অনলাইন
পররাষ্ট্র সচিব মোমেনের নাটকীয় বিদায়!
মিজানুর রহমান
(১ মাস আগে) ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ৬:৪১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন
চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বিদায় নিতে হচ্ছে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের। আজ রোববার নাটকীয়ভাবে পররাষ্ট্র সচিবকে বিদায় দিচ্ছে মন্ত্রণালয়। অবশ্য পররাষ্ট্র উপদেষ্টার উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় পাচ্ছেন তিনি। আগামী ডিসেম্বরে তার বিদ্যমান চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিলো। সচিবের দপ্তর সূত্র বলছে, মাসুদ বিন মোমেন পদত্যাগ করেননি। তার চুক্তি বাতিলের নোটিশ বা প্রজ্ঞাপন এখনো জারি হয়নি। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে তিনি কিসের বলে বিদায় নিচ্ছেন?
সূত্র বলছে, ২০২২ সালের নভেম্বরে পেশাদার কূটনীতিক মাসুদ বিন মোমেন অবসরে যান। কিন্তু বিদায়ী শেখ হাসিনা সরকার তাকে ২ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করে। যার প্রতিদান দিতে তিনি পেশাদারিত্বের বদলে বিবেক-বিবেচনাহীনভাবে হাসিনার শাসন পোক্ত করার পক্ষে জোরালো ভূমিকা রাখেন। সর্বশেষ ছাত্র-জনতার সর্বাত্মক আন্দোলনের বিরুদ্ধেও বলিষ্ঠ অবস্থান ছিলো তার। হেলিকপ্টার থেকে গুলির ঘটনা অস্বীকারের চেষ্টা ছিল তার অন্যতম উদাহরণ। এ জন্য ৫ই আগস্ট পট-পরিবর্তনের পর থেকেই পররাষ্ট্র সচিবের বিদায়ের আওয়াজ উঠে। তিনিও মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকেন। অবশেষে আজ তার নাটকীয় বিদায়ের ঘটনা ঘটলো।
সেগুনবাগিচা বলছে, এরইমধ্যে তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। রাতের মধ্যেই তার বিদায়ের বাকি আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে আশা করে এক কর্মকর্তা বলেন, নীতিনির্ধারকদের সিগন্যাল পেয়েই সচিবকে বিদায় দেয়া হচ্ছে। কাল থেকে তার অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) শুরু হবে। উল্লেখ্য, পররাষ্ট্র সচিব হলেন বাংলাদেশ সরকারের একজন সিনিয়র কূটনীতিক। তিনি সরকারিভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কিন্তু অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বা রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট করার দায়বদ্ধতা রয়েছে তার। ২০২৪ সালে জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ডামি নির্বাচন নিয়ে দিল্লিতে পররাষ্ট্র সচিবের দৌড়ঝাপের কারণে তাকে 'অ্যাক্টিভিস্ট ডিপ্লোম্যাট' বলে আখ্যা দিয়েছিলো ইন্ডিয়ান মিডিয়া। স্মরণ করা যায়, ২০১৯ সালের ৩১শে ডিসেম্বর থেকে পররাষ্ট্র সচিবের চেয়ারে মাসুদ বিন মোমেন।
একজন দেশদ্রোহী আমলাকে এইভাবে ঘটা করে বিদায় জানানো কোন ক্রমেই উচিত হয়নি। তাকে দ্রুত গ্ৰেফতার করে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল মোমেনের কোন সংবাদ দেখতে পাচ্ছিনা।
স্বৈরশাসকের দোসর,পররাষ্ট্র সচিবের বিদায়ানুষ্ঠানে পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টার উপস্থিতি আপত্তিকর।২০২৪ এর বিতর্কিত জাতীয় নির্বাচনে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার বৈধতার জন্য ঢাকা-দিল্লীতে তার দূতিয়ালী আপত্তিকর। এজন্য তাকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।।
সব অভিজ্ঞ লোকদের বিদায় করে দেওয়া হচ্ছে / দেশ চালাবে কিসের ওপর অনভিজ্ঞদের দিয়ে? অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই। সচিবদের / অতিরক্ত সচিবদের রাখুন। রাষ্ট্র পরিচালনায় অভিজ্ঞদের কাজে লাগান । নেতা ঠিক থাকলে সে যে দলের সমর্থক হোক নির্বাহী ক্ষমতাবান সৎ থাকলে নড়াচড়া করা কঠিন। মোমেন বেন মাসুদ খুব দেমাকী ছিলো । তার বিদায়ে আনন্দিত।
this paper is not fare
তার কি শাস্তি পাওয়ার মত কোন অপরাধ ছিলনা? নাকি আইন একেক জনের ক্ষেত্রে একেক রকম।
The Digital Security Act has now turned into a good thing.
@ Ansar Uddin, apnar netri 15 bosor mitthar fuul futaiya obosese paliye gese. Sei netrir dharabahikota bojai rekhtesen naki! Chapati diya mara Mari korse duita kisore gang! Ekhane medhabi tag lagaiya ki bujhate chachhen??!
নাম রাখছে মোমিনের, কামডা করছে কমিনের
মেট্রো রেল এর এমডির কী হবে
Alhamdulillah
Bring back Sakib Ali to replace Momen.
He must be put on trial like AL leaders.
এদের বিলম্বিত বিদায় রাষ্ট্রের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। এরা রাষ্ট্রের নয়,এমন অনেক মোমিন আছে,যারা রাষ্ট্রের বদলে শেখ হাসিনার ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে যা যা করনীয় তাই করেছে।বহিঃ বিশ্বে তাদের কাগুজে মিথ্যাচার ও ভুল তথ্য উপস্থাপন করার কারনে পশ্চিমা বিশ্বে ও আমেরিকাসহ বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ মানবাধিকার সংগঠনগুলো ও জাতিসংঘ শেখ হাসিনার সরকার কে বিশ্বাস করে এসেছিলো অন্ততঃ একদশক।
এটা কোন বড় সংবাদ না, আগের সরকারের সব নিয়ঁগ বাতিল হবে, এটা স্বাভাবিক। কিন্তু দেশে ঢাকা মেডিকেলে যে মেধাবী সন্ত্রাসীরা চাপাতি দিযে কুপিয়ে প্রকাশ্যে আরেক রোগীকে হত্যা করে বীর দর্পে চলে গেল, তার কোন একটি শব্দ ও মানব জমিন লিখলো না, সম্পুর্ন ব্ৱাক আউট করলো, মানব জমিন এখন আর মিডিয়ার স্বাধিনতার কথা বলেনা। সে এখন কার দাৱাল হলো।