অনলাইন
নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না বাংলাদেশ: ওবায়দুল কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
(৮ মাস আগে) ১৪ মে ২০২৪, মঙ্গলবার, ১:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:৩৯ অপরাহ্ন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডনাল্ড লু'কে দাওয়াত করে আনা হয়নি। তিনি নিজ দেশের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন। তাকে নিয়ে এত মাতামাতি কেন? কোনো ভীসা নীতি, নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না বাংলাদেশ।
তিনি আজ দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ডলান্ড লু'কে বিএনপি উপরে উপরে পাত্তা না দিলেও তলে তলে আবার কী করে কে জানে!
বিএনপি তাদের সমমনাদের সঙ্গে বৈঠকে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে জোর দিয়েছে সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় পণ্য বয়কটে জোর আন্দোলন এটা তাদের ব্যর্থ চেষ্টা। বিএনপি'র কোনো নেতাই ভারতীয় পণ্য বর্জন করবে না। কিছুদিন আগে টেস্ট কেস দেখলাম। এটা কি সম্ভব! ভারতীয় মসলা ছাড়া কি চলে! শাড়িসহ আরো অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আছে আনতে হয়। আমার মনে হয়, এটা বিএনপি'র উদ্ভট চিন্তা, ব্যর্থ চেষ্টা। আসলে সব হারিয়ে বিএনপি এখন খড়কুটো ধরে বাঁচতে চায়। তাদের কোনো ইস্যু নেই। এখন ভারতীয় পণ্যকে ইস্যু করে নিয়েছে। বাংলাদেশের কাছে এটা নন ইস্যু।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি ও সমমনাদের আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা নেই। সম্প্রতি ঢাকায় তাদের দুটি সমাবেশও ফ্লপ হয়েছে। তাদের কর্মীরা হতাশ, নেতাদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।
এ সময় মেট্রোরেলে ১৫% ভ্যাট আরোপের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, এটি বাস্তবসম্মত নয়। পৃথিবীর কোনো দেশেই মেট্রোরেলে ১৫% ভ্যাট আরোপের নজির নেই। প্রতিবেশী দেশে ৫ শতাংশ পর্যন্ত নজির আছে। বাংলাদেশে এর যৌক্তিকতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভেবে দেখবেন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকায় গণপরিবহনে লক্কর ঝক্কর বাস অপসারণ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী বলেন, চলাচলে অযোগ্য লক্কর ঝক্কর বাসগুলো ডাম্পিং করা হবে। তবে সাধারণ মানুষের কথা বিবেচনায় রেখে যেগুলো একরকম চলে সেগুলো এখনই ডাম্পিং নয়।
ইলেকট্রিক বাস আমদানি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইলেকট্রিক বাসের কথা আমরা বিবেচনা করছি। ইলেকট্রিক যানবাহন ব্যবহারকে উৎসাহিত করার আগ্রহ আছে সরকারের।
আহারে ভারত প্রেমিক ।লু কে ভিসা কেন দিলেন বাংলাদেশে আসার ।
সব মতামত পড়লাম। কাকুর পক্ষে কেহই কইলো না।এতো দিন।ক্ষমতাই থেকে কি করলেন। জনগণ বড়ই অকৃতজ্ঞ। কাকু।
সারা বিশ্বের সরকারে থাকা পদধারীরা নিজ দেশের পণ্যের পসারে কাজ করে। একমাত্র বাংলাদেশের মন্ত্রীরা প্রকাশ্যে ভিন্ন দেশের পণ্যের বিপননে কাজ করে। তাবেদার আর কাকে বলে।
একজন দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতার উচিত স্বদেশী পণ্যের স্বপক্ষে কথা বলা
পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য রাশিয়া হইতে প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী বহন করে নিয়ে আসা জাহাজ নিষেধাজ্ঞার ভয়ে (যদিও একই জাহাজ ভারতে বিভিন্ন মালামাল খালাস করে কোন প্রকার জটিলতা ছাড়াই) বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়তে না দিয়ে আাবার রাশিয়ায় ফেরত পাঠানো এই আমরাই যদি বলি নিষেধাজ্ঞাকে ভয় পাই না! তখন ঘরের কোনে বসে ব্যঙও হাসে।
voy pae
কাক্কুর মাথা দেখি আউলা-ঝাউলা হয়ে গেছে ।
এত কান্নাকাটির কি আছে। অনেক দিনতো ক্ষমতায় আছেন। এবার না হয় ছেড়ে দিলেন।
তিনি / তারাই তো শুধু এই বিষয়ে বলে যাচ্ছে!! ভয় পাইনা, কছুই করতে পারবেনা ইত্যাদি.. অন্য কোন পক্ষকে কিছুই বলতে শুনিনি.. ছোট্ট বেলায় গ্রামে অন্ধকারে ভয় পেলে একা একা জোরে জোরে কথা বলার মতো অনেকটা..
আপনি পরোয়া না করলেও দেশের জনগণ নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে ।
করুণা ভাইরাসকেও ভয় পাই না! কিন্তু ডরাই!
পৃথিবীর সব দেশেই ভারতীয় মসলা নিষিদ্ধ হয়েছে, শুধু বাংলাদেশ ভারতীয় মসলা ছাড়া চলতে পারবে না।
ভারতীয় পণ্য বর্জন চলমান আছে এবং এর মাত্রা বেড়েই চলেছে।
বেশ কিছুদিন ধরে মানবজমিন সহ অনেক ধরনের পত্র পত্রিকায় দেখলাম ভারতীয় মসলায় ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া গেছে এমনকি অনেক দেশ তা নিষিদ্ধ করে দিয়েছে অথচ আমাদের কাণ্ডজ্ঞানহীন কর্তাব্যক্তিরা বলতেছে তাদের নাকি ভারতীয় মসলা ছাড়া চলেই না।এখন কথা হলো তারা কি চায় জেনেশুনে জনগণকে ক্যান্সারে আক্রান্ত করতে? স্বদেশী পণ্য এবং স্বনির্ভর হতে সমস্যা কোথায়? আর বিএনপি বর্জ্যন করছে নাকি দেশের আপামর জনগণ বয়কট করতেছে?
কাদের সাহেব আপনার কেন তাদেরকে ভিসা দেন?
যেন প্রতিবেশী দেশের বিপণণ কর্মকর্তা !