বাংলারজমিন
ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে গেল স্ত্রী
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবারটাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে ঘুমন্ত স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে নিয়ে গেছে স্ত্রী জাকিয়া বেগম। স্বামীর নাম ফিরোজ মিয়া (২৯)। সে পেশায় একজন এক্সেভেটর চালক। গতকাল ভোর রাতে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ফিরোজ রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে এবং স্ত্রী জাকিয়া জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে। তাদের ৫ বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। এদিকে ঘটনার পর থেকেই স্ত্রী জাকিয়া পলাতক রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, প্রায় একযুগ আগে উপজেলার রাউৎবাড়ী গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে ফিরোজের সঙ্গে জিগাতলা গ্রামের মো. জামিলের মেয়ে জাকিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো।
এ নিয়ে দফায় দফায় গ্রাম্য সালিশ হয়। সম্প্রতি গোবিন্দাসী ইউপি চেয়ারম্যান মো. দুলাল হোসেন চকদারের উপস্থিতিতে ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানার মাধ্যমে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে।
পুলিশ সাধারণ মানুষের বিষয়ে কোন ব্যবস্থা নেয় না। রাজনৈতিক বিষয়ে হলে এবং সরকার পতনের কোন আন্দোলন হলে পুলিশ সরকারকে রক্ষার জন্য পুলিশ নিজ থেকেই গায়েবী মামলা নামে মামলা প্রতিপক্ষের উপর চাপিয়ে দেয়। বর্তমান পুলিশের ধর্ম এটাই।
এখন চেতনা দণ্ড সঙ্গে নিয়ে সংসার করুক!
একটা মানুষ কতটা অসহায় হলে লিঙ্গ কেটে নেওয়ার পরেও চুপ থাকে!! পুরুষটি হয়তো চুপ আছে এই ভেবে যে "লিঙ্গ নিয়ে হলেও এই বিপদজনক মহিলাটি তার জীবণ থেকে বিদায় নিয়েছে, সান্তনা এই যে মাথা কেটে নেয় নি!" পুলিশের কি ন্যায় অন্যায় বোধ নেই? পুলিশ কি বাদী হয়ে মাললা করতে পারে না? এই একই পুলিশ রাজনৈতিক এক মামলায় কোন অভিযোগ ছাড়া ১০০ জনকে হুকুমের আসামি করে। এখন একসান নিতে অভিযোগের অপেক্ষা করছে । বাহ! কী তামাশা ।
এ তো মেয়ে না অনেক বড় ডাইনি এই ডাইনি কে গ্রেফতার করে সঠিক বিচার করা হউক।
Well done!
আহারে সোনার বাংলার সোনার মেয়ে
সিরিয়াস! ডাকু টাইপের মহিলা না হলে এমন জঘন্য কাজ করতে পারে না। তার কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত।
আহারে! লিঙ্গ বিনা পুরুষ মানুষটা বেঁচে থাকবে কি জন্য? আজ যদি স্বামী স্ত্রীর স্তন কেটে নিয়ে চলে যেত তাহলে চতুর্দিকে হায় হায় রব পড়ে যেত! অথচ স্তন বিনাও নারী যৌন জীবন জারী রাখতে পারে।
প্রায়ই দেখা যায় পুলিশ বলে কেউ অভিযোগ করেনি।অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঘটনা বাস্তব হলে অভিযোগের জন্য কি অপেক্ষা করতে হবে!!অনেকেই তো প্রতিপক্ষের ভয়ে অভিযোগ করে না। সেই সময়ও কি আইন স্তবির থাকবে??