অনলাইন
দ্য হিন্দু'র দাবি
হাসিনা স্পিকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চেয়েছিলেন
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা
(২ সপ্তাহ আগে) ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবার, ১০:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:১১ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগস্টের প্রথম দিকে সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিকল্পনা করছিলেন এবং সামরিক বাহিনী পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার জন্য লকডাউন নিশ্চিত করার কথা হয়, যাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা যায়। এক প্রতিবেদনে দ্য হিন্দু এই তথ্য জানিয়েছে। পত্রিকাটির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগ আমলের শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, ‘আমরা সে সময়ে গণভবনে উপস্থিত ছিলাম এবং ক্রমাগত পরিকল্পনা করছিলাম কীভাবে ছাত্র বিক্ষোভের সমাধান করা যায়। তবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ মনে করেছিলেন যে, (সাবেক)প্রধানমন্ত্রীর আকস্মিক পদত্যাগে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়বে। সেই কারণেই লকডাউনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।’
২০২৪ সালের ছাত্র বিক্ষোভকারী নেতাদের সঙ্গে আলোচনা পরিচালনা করেছিলেন বাংলাদেশের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি বলেন, ২০২৪ সালের জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ঢাকার পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়, যখন শেখ হাসিনা চীনে রওনা হন এবং তার সরকারের বিরুদ্ধে একটি পূর্ণাঙ্গ ছাত্র-নেতৃত্বাধীন আন্দোলন তীব্র বিক্ষোভের রূপ ধারণ করে।
ছাত্ররা যখন ‘এক দফা দাবি- শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ দাবি করে তখন চৌধুরীকে শেখ হাসিনা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র-সমন্বয়কারীদের সাথে আলোচনা করতে বলেছিলেন। পরে অবশ্য ছাত্রবিক্ষোভ তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠলে চৌধুরী আত্মগোপনে চলে যান।
তিনি সাক্ষাৎকারে বলেন, আগামী দিনে ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আগত ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের মনোভাবের উপর।
তিনি মনে করিয়ে দেন যে, বাংলাদেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে অন্যান্য সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলের, বিশেষ করে পশ্চিম এশিয়ার ঘটনাবলী থেকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়। তবে তিনি শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, সিরিয়া ও ইরাকের মতো ইসলামিক চরমপন্থীদের জন্য বাংলাদেশ যেন নতুন আবাসে পরিণত না হয়, যেগুলো গত এক দশকে ঘাঁটি হিসেবে কাজ করেছিল। হিজবুত তাহরীর এবং জামায়াত-ই-ইসলামী বাংলাদেশ-এর মতো ‘চরমপন্থী’ গোষ্ঠীগুলোর সম্প্রসারিত ঘাঁটি সম্পর্কে তিনি সতর্ক করেন।
তিনি গত কয়েক মাস ধরে হিজবুত তাহরীরের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন যে, এই সংগঠনটি ১১ জানুয়ারি বাংলাদেশে একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছিল। তাই এই জাতীয় দলগুলিকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা উচিত নয়। এরা শুধু এই অঞ্চল নয়, আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকেও প্রভাবিত করতে সক্ষম।
নওফেলের জানতে হবে একমাত্র ইসলাম পন্থি 2জন মন্ত্রীর দফতরে কোন দূর্নীতি পাওয়া যায়নি ্
শেখ হাসিনাকে 'ভালো' দেখানোর ইন্ডিয়ান কোশেশ।
Stupid nowfal awamileauge minister.
আওয়ামীলীগ এ দেশে রাজনিতি করতে চাইলে আবার ইসলামের নাম ব্যবহার করবে
ভূয়া লোকের বুয়া কথা।
ভারতীয় খাঁটি দালালদের একজন ইসকনের এই মহিবুল। এরা দালালি করতে যেয়ে দেশ বিক্রি করে দিতে দ্বিতীয়বার ভাববে না।
funny talks of an illiterate.
ইসকনের দালাল, তোরা জংগী নাটক করেই ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিলি।
আমরা চাই এই বাংলার জমিনে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হোক । আওয়ামী লীগ যেন আর বাংলার মাটিতে না আসতে পারে সে জন্য বাংলাদেশের মানুষ তৈরি হয়ে আছে
নওফেল নিজেই দেশ বিরোধী সাম্প্রদায়ীক ইসকনের উপদেষ্টা। সে ভয় দেখায় হিজবুত তাহেরীর।
জুজুরভয় দেখিয়ে লাভ হবেনা তোমরা আওয়ামীলীগের লোকজন যে মিথ্যায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তাহা সারা বিশ্ববাসী জানে সেই জন্য তোমাদের নোবেল পুরষ্কার দেওয়া উচিৎ।
আওয়ামী লীগের মতো চরমপন্থী বাংলাদেশে দ্বিতীয়টি নেই। এরা দেশটিকে ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত করার দ্বারপ্রান্তে ছিল।
নওফেলের মত ছাগল গুলো , এখনও হাসিনা প্রশাসনের স্বপ্ন দেখে।
Boycott Indian dalal n products
শেষ পর্যন্ত্য তিনি জনগনের ভয়ে পালিয়েছেন
Al trying to use the card.
হিজবুত তাহরীর আওয়ামিদেরই বর্ধিত রূপ। আওয়ামি লিগই সর্বাপেক্ষা চরমপন্থী।
নওফেল ভাই এখনো রাতে শুয়ে শুয়ে ইসলামপন্থীদের স্বপ্ন দোখো।
পলাতক বালিকা।