বিশ্বজমিন
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে যা বলল মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট
মানবজমিন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ১৯ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:১১ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের পতিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগ নিয়ে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। সোমবার স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে কথিত ‘সংখ্যালঘু নির্যাতন’, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা হারানো দল আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধা প্রদান প্রসঙ্গে মিলারের কাছে প্রশ্ন করেন ভারতীয় এক সাংবাদিক। সেখানে তিনি মিলারের কাছে জানতে চান, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সমাবেশে হামলার কথা শোনা যাচ্ছে। সেখানকার সহিংসতার খবর উদ্বেগজনক। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে নারীদের ওপর হামলা, সাংবাদিকদের আটকসহ তাদের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচকরা বলছেন, আগস্টে শিক্ষার্থীদের ‘মুনসুন বিপ্লবের’ মাধ্যমে পরিস্থিতি আগের পর্যায়ে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে যেখান থেকেই সকল কিছুর সূত্রপাত হয়েছিল। আমরা এ বিষয়ে ভেদান্ত প্যাটেলের নিন্দা শুনেছি। এই ইস্যুতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আপনার কি কোনো আলোচনা হয়েছে? জবাবে মিলার বলেন, আমি বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ের কূটনৈতিক বোঝাপড়ার বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না, তবে আমরা বাংলাদেশ সরকারকে স্পষ্ট করে দিয়েছি যেমনটি আমরা গোটা বিশ্বের দেশগুলোর কাছেই স্পষ্ট করি। আমরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের অধিকারকে সমর্থন করি এবং যে কোনোভাবেই হোক শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে সরকারের দমন-পীড়ন চালানো উচিত নয়।
ওই সাংবাদিক আরও জানতে চান, বাংলাদেশের সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ শব্দটি বাদ দেয়ার জন্য চাপ দেয়া হচ্ছে, এ বিষয়ে আপনারা কি ভাবছেন? জবাবে স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বলেন, আমি এ বিষয়টি নিয়ে পরে কথা বলব যদি দেখি যে, এ বিষয়ে কোনো কিছু বলার আছে।
ভারতের সাংবাদিক নিজের দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন করেন না পরের দেশ নিয়ে মাতব্বরি দেখায়। আমরা আমাদের দেশের সংখ্যালঘুদের যেভাবে পাহারা দিয়ে রাখি তোমরা যদি পার আমাদের মতো সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিয়ে দেখাও কিন্তু আফসোস তোমরা পারবেনা কারণ তোমরা সব সময় ষড়যন্ত্র নিয়েই থাক।
এসিড টেস্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ জেনেছে হাসিনা/আওয়ামী লীগ ভারতের দাস/ এজেন্ট, বাংলাদেশের শত্রু। এখানে আর নয় হাসিনা/আওয়ামী লীগ, ভারতীয় পণ্য, ভারতীয় কুটিলতা।
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথার কোন কারন নেই,ভারতের সাথে ন্যায্যতার ভিত্তিতে প্রতিবেশী সুলভ আচরন আংলাদেশ আশা করে.কোন রকম প্রভুত্ব,মোড়লীপনা এ প্রজন্ম মানবে না। ফ্যাসিষ্টদের কৃতকর্মের দৃষ্টান্তমুলক বিচার নিশ্চিত করা ছাড়া তদের কোন রকম রাজনৈতিক কর্মকান্ড পুনরায় চলতে পারেনা।
বাংলাদেশ কে বহু বছর যাবত শোষণ করেছো,এখন নিজের চরকায় তেল দাও।
বেশীর ভাগ ভাারতীয়রা গরু মলমুত্র খাওয়া প্রাণী।আওয়ামী লীগের কোন ধর্ম নাই ওরা ভারতীয় হিন্দুদের এজেন্ট।
বাংলাদের বর্তমান পেক্ষাপটের পিটবেঙ্ক দেয়ার জন্য ওখানে সংবাদিক নিয়োগ দেয়া হোক এবং ভারতের সংবাদিক দের উদ্দেশ্য প্রশ্ন করা উচিত ভারতে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক গুণ বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে তারা বাংলাদেশের বিষয়ে প্রশ্ন করা কি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আঘাত করার সমান না তাদের নির্লজ্জ, বেহায়াপনা, কি করে সংবাদিকতা পেশা হয়! এদের বিরুদ্ধে আমেরিকা কি ব্যবস্থা নিবে?
ইজরায়েলর নতুন চামচা ভারত, প্রতিবেশী সব দেশ থেকে লাথি খেয়েছে। আর সর্ব শেষ লাথি মেরেছি আমরা। যেটার যন্ত্রণা খুবই মারাত্মক। এটা একটা ঘা হয়ে গেছে। এই ঘা শুকচ্ছে না। ভয়াবহ অবস্থা। শুধু কষ্ট। যাতনায় রাতে ঘুম আসে না। বেদনায় কলিজা কালো হয়ে গেছে। আদানি ফেঁসে গেছে। কি একটা অবস্থায় আছে তারা সবাই ই ই একবার ভাবুন।
অমানবিক অপরাধের বিচার কঠোরভাবেই করতে হয়।
শুধু দক্ষিন এশিয়ার অশান্তিই না, সূদুর কানাডা আমেরিকা পর্যন্ত তথা পুরো বিশ্বের জন্য বিরাট হুমকি জন্য এই তথাকথিত বন্ধু রষ্ট্রটি।
ভারতে মুসলমানের উপর যে অত্যাচার হচ্ছে তা তুলে ধরা হউক আন্তর্জাতিক মোড়লদের সামনে
আওয়ামী লীগ ভারতের সেবা দাস। তাদের রক্ষার জন্য ভারত সংখ্যালঘু কার্ড ব্যবহার করতে এবং যে কোন কিছু করবে। তাই বাংলাদেশীদের উচিত সবার আগে আওয়ামী লীগ দমন করা, না হলে ভারতীয় আগ্রাসন বন্ধ করা অসম্ভব! ঘরের শত্রু বিভিষণ।
এক সময় ভারত সরকার বলতো এটা বাংলাদেশ এর অভ্যন্তরীণ বিষয় 16 বসরে একবার ও শুনা যায়নি যে ভারত আমেরিকার কাছে বাংলাদেশ এসু নিয়ে কথা বলছে ভারত তো ব্যক্তি কে গুরুত্ব দিলো দেশ কে দিলো না এখনো ব্যক্তি কে গুরুত্ব দিয়ে কথা বলছে আর পতি নিয়তো ভারতের গণ মাধ্যম বাংলাদেশ কে নিয়ে মিথ্যা চার করে যাচ্ছে যদি
সে কেন মনিপুর নিয়ে কোনো প্রশ্ন করছে না?
ভারত এত খারাপ রাষ্ট্র যে , তার প্রতিবেশী কোন দেশের সাথে সুষন ছাড়া অন্য কিছু চায় না।এরা হচ্ছে মহাভারতের একটি ইসরাইল ।ভারতে মুসলমানের উপর যে অত্যাচার হচ্ছে তা তুলে ধরা হউক আন্তর্জাতিক মোড়লদের সামনে।
নিজের চরকায় তেল দাও, পরের চরকায় তেল দিতে যেওনা। তোমাদের দেশেই হিন্দু মৌলবাদী গুষ্ঠি ক্ষমতায় থেকে সংখ্যালুগুদের নিয়ে কি করতেছে সেটা নিয়ে বলো।
একদিকে পাকিস্তান অন্য দিকে ভুটান শ্রীলংকা আর একদিকে নেপাল মাঝ খানে গরুর পাল(ভারত)।ভারত যদি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হয় তাহলে বাংলাদেশ হলে তাদের জ্বলে কেন?
এটা ভেবে আশ্চর্য হতে হয় যে ভারতের মতো এত বড় একটা দেশের সবগুলো অর্গান কাজ করছে একটা পতিত স্বৈরাচারের দলের হয়ে। এদের কী নূন্যতম কূটনৈতিক জ্ঞান ও নেই ? আরো আশ্চর্যের ব্যাপার হলো এরা নিজেদের দক্ষিণ এশিয়ার মোড়ল মনে করে।
ভারতের নিজের দিকে চোখ দেওয়া উচিত। বাংলাদেশ ভারতের রাজ্য না। বাংলাদেশের মানুষ দিল্লির গোলামী করে না। সুতরাং নিজের চরকায় তেল দেওয়াই শ্রেয়।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা যতটুকু নিরাপদ ভারতে আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা কি ততটুকু নিরাপদ?
ভারত হলো বাংলাদেশের যত রাজনৈতিক আবর্জনা আছে তাদের নিয়ে গঠিত ডাস্টবিন,ভারত সবসময় বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা ও বিরুপ মন্তব্য করে থাকে।ভারতেও সংখ্যালঘু হামলা সবচেয়ে বেশি হয় এটা নিয়ে কোনো সাংবাদিক কথা বলে না কেনো?? প্রশ্ন রইলো!!!
Where have these Indian journalists been all this time? For the past 16 years, when the opposition and the general public were subjected to torture, oppression, and killings by the Awami League government, where were the Indian journalists? They didn't report on those issues then. They didn't even ask anyone about it. I would tell India to stop being a puppet. You have no right to speak on Bangladesh's internal matters.
ভারতের এত জ্বলার কারণ কি? ওদের দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন কোন মাত্রায় হয়? চাকরী ক্ষেত্রে তাদের অধিকার কতটুকু?
These Indian brokers are currently deprived of their illegal benefits, so they are spreading evil in various countries of the world including America. Awami League used to take a lot of illegal benefits from Bangladesh while in power. That is why they are desperate to rehabilitate Awami League.
ভারত এমন একটা দেশ যেখানে মুসলিমদের জোর করে জয় শ্রীরাম বলানো হয়, মুসলিম হত্যা করে তারা আনন্দ উল্লাস করে, ভারত এমন একটা দেশ যেখানে প্রতি তিন মিনিটে একজন নারী ধর্ষণের শিকার হয়।কিন্তু কোনো ধর্ষনের বিচার করা হয়নি। গত মাস খামেক আগে একজন ডাক্তারকে ২০ জন মিলে ধর্ষন করলো কিন্তু তার বিচার হয়েছে এমন খবর আমরা পাইনি। এর পরও বাংলাদেশ নিয়ে তাদের এতো মাথা ব্যাথা
ভারতীয় সাংবাদিক সবসময় বাংলাদেশের বিপক্ষে কথা বলে। ওরা আওয়ামীলীগ এর দালাল।
কুলাঙ্গারের বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার কোন অধিকার নেই। নিজের দেশের সমস্যা নিয়ে ভাব।
লাখো শহিদের রক্তে কেনা দেশটা কারো বাপের না।। একমাত্র ভারত ছাড়া ফ্যাসিবাদের পক্ষে আর কোন দেশের সাংবাদিক কথা বলবেনা।।
এক দেশের সাংবাদিক আরেক দেশ নিয়ে এমনভাবে প্রশ্ন করা কি আন্তর্জাতিকভাবে অধিকার আছে? নূন্যতম লজ্জা থাকা দরকার.......
মনিপুরে কি হচ্ছে সেটা নিয়ে প্রশ্ন করো, বাংলাদেশ নিয়ে তোমাদের অত ভাবতে হবে না।
ভারত এখন বাংলাদেশকে এক চেড়িয়ে চুষে নিতে পারছে না, তাই হিন্দুস্থান মিথ্যা প্রচারে ব্যস্ত।
আরে ভাই জ্বলবে কেন? খালেদা জিয়ার প্রেস উইং ফজল আনসারী এখন আমেরিকার রাষ্ট্রদূত। গঠন মূলক প্রশ্ন করলে তাতে সমস্যা কোথায় সেটা আনসারী হোক আর ভারতীয় কোন সাংবাদিক হোক। আমাদের বেলায় সমস্যা হচ্ছে নিজে করলে হালাল অন্যের বেলায় হারাম। ৮ কোটি কর্মীর সমর্থকের একটি দলকে নির্বাচনী অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া, তাদের কর্মীদের উপর প্রহার করা, পিটিয়ে মারা, মহিলাদের রাস্তায় ফেলে নৃশংসভাবে পিটিয়ে আহত করা, এগুলো কি বৈষম্যের মধ্যে পড়ে না? আপনারা যেরকম চোখে চশমা দিয়ে না দেখার ভান করছেন, সেটি এক ধরনের বৈষম্যকে স্বাগত জানানোর মধ্যে পড়ে যায়।
শেখ হাসিনার পতনের পর ভারতীয়দের স্বার্থে ব্যাঘাত ঘটা ও বাংলাদেশকে ব্যবহার করার সুযোগ নষ্ট হওয়ায় তাদের গা জ্বালা হয়েছে তারই বহিঃপ্রকাশ এক দুই !
আরএসএস ভারতে কি করে? যে দেশে গরুর মাংস খেলে মৃত্যুর বিধান আছে সেই কথা গুলো এই সাংবাদিকদের লেখা পড়ায় ছিল না?
ভারতের নিজের দিকেই ভাল করে দেখা উচিৎ।
No matter what, don’t believe or trust on to Indian Govt. if, possible then boycott 100%.
ভারতীয় সাংবাদিকসহ ঐ দেশের কিছু কুলাঙ্গার সারাবিশ্বে আওয়ামীলীগের দালালী করে যাচ্ছে। এদের নিজেদের দেশে সমস্যার অভাব নাই। কিন্তু এরা বাংলাদেশ নিয়ে পড়ে আছে। এরা সাংবাদিক নামক আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দালাল। এদেরকে পালটা প্রশ্ন করা উচিত। তাহলে এরা হয়ত থামতে পারে।
ভারতের সাংবাদিক নিজের দেশের সংখ্যালঘুদের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন করেন না পরের দেশ নিয়ে মাতব্বরি দেখায়। আমরা আমাদের দেশের সংখ্যালঘুদের যেভাবে পাহারা দিয়ে রাখি তোমরা যদি পার আমাদের মতো সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিয়ে দেখাও কিন্তু আফসোস তোমরা পারবেনা কারণ তোমরা সব সময় ষড়যন্ত্র নিয়েই থাক।
বাংলাদেশকে ভারত তাদের অঙ্গরাজ্য মনে করে তাই ভারতের সাংঘাতিক বাংলাদেশ ও হাসিনাকে নিয়ে মাথা ঘামায়। এগুলো বন্ধ করার উপায় খুজতে হবে।
O
accha indian reporter ki tar deche je Monipur Rajje je Songkhalugu Nirjatito hocche se bapare jijasha koro.Banglaadeh niya keno eto matamati....?
ভারত, বাংলাদেশকে তাদের রাজ্য ভাবে তাই, তাদের সাংঘাতিকের এমন প্রশ্ন...
দালাল সরকার পতনের পর ভারত পাগলের মতো হয়ে গেছে। তাদের স্বার্থ আর হাসিল হচ্ছে না তা তারা বুঝে গেছে। তাই আবোল তাবোল বকছে। ভারত সরকারের উচিত ছিল বাংলাদেশের জনগণের সাথে থাকা। তা না করে তারা একচেটিয়া খুনি, চোর, স্বৈরাচার হাসিনাকে সাপোর্ট দিয়ে গেছে। তাদের দেশে মসজিদ ভেঙে মন্দির বানানো হচ্ছে সেটার খবর নাই, আসছে বাংলাদেশের সংখালগুদের ওকালতি করতে।
ভারতের কার্যক্রম দেখে মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগ ভারতের সৃষ্টি করা কোন রাজনৈতিক দল। যাদের এতদিন জোর করে ক্ষমতায় টিকে রাখা হয়েছে ভারতের এজেন্ট হিসেবে।
ফ্যাসিস্ট হাসিনা যে গত ১৬ বছরে অত্যাচার নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়ে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের কে যে ঘুম-খুন করেছে এই কুলাংগার সাংবাদিক আমার জানা মতো তখন একটি বারও মিস্টার মিলার কে প্রশ্ন করে নাই।
awamileauge er political strategy thik kore dei India. Indian razakar awamileauge.
হায় আফসোস!!!
পকিস্তান থেকে একটা জাহাজ আসাতেই ভারতীয় হাইকমশনার যেভাবে রিয়াক্ট করলো গত দুইদিন আগে, আগামীত এরকমভাবে আসতে থাকলে খারাপ তো হয়না।
পাকিস্তান থেকে এক জাহাজ আসাতে বাংলাদেশে নিজুক্ত
আসোলেই ৫ আগষ্ট বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে নতুন করে। এতে আর কোন সন্দেহ নাই।ইন্ডিয়ার জ্বলা দেখে ব্যপার টা প্রতিয়মান হচ্ছে ভালো ভাবে।
মনিপুরের অবস্থা দিকে নজর দেন ভাই। বাংলাদেশ নিয়ে চিন্তা করার জন্য আমরা আছি।
বহির্বিশ্বে শেখ হাসিনা ও আওমীলীগের প্রতিনিধিত্ব করছে এখন ভারত ---
নিউজটা পড়ে ভালো লাগলো, তাদের মধ্যে একটা ভয় দেখতে পাচ্ছি
বুঝতে পারছি ইন্ডিয়ার লেজে আগুন লাগছে!
ঐ ইন্ডিয়ান সাম্বাদিকের জ্বলে কেন? কে তাকে অর্থায়ন করেছে?
ফ্যাসিস্ট সরকারের মাধ্যমে ভারত আমাদের দেশটাকে গিলে খেয়েছিল এখন আর এই ষড়যন্ত্রের নমুনা হিসেবে ভারতীয় সাংবাদিক মার্কেট এস্টেট ডিপার্টমেন্ট কে এ ধরনের প্রশ্ন করতে পারেন
পৃথিবীর এতো দেশ থাকতে ভারতীয় সাংবাদিক কেনো বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন করে?