অনলাইন
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ চায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শনিবার, ৬:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ এনে আওয়ামী লীগ ও এর সকল অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করার দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারের পাঠানো এক বার্তায় এ দাবি করা হয়।
এতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গভীর উদ্বেগের সাথে জানাচ্ছে যে, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নির্মম হামলায় জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী (দিদার) নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন এবং প্রায় ৫০ জন আহত হয়েছেন। আমরা এই বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এই ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা ও জুলাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দাবি করছে, অনতিবিলম্বে হামলার সাথে জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে আইনানুগ বিচারের আওতায় আনা হোক। পাশাপাশি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী লীগ এবং এর সকল অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
এতে আরও বলা হয়, আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি এবং নিহত শওকত আলী (দিদার) এর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সাথে, এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।
Immediately stop BAL
Immediately stop BAL
অবিলম্বে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
৫ অগাস্ট ই নিষিদ্ধ করার দরকার ছিল। দেরি হয়ে গেছে। আর দেরি করা উচিৎ নয়।
অনেক গুম, খুন, দূর্ণীতির তাজা প্রমাণ থাকার পর ও আওয়ামী লীগেকে নিষিদ্ধ করতে না পারলে তারা আর ও ভয়ানক হবে, দেশটাকে নরক বানাই ফেলবে, এবং সামনের দিকে ক্ষমতার লোভে অন্যান্য দল গুলো ও এভাবে জুলুম করতে সাহস পাবে।
সন্ত্রাসীদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না।
নিষিদ্ধ করার অনেক যৌক্তিক কারন আছে।
গত পনের বছরের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময়কার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য আওয়ামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। সাথে সাথে যে সব উপদেষ্টা এখনো তাদের অফিসে মাথার উপর মজিবের ছবি টানিয়ে রেখেছেন তাদের তা সরাতে হবে।
আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী দল;এই দলকে নিষিদ্ধ করা উচিত ।
BAL is a terrorist party since its inception in 1949. Its leader Sheikh Mujibur Rahman killed deputy speaker Shahed Ali Patowary in 1958. He attacked Maolana Abdul Hamid Khan Vasani at Rupmahal Cinema Hall in Dhaka in 1957. Mujib’s successor Hasina killed innumerable students of Madrashas at Motijheel Shapla Chattar in 2013. She killed 74 people including 57 army officers at Pilkhana, Dhaka in 2009. She killed some thousands of Students-Public across Bangladesh since July 24 to 4 August 24 centring Students-Public anti discrimination movement. It is needless to say about extrajudicial killings, forced disappearance, Aynaghar tortures and others during the regime of blood sucker Sheikh Hasina. Despite all of these heinous crimes, the BAL is yet to be banned? Why? It is so unjust and unfair.
সহমত
জম্মই যাদের আজম্ম পাপ তার নামই আওয়ামীলীগ। আওযামী দুঃশাসকদের দুঃশাসন ইতিহাসের পরতে পরতে ভর্তি। মনুষ্যত্বের স্থলে পশুত্বের সভ্যতার স্থলে অসভ্যতার ঘৃন্যতায় পূর্ণ আওয়ামী ইতিহাসের প্রতি পাতা। যখনই সুযোগ পায় তখনি তাদের মরণ বিষ বিষাক্ততায় ভরে উঠে সমাজ পরিবার দেশ রাজনীতি সমাজনীতি আর অর্থনীতি। অনৈতিকতা ধর্ষন আর ব্যাভিচারের উৎসবে দেশে বিরাজ করে নরকের ফুলকি। দুর্নীতি রাহাজানি অন্যায় অবিচার অসত্যের চলে জয় জয়কার। এহেনতার প্রাদুর্ভাবে দেশ হয়ে উটে অসহনীয় যন্ত্রনার পাদপীঠ। সঙ্গত কারণেই আওয়ামী রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়া উচিত চিরকালের জন্য।
অবশ্যই এই জঙ্গি সংগঠনকে অনতি বিলম্বে নিষিদ্ধ করা এখন আপামর জনতার দাবী, এটা মানতে হবে।
অনতিবিলম্ব নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হোক ।
জিয়া আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে না দিলে তার দেহ বুলেটে ঝাঝড়া হতো না। বিপ্লবের পরও গনহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার না করলে এই বিপ্লবী সরকারকেও ৭৫ এর বিপ্লবের মহানায়কদের মতো ফাঁসি দিয়ে আর নিজের হাতে জবাই করে মেরে ফেলবে।
আওয়ামী মাফিয়া লীগকেজাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিষিদ্ধ করতে হবে কারণ ওরা সন্ত্রাসী সংগঠন। একটা সংগঠন নিষিদ্ধ করতে যত ধরনের খারাপ, অনৈতিক কাজ করা দরকার এই ধরনের সব অপকর্মের ষোলকলা আওয়ামীলীগ ইতিমধ্যে পূর্ণ করেছে। তাই বলছি এখনই সময় আওয়ামী সন্ত্রাসী লীগকে নিষিদ্ধ করার।
আওয়ামীলিগ গনতন্ত্র এবং গনহত্যার সাথে জড়িত তাই তাদেরকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করতে হবে। তাদের আওয়ামী ব্যানারে রাজনীতি করার অধিকার নেই।
হিটলারের চেয়েও অনেক বড় স্বৈরাচার হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ। হিটলারের রাজনীতি যেমম নিষিদ্ধ তেমনি ☺ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এদের কে সুযোগ দিলে দেশটা আবার জাহান্নামে পরিণত হবে। আওয়ামী লীগের একজন মানুষের মনে এতটুকু অনুশোচনা নেই। এরা রক্তপিপাসু।
মাফিয়া আওয়ামী বাকশালীদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে, করা চাই।
আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের যে নৃশংসতা ও গনহত্যা জাতি প্রত্যক্ষ করেছে তাতে তাদের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ করা ছাড়া বিকল্প আমি চিন্তাই করতে পারিনা।
২য় বিশ্বযুদ্ধের পর হিটলারের নাৎসি দলকে যেমন নিষিদ্ধ করা হয়েছে তেমনি হাসিনার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হোক।
ফ্যাসিবাদী, গণহত্যাকারীদের কোন অধিকার নাই রাজনীতি করার। হিটলারের দল কে যেভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল ঠিক সেভাবেই আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠন কে নিষিদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।
কয়লা ধুলে যেমন ময়লা যায়না তেমনি আওয়ামী লীগ পরাজিত হওয়ার পরেও সোজা পথে আসতে পারলোনা। তাদের ইতিহাস এতোটাই কদর্য যে, তাদেরকে ঘাঁটলে শুধু দুর্গন্ধ বের হয়। মানব চরিত্রের যতরকম খারাপ দিক আছে আওয়ামী লীগের মধ্যে তা পুরোপুরি বিদ্যমান। আল্লাহ তায়ালা মানব জাতি সৃষ্টি করেছেন উত্তম অবয়বে, সর্বোত্তম কাঠামোয় ও গুণাবলি দিয়ে। এরপর আল্লাহ মানুষকে সাবধান করে দিয়েছেন শয়তানের অনুসারী না হতে। কারণ শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন। আওয়ামী লীগ শয়তানের অনুসরণ করতে করতে নিজেরাই শয়তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে পড়েছে। ফলে বিগত পনেরো বছর ধরে জাতির কাঁধে দৈত্যের মতো চেপে বসেছিল আওয়ামী লীগ। মানবতাবিরোধী যতো অপরাধ আছে এই ধরাধামে আওয়ামী লীগ তার পুরোটাই প্রয়োগ করেছে জাতির উপর। ফলে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ এতোটাই জঘন্য অপরাধপ্রবন একটি দল ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পরাজিত হওয়ার পরেও বিষাক্ত ছোবল দিয়ে যাচ্ছে সুযোগ পেলেই। এজন্যই আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যখন দেশ সংস্কারে ব্যস্ত, সেসময় আওয়ামী লীগ আবারও খুনের নেশায় মত্ত হয়ে পড়েছে। কয়েকদিন আগে টঙ্গীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের শহীদ স্মরণে একটি অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগ অতর্কিত হামলা করে। সুতরাং আওয়ামী লীগ যে একটি সন্ত্রাসী দল তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ ও সহযোগী সকল সংগঠন নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবি।
অতি বারা বাড়ি ভালো নয় , পরে পরিনতি খারাপ হয়।
জিয়াউর রহমান জীবনে একটি বড় ভুল করেছিলেন। তিনি খাল কেটে দেশে একটি বড় কুমির এনেছিলেন।
জিয়া ভুল করে ছিল আওয়ামীলিগকে আবার রাজ নিতি করতে দিয়ে ( যার কারনে দুনিয়া থেকে অস্বভাবিক যেতে হয়েছে) ছাত্র জনতা ভুল করতেছে আওয়ামী রাজ নিতি নিসিদ্ধ না করে।
মাফিয়ার রাজনীতি আমিও নিষিদ্ধ চাই।
হাসিনার ফ্যাসিবাদী বাংলার মানুষ চায় না। তাদের নিষিদ্ধ করুন।