অনলাইন
সাবেক এমপি আব্দুস সালাম মুর্শেদী গ্রেপ্তার
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ১ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:৫৬ অপরাহ্ন
খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২২ সালে খুলনার ফুলতলা এলাকায় হামলা ও হত্যার অভিযোগে দায়ের করা একটা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং-এর সহকারী পরিচালক এএসপি আ ন ম ইমরান খান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের মতোই গা ঢাকা দিয়েছিলেন আব্দুস সালাম মুর্শেদী। আব্দুস সালাম মুর্শেদী জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার ছিলেন। তিনি তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি ছিলেন। ২০১৮ সালের নভেম্বরে খুলনা–৪ আসনে উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এরপর গত ৭ই জানুয়ারির নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এদিকে রাজধানীর গুলশানে পরিত্যক্ত একটি বাড়ি দখল নিয়ে আলোচনা বহুদিনের। আদালত অবধি গড়ায় সেটি। অভিযোগ, খুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মুর্শেদী সরকারি বাড়ি দখল করেছিলেন। গণপূর্ত বিভাগের তদন্তেও সেটি প্রমাণ পায়। পরে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান করে। এতে অপরাধ প্রমাণ হওয়া সত্ত্বেও সালাম মুর্শেদীকে ছাড় দেয়া হয়। খোদ কমিশনের পক্ষ থেকেই সালাম মুর্শেদীকে মামলার আসামি করতে বারণ করা হয়। দুদকের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালে উচ্চ আদালতের একাধিকবার নির্দেশের পর গুলশানের পরিত্যক্ত বাড়ি দখলের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক। অনুসন্ধান শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয় সংস্থাটি। তবে ওই প্রতিবেদনে সালাম মুর্শেদী আসামি হওয়ার মতো সব ধরনের আলামত থাকলেও দুদকের চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের বারণে তাকে বাদ দিয়েই মামলার সুপারিশ করা হয়।
একজন আপাদ-মস্তক দুর্নীতিবাজ লোক সালাম মুর্শেদী
দখলবাজ কে আইনের আওতায় আনতে হবে ওকে কঠিন শাস্তি দিতে হবে।
বাংলাদেশের জনগণের উপর জেঁকে বসা ভারতীয় দালাল সরকারের লোকজন প্রতিনিয়ত পালিয়ে ভারতে চলে যাচ্ছে। সেখানে বসে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। মাঝে, মাঝে দূ' একজন ধরা পড়ছে ... স্বাধীনতা ২.০ রক্ষার জন্য সবাই কে সজাগ থাকতেই হবে।
What a decision of OUR ACC that a Govt M.P.gets free an abandoned plot with building without going through auction.Now ACC needs overhauling!
অপরাধী যেই হোক না কেন, অবশ্যই আইনানুযায়ী বিচার করতে হবে।
এই চুনোপুঁটি ধরে সরকার কি বুঝাতে চায়, কে জানে? আসল রাঘববোয়ালদের তো কোন খবর নাই। কাউয়া, হাসাও, কিংবা আরাফাতের মতো মূল কালপ্রিটরা এখনো ধরা ছোয়ার বাইরে
তাহলে দুদকের চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের কি হবে? এই রকম কত শত দায় মুক্তি যে তারা দিয়েছে। তার অনূসন্ধান করা হোক।
এখন দুদকের তৎকালীন চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা জরুরি।