অনলাইন
বিশ্বমঞ্চে ছাত্র বিপ্লবের তিন সমন্বয়ককে পরিচয় করিয়ে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
অনলাইন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:৪৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:১৩ অপরাহ্ন
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের ছাত্র বিপ্লবের তিন সমন্বয়ককে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার নিউইয়র্কে ‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ লিডারস স্টেজ’ অনুষ্ঠানে বক্তব্যের শেষ দিকে প্রধান উপদেষ্টা সমন্বয়কদের ডেকে এনে পরিচয় করিয়ে দেন। বিল ক্লিনটনও তাদের নাম শুনে হাততালি দেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিগত সরকার কীভাবে ছাত্র জনতার ওপর গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে এবং তাজা গুলির সামনে কীভাবে ছাত্ররা বুক পেতে দাঁড়িয়েছে সেই গল্প শোনান বিশ্ব নেতাদের। একপর্যায়ে নতুন বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলা শুরু করেন। বাংলাদেশের গণ-অভ্যুত্থানের কথা বলার সময় তিনি দর্শকদের জানান, এখানে তাদের কয়েকজন প্রতিনিধি রয়েছেন। তিনি বলেন, তারা যেভাবে কথা বলে এরকম কথা আমি কখনো শুনিনি। তারা নতুন পৃথিবী, নতুন বাংলাদেশ গড়তে প্রস্তুত। প্লিজ আপনারা তাদের হেল্প করবেন। যেন তারা তাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। এ গুরু দায়িত্ব আমাদের সবার নিতে হবে। এ সময় তিনি বিল ক্লিনটনের হাত ধরে বলেন, আপনি আমাদের সঙ্গে আছেন এ স্বপ্ন পূরণে।
তিনি আরও বলেন, তাদেরকে দেখতে অন্য তরুণদের মতো মনে হলেও আপনি যখন তাদের কাজ দেখবেন, বক্তব্য শুনবেন, আপনিও অবাক হবেন। তারা সারাদেশ নাড়িয়ে দিয়েছে। অনেক কিছু হয়েছে, কিন্তু তারা তাদের বক্তব্য, ত্যাগ কিংবা কমিটমেন্ট থেকে পিছিয়ে যায়নি। তাদের বক্তব্য, ‘আপনারা চাইলে আমাদের হত্যা করতে পারেন, কিন্তু আমরা পথ ছেড়ে যাব না’। এ সময় মাহফুজকে এগিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণ-অভুত্থানের পেছনের কারিগর মাহফুজ। যদিও মাহফুজ সব সময় বলে, সে নয় আরও অনেকে আছেন। যদিও সে গণ-অভ্যুত্থানের পেছনের কারিগর হিসেবে পরিচিত।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটা হঠাৎ করে হয়েছে এমন কিছু নয়। খুবই গোছানো আন্দোলন। এছাড়া এত বড় আন্দোলন হয়েছে মানুষ জানতো না কে আন্দোলনের লিডার! যার ফলে একজনকে আটক করা যেত না। বলাও যেত না যে, একজনকে আটক করলে আন্দোলন শেষ। মাহফুজকে দেখিয়ে ড. ইউনূস বলেন, তার কথা শুনলে সারা পৃথিবীর যেকোনো তরুণ অনুপ্রাণিত হবে। তারা নতুন বাংলাদেশ তৈরি করবে। তাদের সফলতার জন্য আপনারা প্রার্থনা করবেন। তাদের জন্য হাত তালি হোক। এ সময় বিল ক্লিনটনসহ সবাই হাততালি দিয়ে সম্মান জানান।
এক ভাই লিখেছেন "সাজানো গোছানো একটি দেশকে ধংশকরে দিলো আমেরিকার দালালরা।" আমি বলি উনি কি লগি, বৈঠার তান্ডব, পিটিয়ে হত্যা, গুম, খুন, গণহত্যা, আয়নাঘর, ভোট চুরি এগুলোকে সাজানো গোছানো ঘর বলেছেন? যদি এগুলো সাজানো গোছানো ঘর হয় তাহলে বলবো বাংলাদেশের জনগণ এ ধরণের ঘর চায় না। শেষে বলতে চাই যে উনি কোন দেশের দালাল?
মাহফুজকে এককভাবে গণ-অভুত্থানের পেছনের কারিগর হিসেবে বিশ্বমঞ্চে পরিচয় করিয়ে দেয়া আমার কাছে যৌক্তিক মনে হয়নি। ছাত্র-জনতার এ আন্দোলন মূলতঃ দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে হাসিনা বিরোধী চলমান আন্দোলনের ধারাবাহিকতা ছিলো মাত্র। এ কৃতিত্ব দেশের আপামর জনসাধারণের।
আওয়ামীলীগ ৫,১০,১৫,২০,২১ বছর পর আবার খমতায় আসবে. ভাবছি তখন এদের অবস্থা কি হবে।
মাহফুজদের উচিত হবে দেশে মিশে থাকা শত্রুদের চিহ্নত করা। তাদের বিচারের সম্মুখিন করা। কাদের, আসাদ কোথয়!
We will be with you to build a new Bangladesh go ahead Dr Younus sir ..
একজন লিখছেন, সাজানো গোছানো ঘর কে ধংস্ব করে দিছে আম্রেরিকার দালালেরা। তাকে বলছি, তাসের ঘর কে সবসময় সাজানো গোছানো মনে হয়।
সাজানো গোছানো একটি দেশকে ধংশকরে দিলো আমেরিকার দালালরা
এই প্রজন্ম তাদের কমিটমেন্ট এগিয়ে নিবে এবং এন্টিরিম সরকারকে অন্তত ৫ বছর সময় দিতে হবে। কেন্টন্মেন্টে লুকিয়ে থাকা ৬৬৭ জন কোথাও তাদের খোঁজে বের করে আইনের আওতায় জরুরী ভাবে আনতে হবে।
Dr Yonus Sir. You beauty.
It was a long struggle of the people for 16 years to eliminate the fascist Sk. Hasina.
এই হল যোগ্য নেতা। কিভাবে মানুষ কে সম্মানিত অনুপ্রাণিত আর গ্লোরোফাই করে। ধন্যবাদ স্যার।
মাহফুজদের উচিত হবে দেশে মিশে থাকা শত্রুদের চিহ্নত করা। তাদের বিচারের সম্মুখিন করা। কাদের, আসাদ কোথয়!