কলকাতা কথকতা
হিন্দু-মুসলিম বন্ধুত্বের অনন্য নজির
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
(১ সপ্তাহ আগে) ১৪ মার্চ ২০২৩, মঙ্গলবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৭ পূর্বাহ্ন
সাম্প্রদায়িক শান্তি-সম্প্রীতি নিয়ে প্রচুর নিউজপ্রিন্ট খরচ করা হয়। প্রচুর ভিডিও ফিল্ম এক্সপোজ করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্যা বয়ে যায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে। কিন্তু, কলকাতার অনতিদূরে ডায়মণ্ড হারবারে যে ঘটনা ঘটলো তার থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আর কী ভালো উদাহরণ হতে পারে? ডায়মণ্ড হারবারের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হিন্দু যুবক তিলক রায়। অকালে পরপর বাবা-মাকে হারিয়ে সে কার্যত মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিল। বাড়িতে একাই থাকতো তিলক। হঠাৎই সে গুরুতর অসুস্থ হয়। বন্ধু মিন্টু, রবি, সৃজনরা তাকে ডায়মণ্ড হারবার সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। সবাই হাল ছেড়ে দিলেও হাল ছাড়েনি তিলকের আরেক বন্ধু রেজাউল করিম মোল্লা। ঠায় রাত জাগতো সে হাসপাতালে।
পাঠকের মতামত
খবরটি পড়লম। যতটুকু পড়েছি তাতে কোনো রিপোর্টিং নেই। মনে হচেছ এটি রচনা লেখার মত। যাই হোক, খবরটি যিনি করেছেন আমার মনে হচেছ সস্তা বাহবা নেয়ার জন্য তার এই উদ্যোগ। আমি মনে করি রিপোটিংয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা অনেক অনেক এগিয়ে। আমি আমার 36 বছরের সাংবাদিকতার জীবনের কথার অলোকে বললম। কারণ, ভারতের গেরুয়া সরকার মুসলিমদের দেশটিতে ভয়াবহ নির্যাতন করে চলেছে। যা খবরে আসে না। ধন্যবাদ।
সাম্প্রদায়িকতার সীমানা পেরিয়ে,হিন্দু রীতির সব অনুসঠান শেষ করে হিন্দু ধর্মের অনুস্টানকে সম্মান ও সমাধান করআর জন্য ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কারে ভুষিত করা দরকার।
এটাই প্রমাণ হল প্রতমত ইসলাম ই একমাত্র শান্তির ধর্ম যা বিশ্ব বাসীর জন্য শান্তি আনে।
"কলকাতা কথকতা হিন্দু-মুসলিম বন্ধুত্বের অনন্য নজির বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা (১৫ মিনিট আগে) ১৪ মার্চ ২০২৩, মঙ্গলবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন" "সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আর কী কোনও ভালো নিদর্শন হতে পারে এর চেয়ে!" একটা হয়েছে সেটা মোটেই "সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির" বরং এটাই প্রমাণ হল প্রতমত ইসলাম ই একমাত্র শান্তির ধর্ম যা বিশ্ব বাসীর জন্য শান্তি আনে। দ্বিতীয় হল যখন নিজ জাতি গোষ্ঠী বা নিজ ভাই দ্বারা মৃত্যুর পরও নাজাত পায়না তখনই কোন মুসলিম নিজ ধর্মের নিয়ম ভেঙে নাস্তিকতাকে বেছে নেয়, এটা তার জন্য জাহান্নাম অবধারিত। উচিৎ হতো সরকারী হসপিটাল তাকে দান করা। আমার কথার পক্ষে বিপক্ষে মতামত আসতে পারে আমার মতে সত্যিই বলছি।