অনলাইন
বাংলাদেশিদের চিকিৎসা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলো কলকাতার হাসপাতাল
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ সপ্তাহ আগে) ৩০ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ২:৪০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
কলকাতার জেএন রায় হাসপাতাল অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশে ‘হিন্দু-বিরোধী’ সহিংসতা এবং বাংলাদেশি নাগরিকদের দ্বারা ভারতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কলকাতার মানিকতলা এলাকায় অবস্থিত হাসপাতালটি ভারতের প্রতি ‘অসম্মানের’ প্রতিক্রিয়া হিসেবে একটি বিবৃতি জারি করেছে।
হাসপাতালের কর্মকর্তা শুভ্রাংশু ভক্ত বলেন, “আজ থেকে আমরা কোনো বাংলাদেশি রোগীকে ভর্তি করব না। এটি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ‘অত্যাচার’ এবং আমাদের তিরঙ্গার প্রতি ‘অসম্মানের’ প্রতিবাদ। ভক্ত কলকাতার অন্যান্য হাসপাতালগুলোকেও এই পদক্ষেপ অনুসরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে হিন্দু মন্দিরগুলোতে হামলার অভিযোগের খবরের পর থেকে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এই আবহে কলকাতার জেএন রায় হাসপাতালের এই পদক্ষেপ সামনে এলো।
শুক্রবার হরিশ চন্দ্র মুন্সেফ লেন এলাকার শান্তনেশ্বরী মাতৃ মন্দির, শনি মন্দির এবং শান্তনেশ্বরী কালীবাড়ি মন্দিরে ভাঙচুরের অভিযোগ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ২৪.কম-এর খবর অনুযায়ী, 'দুপুর আড়াইটার দিকে হামলার ঘটনা ঘটে যখন কয়েকশ লোকের একটি দল স্লোগান দিতে দিতে মন্দিরে ইট ছুড়ে মারে। কোতয়ালী থানার ওসি আব্দুল করিম বিষয়টি নিয়ে বলেন, ক্ষয়ক্ষতি কম হলেও উত্তেজনা রয়েছে। মন্দির কমিটির সদস্য তপন দাস বলেন, “জুম্মার নামাজের পর শতাধিক মানুষ মিছিল করে এসে হিন্দু-বিরোধী এবং ইসকন-বিরোধী স্লোগান দিতে থাকে। পরিস্থিতির অবনতি হলে আমরা সেনাবাহিনীকে ডেকেছিলাম এবং শেষ পর্যন্ত শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হয়।”
রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে ইসকনের প্রাক্তন সদস্য চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের পর এই ‘হামলাগুলো’ হয়েছিল। সোমবার তার গ্রেপ্তার এবং পরবর্তীতে মঙ্গলবার জামিন নামঞ্জুর হওয়ায় ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং বাংলাদেশের অন্যান্য অংশে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিক্ষোভের জন্ম দেয়। ভারত সরকার ক্রমবর্ধমান ‘সহিংসতা’ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সংসদকে বলেছেন যে ঢাকাকে সংখ্যালঘুসহ তার সমস্ত নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। জয়শঙ্কর বলেন, ‘চরমপন্থী বক্তব্য এবং সহিংসতার বৃদ্ধি অগ্রহণযোগ্য। সংখ্যালঘুদের রক্ষা করা বাংলাদেশের দায়িত্ব।’
অন্যদিকে বাংলাদেশ কলকাতায় তার ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বিক্ষোভের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং ভারতকে তার কূটনৈতিক মিশনগুলোকে সুরক্ষিত করার আহ্বান জানিয়েছে।
সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস
মেডিকেল যেন টাকার অভাবে বন্ধ না হয়
প্রচারের কৌশল।
আমি সম্পূর্ণরূপে একমত কলকাতাতে বাংলাদেশীদের চিকিৎসা না দিলে ভালো হবে আমাদের দেশের চিকিৎসার গুণগত মান উন্নত হবে এবং অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে
হায় হায় না ভাইবা কামড়া করলো কি ? অহন খাওনের টাকা আইবো কোন হান থেকে। নিজেদের পায়ে কুড়াল মারাটা কি ঠিক হইল দাদা। বাংলাদেশ বাংলাদেশেই ।
এর পরও যারা ভারত যাবে চিকিৎসার জন্য তারা নির্লজ্জ ও মির্জাফর
ভালো তো এদের দেশে যাওয়ার চেয়ে বিনা চিকিৎসায় মরে যাওয়া ভালো।।।
কিছু অপদার্থ বাঙালির খোলা মাঠে হাগু করার অভ্যাস আছে,বাংলাদেশে তা সম্ভব না, তাই মাঝে মাঝে ঔ কাজটার জন্য কলকাতার ভ্রমন।
Alhamdulillah. Oaak thuuuu
কলকাতার একটি নামকরা বেসরকারি হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী (সিইও) জানান, জেএন রায় হাসপাতালটি কখনোই বাংলাদেশের রোগী পায়নি। বরং স্থানীয় রোগী পেতেই এ হাসপাতালটির সমস্যা হয়। তার ভাষ্য, বাংলাদেশি রোগী তো দূরের কথা, এই হাসপাতালের জন্য স্থানীয় রোগী পাওয়া অনেক কঠিন। এখন এ হাসপাতালটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্ট করে নিজেদের নাম কামানোর চেষ্টা করছে।
আলহামদুলিল্লাহ, খুবই ভাল খবর।
উত্তর প্রদেশের জামা মসজিদ , আজমির শরিফ হিন্দু মন্দির ছিল এই অজুহাতে সেখানে বিজেপির সমর্থকেরা মুসলিমদের উপর জুলুম নির্যাতন করছে -তার কি হবে ।
বাংলাদেশের যারা ঐ সমস্ত রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া হসপিটালে ভর্তি হয় তারা বোকা ছাড়া কিছুই না। এর চেয়ে শতগুণ ভালো হসপিটাল আমাদের দেশের অলি গলিতে দেখা যায়।
অখ্যাত হাসপাতালের লাইমলাইটে আসার চেষ্ঠা !
চিকিৎসক ভাইয়েরা এতদিন পর একটা ভালো সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার জন্য অগ্রিম ধন্যবাদ।
1. আগে নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পরে অন্যদের নিয়ে কথা বলা উচিত। ভারতে প্রতিবছরে গড়ে ২ হাজারের অধিক মুসলিম হত্যা করা হয় শুধুমাত্র ধর্মীয় কারণে। 2. তবুও তাদের হাসপাতালে বাংলাদেশিদের জন্য সেবা বন্ধ করায় অসংখ্য ধন্যবাদ ভারতকে।
বাংলাদেশে বিশ্বমানের প্রচুর চিকিৎসক আছে।মুসলিম বিদ্বেষী ও বর্নবাদী ভারতে যেতে হবে কেনো? আসুন,দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হয়ে আমরা দেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা দেশেই রেখে ভারতকে শিক্ষা দেই।
আল-হামদুলিল্লাহ। স্বিদ্ধান্তটি নিয়ে ভারত আমাদের স্বাধীনতা পরবর্তী এই প্রথম উপকার করলো। এইজন্যে তোমাদের স্যালুট জানাই। কারন এখন নিশ্চিত চিকিতসা খাতে আমরা আত্ননীর্ভর হতে পারবো।
ধন্যবাদ তোদেরকে একটা বুদ্ধিমানের মত কাজ করার জন্য। আমরা চাই ইন্ডিয়া বাংলাদেশীদের সকল চিকিৎসা বন্ধ কর।
ভারতকে ধন্যবাদ, তারা যেন তাদের সকল হাঁসপাতালে বাংলাদেশী রুগি চিকিৎসা না করে। বাংলাদেশের মেডিক্যল কলেজ থেকে ভারতীয় ৫ হাজার ছাত্রদের আমারা তাড়িয়ে দিব কি ???
এটা নি:সন্দেহ খুশির খবর
treatment take bangladesh
একদম ঠিক আছে। টাকা হলে চিকিৎসার জন্য কলকাতা কেন যাব? ব্যাঙ্কক, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড যাবো।
বাংলাদেশীরা দেশেই চিকিৎসা করাবে ভারতে যাবেনা
Right decision. No need to go there.
বাংলাদেশ থেকে রোগী গেলে-ই না চিকিৎসা করবে হে তোমরা!
Google গিয়ে দেখে আসুন কোন category ছাড়া বেহুদা hospital ওদের নিজের দেশের মানুষ ই ওঁদের পিটায়, video আছে Google এ