শেষের পাতা
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবারবৃহস্পতিবার মানবজমিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘বারে দায়িত্ব নেয়া নিয়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের দ্বন্দ্ব’ শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, কেন্দ্রীয় কমিটি। গতকাল কমিটির প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো এক প্রতিবাদপত্রে বলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের এবারের নির্বাচনও আওয়ামী লীগের বিগত ২ বছরের নির্বাচনের ধারাবাহিকতা। দলীয় ও দলকানা ব্যক্তিদের দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা সাব-কমিটি গঠন, ভোটের প্রথম দিন থেকেই সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দ্বারা ভুয়া ভোট প্রদান, ব্যালট জালিয়াতি, ভোট চুরি/ফলাফল ডাকাতির মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেলের বিজয় ছিনিয়ে নেয়া হয়।
জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, ডিবি অফিসে ৪ দিনের রিমান্ড গ্রহণ, তাদেরকে গ্রেপ্তারের পর তথাকথিত ফলাফল গণনার নাটক সাজানো হলেও এগুলো রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়নি।
প্রতিবাদে বলা হয়, রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এর আগে ভোট গণনার কার্যক্রমে অংশ না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিতে ফোরামের সভাপতি এজে মোহাম্মদ আলী, মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বারের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ আরও কয়েকজন আইনজীবী এক ফোরাম নেতার বাসায় সভা করেন। তবে ওই সভায় অসুস্থতার কথা বলে অংশ নেয়নি ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। সভায় সিদ্ধান্ত হয় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কোনো প্রার্থী ভোট গণনার কার্যক্রমে অংশ নিবেন না। ঘোষণা অনুযায়ী বিএনপি সমর্থক প্রার্থীরা ভোট গণনার কার্যক্রমে অংশ নেয়া থেকে বিরত থাকেন।”
সংবাদের এই অংশে শুধুমাত্র তিনজনের নামোল্লেখ করে ইচ্ছাকৃতভাবে অন্যদের নাম বাদ দিয়ে দলের মধ্যে একটা গ্রুপিংয়ের গন্ধ সৃষ্টি করা হয়েছে। অথচ ঐ সভায় ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনের প্রতিনিধি, তার শ্যালক এডভোকেট ফয়সাল হাসান আরিফ, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সভাপতি আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল উপস্থিত ছিলেন। ভোট গণনা বর্জনে সকলের উপস্থিতিতে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
।