীতির মাধ্যমে সাধারণ জনগণের অর্থ চুরি করে গুলশান, বনানীর মত এলাকায় বসবাস করে, কেউ কেউ আমেরিকা, কানাডায় ও বসবাস করে, তারা তো অভিজাত পরিবার হতে পারে না। ওগুলা তো দেশ ও সমাজের নিকৃষ্ট চোর।
এটি অপসংস্কৃতির দূর্গন্ধ যুক্তি বিষফল!
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছিলেন- Give me a good mother and I will give you a good Nation. আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মা’দের চরিত্রের অবস্থা যদি এমন কুল
পঞ্চ পান্ডব রা নাকি দ্রুপদীর বস্ত্র হরণ করতে চেয়েছিল । এখন দ্রুপদীরাই দ্রুপদীদের বস্ত্র হরণ করে ,পঞ্চ পান্ডব রা নয় । হায়রে কলি কাল ছাগলে চাটে বাঘের গাল । এই লজ্জা রাখিব কথায় ?
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলে ছিলেন- Give me a good mother and I will give you a good Nation. আমাদের ভবিষৎ প্রজন্মের মাদের চরিত্রের অবস্থা যদি এমন হয় আমাদের
এসব কি আমাদের বাঙালি সংস্কৃতি? পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা বা উদযাপন করার নমুনা? গত ২বছর আগে পহেলা বৈশাখে টিএসসি তে নারীর বস্ত্র হরন করা হয়েছিল। ঘৃনা এমন সংস্কৃতি কে।
আল্লাহভীতি তথা তাকওয়ার পোষাক থাকলে মদতো দূর আস্ত্ গভীর রাতে বাড়ি থেকে বেরুতেও চিন্তা করতো। এরা আধুনিকা আদিম স্বভাবে উজ্জীবিত নারী।
Is it in Dhaka, the capital of Bangladesh? Shame!!!
এরা মুসলিম নামের কলঙ্ক, এদের শাস্তি দাবি করছি।
লাইসেন্স ছাড়া মদ অনেকেই পান করে ,ভুক্তভোগী বলেছে "একজন নারী আরেক নারীর কাপড় খুলতে পারেনা " পাঠক হিসেবে বলতে চাই - বাক্যটি হওয়া উচিত একজন নারীর প্রকাশ্য বস্ত্র হরন করা অপরাধ ।