অনলাইন
বাংলাদেশে নির্বাচন ঘিরে দমনমূলক পরিবেশ নিয়ে জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ
মানবজমিন ডিজিটাল
(৪ মাস আগে) ৬ জানুয়ারি ২০২৪, শনিবার, ২:২৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:১৪ অপরাহ্ন
বাংলাদেশে নির্বাচনকে ঘিরে দমনমূলক পরিবেশ নিয়ে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ জাতিসংঘের শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা ও সমিতি গঠনের অধিকারবিষয়ক বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার ক্লেমেন্ট এন ভৌল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে তিনি একথা প্রকাশ করেছেন।
শুক্রবার (০৫ জানুয়ারি) নিজের অফিসিয়াল এক্স (আগের টুইটার) একাউন্ট থেকে ক্লেমেন্ট এন ভৌল লিখেছেনঃ
বাংলাদেশে রাজনৈতিক কর্মী এবং সুশীল সমাজের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন বন্ধ করার জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি আমাদের একাধিক আহ্বান সত্ত্বেও আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে দমনমূলক পরিবেশ নিয়ে আমি গভীরভাবে ক্ষুব্ধ।
ভিন্নমতকে নীরব করার জন্য সুশীল সমাজ সংগঠন, বিক্ষোভকারী ও বিরোধীদের বিরুদ্ধে পুলিশকে অতিরিক্ত ব্যবহার, সহিংসতা এবং অপরাধীকরণ থেকে বিরত থাকার জন্য আমার আগের আহ্বানগুলো পুনর্ব্যক্ত করছি।
নির্বাচনের আগে, নির্বাচন চলাকালীন এবং নির্বাচনের পর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও সমিতির অধিকার এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রয়েছে কর্তৃপক্ষের।
জনাব Kazi সাহেব, আপনার যা বয়স আমারও তাই। ৪০ বছরের উপরে দেশে নেই আপনি, তবুও দেশের খোঁজ-খবর রাখেন সে খুবই ভালো কথা। তাই বলে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিক্রি করে খেয়ে আবার নিজেদেরকেই স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সোল এজেণ্ট দাবি করা সবচেয়ে নির্লজ্জ, সবচেয়ে ইতর, সবচেয়ে গোলামস্বভাব রাজনৈতিক পক্ষটার প্রতি আপনার সীমাহীন অনুরাগের ধারাবাহিক প্রকাশ দেখে প্রবীণ মানুষ হিসাবে কিছু লজ্জাই অনুভব করি। জানি এই বয়সে এসে আর আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানোর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ, তবু বড় দুঃখে এই কথাগুলো বললাম। মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন।
বাংলাদেশ শেষ করে দিল এই অবৈধ সরকার গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিল এক ব্যক্তির স্বপ্ন পূরণের জন্য আজকে বাংলাদেশ ধ্বংসের পথে
অবশেষে দেশটাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিলো সকল বেইমানের দল মিলে একটি বারও এদেশের জনগণের কথা ভাবলো না এই শৈরাচাররা, আজ ক্ষমতার লোভে জাতির সাথে যে অন্যায় করা হলো তাদের কে জাতি কোনো দিনো ক্ষমা করবে না।
মানব জমিন সব সময় জনগণের পাশে থাকে
এটা জাতীয় নির্বাচন নয়। এটা হচ্ছে দলীয় নির্বাচন। এই নির্বাচনে মৃত্যু কখনো কাম্য ছিল না। জাতীয় নির্বাচন নিয়মতান্ত্রিক ভাবে হলে বহু ঘটনা, দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা ছিল।
কাজি সাহেব নির্ভেজাল সত্য বলছেন। কিছু মিডিয়া দেশের নেগেটিভ খবর ছাপে। তারা সরকার বিরোধীতা কে আদর্শ করে। ওরা কুয়োর ব্যাঙ। দুনিয়ার কিছু জানে না।
আগামীকাল নির্বাচন বিরোধী দল নেই। নির্বাচন হচ্ছে সবাই আমেরিকার দিকে চেয়ে আছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কখন নিষেধাজ্ঞা আসবে। কখন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী বন্ধ হবে। লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বেকার হবে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হবে ইত্যাদি আমেরিকা গনতন্ত্র মানবাধিকারের কথা বলে। অথচ এরাই পৃথিবীতে নিষ্ঠুর মানবাধিকার লঙ্গরকারী দেশ। গোটা মধ্যপ্রাচ্য তার দৃষ্টান্ত। প্রযোজন ছিলো জাতীয় ঐক্যের। কে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবে??
Kazi আপনাদের জন্য একটাই বক্তব্য তা হল সত্য কথা বলুন, মিথ্যা ছাড়ূন।
@ Kazi সাহেব, আপনি তো মশাই বিরাট ইতিবাচক মানসিকতা রাখেন অথবা “বিটিভিফোবিয়ায়” আক্রান্ত ! মন্তব্যকারীদের অধিকাংশেরই অবস্থান দেশের বাইরে, কই ভাই আমরা তো এতো ইতবাচক সংবাদ দেখিনা যেমনটা আপনি দেখেন যদিও আপনি ১৯৮০র পর থেকে দেশের কিছু খান না বা কোন দলীয় সদস্য নন, কিন্তু নিজের অজান্তেই হয়তো AL আসক্ত হয়ে গেছেন বর্তমান প্রেক্ষাপটে আপনার মন্তব্য আর যাই হোক, নিরপেক্ষ নয়
আমি বাংলাদেশে নয় । প্রবাসী । পত্রিকার খবরের উপর নির্ভর করে যে তথ্য পেয়েছি তার ভিত্তিতে মন্তব্য করেছি । সত্য মিথ্যা পত্রিকা । বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের সক্রিয় সদস্য নয়। দেশের ভালমন্দ দেশবাসী ভোট করবে । তবে দেশ ভাল থাকলে মনে আনন্দ লাগে । অতএব আক্রমণাত্মক মন্তব্য পরিহার কাম্য । তাছাড়া আমার বয়স 72 বছর । 1980 এর পর দেশের কিছু খাই নি দিয়ে গেছি । এখন দেই না, কারণ পেনশন ভোগি রিটায়ার্ড । দেশের জন্য আগ্রহ ও টান আছে বলেই পত্রিকায় দেশের খবর জানার চেষ্টা ।
এমন আহ্বানের কোন মূল্য নেই।
Kazi আপনাদের জন্য একটাই বক্তব্য তা হল সত্য কথা বলুন, মিথ্যা ছাড়ূন।
লোক দেখানো মারামারি নিজেদের ভিতরে কতো করা যায়? এই কারনে এবার মারামারি কম হয়েছে
আমরা সাধারণ মানুষ আমাদের কি ভালো থাকার অধিকার নাই
@kazi নিজেরা নিজেরা সমকামী নির্বাচন করছে , সেই সমকামি নির্বাচনে ইতিমধ্যে ১২ জনের অধিক নিহত হয়েছে নির্বাচনী সহিংসতায়, তারপরো বলেন, কম হয়েছে
এবার তো প্রচারণায় খুব কমই মারামারি হয়েছে । অতীত রেকর্ড খুঁজলে আমার বক্তব্য সঠিক কি না বুঝা যাবে । যেহেতু আন্তর্জাতিক মহলের চাপ ছিল তা ছাড়া তীক্ষ্ম নজরদারি আছে তাই শান্তিপূর্ণ প্রচার প্রচারণা ছিল । দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদে ।