শেষের পাতা
নিহত তৌহিদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবারকুমিল্লায় নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী ও পরিবারের ৪ সদস্য সোমবার রাতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ তারিকের সঙ্গে তার অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন জিওসি এবং নিহতের পরিবারকে আশ্বস্ত করেন যে, এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত আদালতের কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে। তিনি আরও জানান যে, নিহতের পরিবার ও সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার বিষয়ে সেনাবাহিনী সব সময় পাশে থাকবে এবং সকল প্রকার সহযোগিতা করবে। তৌহিদুলের স্ত্রী ও পরিবার এতে আশ্বস্ত হলেও প্রতারণার মাধ্যমে যারা সেনাক্যাম্পে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছেন। তারা তৌহিদের মৃত্যুর ঘটনার প্রেক্ষিতে একটি মামলা দায়ের করার সকল প্রস্তুতি নিয়েছেন বলে জানান।
পাঠকের মতামত
জুতো মেরে গরু দান ..............................
নিহত তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী ও পরিবারের ৪ সদস্য কি নিজের থেকে দেখা করতে গেছে। না কি তাদেরকে ডাকা হয়েছে। এই সব দৃশ্য পূর্বের সময়কার ঘটনার পূনার্বৃত্তিই মনে হচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তার মৃত্যুর জন্য শোক প্রকাশ করা হয়েছে। পরিবারের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার ব্যাবস্থায় নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই ঘটনার সাথে জড়িতদের যথাযথ বিচার নিশ্চিতের ব্যাপারে কোন কথা বলা হয় নাই। যা প্রথমত করা দরকার। কাউকে কোন ভূল বা মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্র /সেনাবাহিনী মেরে তার পরিবারের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে কি দায়মুক্ত হওয়া যায়।
সেনাবাহিনী পাশে থাকার অর্থ - যেভাবেই হোক তারা ঘটনাটি ধামাচাপা দিবে, তনু হত্যার কথা মনে আছে ?
আমি মনে করি সেনাবাহিনীর নামে অপবাদকারী কে বিচারের আওতায় আনা দরকার ।
অভিযোগ তদন্ত ছাড়া নির্যাতন করে হত্যা করা,আপনাদের দুঃখ প্রকাশ করা আভিনয় না করে দোষী ব্যক্তিদের গ্রেফতার করে বিচারের মুখামুখী করে সেনাবাহিনীর সুনাম দরে রাখেন, সেই সাথে লক্ষ্মীপুরে আমার ভগ্নিপতিকে তদন্ত ছাড়া বিনা অপরাধে বন্দী করে চার দিন নির্যাতনের জন্য তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিকট বিচার প্রার্থনা করি, সেই সাথে দেশের ক্লান্তিলগ্নে বীরদের যারা জনগনের মুখামুখী করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করি।