বিনোদন
জাবি’র ধর্ষণের ঘটনায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ১৮ নাগরিকের প্রতিবাদ
স্টাফ রিপোর্টার
(৭ মাস আগে) ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ১:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:৩১ অপরাহ্ন
দেশের অন্যতম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষুব্ধ দেশের ১৮ জন বিশিষ্ট নাগরিক। গেল ৩ ফেব্রুয়ারি ঘটে যাওয়া ওই ধর্ষণের ঘটনায় ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তারা। হাসান ইমাম, রামেন্দু মজুমদার, ফেরদৌসী মজুমদার, মামুনুর রশীদ, নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ অনেকেই রয়েছেন এই তালিকায়। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা এ ঘটনায় হতবাক ও ক্ষুব্ধ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতোপূর্বে আরও ঘটনা ঘটেছে। কোনও ধর্ষণের তদন্ত বা সুরাহা কর্তৃপক্ষ করেনি। বিশাল এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা আনার কোনও কার্যকর পদক্ষেপ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নেয়নি। এই সুযোগে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ছাত্র এই ধরনের অমানবিক ঘটনা ঘটাতে সক্ষম হচ্ছে। এই ধর্ষক ছাত্রদের যে কথিত রাজনৈতিক পরিচয় গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, তা আমাদের শঙ্কিত করে তুলেছে। আজকের যে ছাত্র, সে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত হবে। সেই ছাত্রদের যদি এই নৈতিক অধঃপতন হয়, তবে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা চরম উদ্বিগ্ন। তারা আরও বলেছেন, আমরা দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই যে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে এ হীনকর্ম জনগণের মাঝে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। আমরা সরকারের কাছে এই জঘন্য অপরাধের দ্রুত তদন্ত ও বিচার চাই। এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের পূর্ণ নিরাপত্তা বিধান করে শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য কঠিন পদক্ষেপ ও শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের কোথাও আর কোনও নারী ধর্ষিত হবে না। এই বিবৃতিতে আরও যারা একাত্ম হয়েছেন তারা হলেন অনুপম সেন, সারওয়ার আলী, আবেদ খান, মফিদুল হক, মুনতাসীর মামুন, শাহরিয়ার কবীর, কেরামত মওলা, মিলন কান্তি দে, লাকী ইনাম, সারা যাকের, শিমূল ইউসুফ, গোলাম কুদ্দুছ ও আহকামউল্লাহ।
ওরা কোথায়? মানে নারীবাদীরা? ওরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে না কি নাকে তেল দিয়া ঘুমাচ্ছে? তারা তো টকশোতে গিয়ে আলেমদের বিরুদ্ধে যা তা বলতে পারে। এখন তাদেরকে দেখা যাচ্ছে না কেন? তাদের বক্তব্য আসছে না কেন?