ভারত
ভারতে নামা বৃটিশ যুদ্ধবিমানের পাইলট বিমান ছেড়ে যেতে অস্বীকার করা নিয়ে প্রবল কৌতুহল
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা
(২ দিন আগে) ১৭ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ২:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:৫৫ অপরাহ্ন
ভারতের কেরালার তিরুবন্তপুরম বিমান বন্দরে শনিবার রাতে আচমকাই বৃটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরন এবং পরবর্তীতে পাইলটের আচরণ নিয়ে ভারতে প্রবল কৌতুহল তৈরি হয়েছে। দক্ষিণ ভারতের মাতৃভূমি সংবাদ পত্রে সোমবার এ সংক্রান্ত একটি খবর প্রকাশিত হওয়ার পর সকলের জিজ্ঞাসা আরো তীব্র হয়েছে। সমাজ মাধ্যমে জোর আলোচনা চলছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, জ্বালানি কম থাকায় বিমানটি তিরুবন্তপুরম বিমানবন্দরে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছিল। তবে রবিবার ভারতীয় বায়ুসেনা বিবৃতি জারি করে বলেছে, রয়্যাল নেভির এরটি এফ৩৫বি যুদ্ধবিমান তিরুবনন্তপুরমে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয় গত ১৪ জুন। এই যুদ্ধবিমানটি বৃটিশ এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার এইএচএমএস প্রিন্স অফ ওয়েলস থেকে উড়েছিল। উড়ানটি রুটিন ছিল। তবে এটি উড়ানের সময় জরুরি অবস্থার মুখোমুখি হয়। আরও বলা হয়, এফ৩৫বি যুদ্ধবিমানটি জরুরি অবস্থায় পড়ার কারণে নির্দিষ্ট পথ থেকে সরে যায়। ভারতীয় বায়ুসেনার আইএসিসিএস নেটওয়ার্কে বিমানটি ধরা পড়ে। এবং জরুরি অবতরণের জন্য যুদ্ধবিমানটিকে অনুমতি দেয়া হয়। যুদ্ধবিমানটিকে ত্রুটি ঠিক করতে ভারতীয় বায়ুসেনা সাহায্য করছে বলেও জানানো হয়।
ভারতীয় মিডিয়ায় প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, বিমানের পাইলট মাইক যথারীতি
কাস্টমস এবং ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। তবে যখন ভারতীয় বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা আরও নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে এসকর্ট করতে আসেন, তখন তিনি বিমানটি ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানান। বরং একটি চেয়ারের অনুরোধ করেন। এরপর দীর্ঘ সময় তিনি বিমানটির পাশে চেয়ারে বসেছিলেন। পরে অবশ্য রিয়াল নেভির একটি হেলিকপ্টার আসার পর পাইলট প্রয়োজনীয় কাজ সারতে টার্মিনালে যান।
পাইলটের এই আচরণের পর নানা আলোচনা চলছে। অনেকের মতে, লকহিড কোম্পানির তৈরি আধুনিক প্রজন্মের এই যুদ্ধ বিমান নিয়ে চূড়ান্ত গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। এর মধ্যেকার আধুনিক প্রযুক্তিই এটিকে দুর্ধর্ষ যুদ্ধবিমানের তালিকা রেখেছে। তবে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, পাইলট ভারতীয় বিমান বাহিনীকে অবিশ্বাস করার ফলেই কি বিমান ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেছেন?
পাঠকের মতামত
এটা পতানো খেলা। সে জেনে বুঝে কোনো মতলব নিয়ে নেমেছে। তার মাদারশীপ কোথায় এবং কতদূরে? সে সেখানে কেন ফেরত যাচ্ছে না? এরমধ্যে নিশ্চয় অনেক মিসাইল আছে। হয়তো সে ইজরায়েল বাহিনীর সাথে অংশ নিয়েছিল। ইরানের দাবাড় খেয়ে ভুল পথে ভুল জায়গায় এসেছে। অথবা পুরোটাই নাটক ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্যে।
ইরানী যুদ্ধ বিমানের তাড়া খেয়ে ভারতে এসেছে।
এটা ১০০% সত্যি দুনিয়ার সবাইকে বিশ্বাস করা গেলেও ওই ভারতীয়দেরকে বিশ্বাস করা যায় না পাইলট ঠিকই করেছেন বিমান ঠিক করবে তারপর পাইলট বিমান নিয়ে চলে যাবে এটাই সত্যি ভারতীয় রেলও বাংলাদেশের জমাত ইসলামের মত মুনাফিকের