অনলাইন
আন্তর্জাতিকভাবে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে কি-না ভোটের পরে দেখা যাবে: সিইসি
স্টাফ রিপোর্টার
(৪ মাস আগে) ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩, সোমবার, ৩:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে কি না সেটি নির্বাচনের পরে দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। সোমবার নির্বাচন কমিশনে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি'র সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
আন্তর্জাতিকভাবে নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, গ্রহণযোগ্যতা পাবে কিনা সেই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করব না। সেটি নির্বাচনের পরে দেখা যাবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, জাপান পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে। তাদের কিছু সদস্য আসবেন জাপান থেকে, আর বাকিরা বাংলাদেশে জাপান অ্যাম্বাসি থেকে আসবে। ওরা আমাদের নির্বাচনটাকে খুব গুরুত্ব দিচ্ছে। সেজন্য ওরা অবজার্ভ করতে চাচ্ছেন। আমরা তাদেরকে ধন্যবাদ দিয়েছি। তারা আরও বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আমরা তাদেরকে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে সর্বশেষ অবস্থা জানিয়েছি।
বিএনপি অংশ নিলে দেশের উপকার হবে বলে মন্তব্য করেছিলেন- এখন কী মনে করছেন, এই প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, যেটা আগেও বলেছি, তারা অংশ নিলে নির্বাচনটা অনেক বেশি অংশগ্রহণমূলক হতো। অংশগ্রহণ হলে ভালো হতো, এটা সকলেই ফিল করে।
ভোটে আন্তর্জাতিক চাপ এসেছে বলেছিলেন, সেটা কি কাটিয়ে ওঠেছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাজারে একটা শব্দ চাপ, চাপ, চাপ।
আপনি বাহিরের থাবার কথা বলেছিলেন?- যেটা হলো সব দেশ আমাদের নির্বাচনের খোঁজ-খবর নিচ্ছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অস্বস্তি বা স্বস্তি কোনটিই আমার মধ্যে নেই। আমার দায়িত্বটা হচ্ছে আমাদের নির্বাচনটা যেভাবে করতে হয় আমরা নির্বাচন কমিশন সরকারের সহায়তা নিয়ে অর্থাৎ পুলিশ, প্রশাসন সকলের সহায়তা নিয়ে নির্বাচনটা করতে চাচ্ছি। আমার ব্যক্তিগত স্বস্তি, অস্বস্তিটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে এটা ঠিক যে, নির্বাচনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ দল তারা অংশগ্রহণ করছে না। অংশগ্রহণ করলে ভালো হতো। আপনারা জানেন যে আমরা প্রথম থেকেই তাদেরকে আহ্বান জানিয়েছিলাম যে আপনারা অংশগ্রহণ করুন, আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তারা সাড়া দেননি।
যারা নির্বাচনে আসছে না তারা তো প্রতিরোধেরও ঘোষণা দিয়েছে? বিষয়টি নজরে আনা হলে তিনি বলেন, দেখা যাক, সেটা উনাদের ব্যাপার, পলিটিক্যালি স্ট্র্যাটিজি। সেটার ব্যাপারে আমরা কোনো বক্তব্য দেব না। আমরা চাইবো ইলেকশনটা পিসফুলি হোক।
জাপানের কোনো পরামর্শ ছিল কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, না, এ ব্যাপারে জাপানের কোনো পরামর্শ ছিল না।
এই নির্বাচন কমিশন দেশের জনগণকে বোকা ভাবে, আসলে ওরা যে কত বোকা তা বুঝার অবস্থা তাদের নেই। আল্লাহ তুমি সবাইকে হেফাজত কর। ধন্যবাদ।
This election now becomes selection. There is no opposition party.
এটাকে ইলেকশন বলে না সিলেকশন বলে
এ-ই নীল-নকশার নির্বাচনের পান্ডুলিপি রচনা করেছে কে? ভবিষ্যতে ২০১৪'২০১৮'এবং অনুষ্ঠিতব্য ২০২৪ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মুভি নির্মিত হলে প্রতিটি বিভাগে অস্কার পুরুষ্কার নিশ্চিত প্রাপ্য, তখন একাধিক ব্যক্তি নিজেকে পান্ডুলিপির মূল রচয়িতা দাবি করে অনর্থক আইন আদালতে ফালতু ঝামেলা সৃষ্টি করতে পারে, তাই অনতিবিলম্বে মূল রচনাকারী কপিরাইট আইনে নিবন্ধন করে জাতীয় পত্রিকা বা সবধরনের গণমাধ্যমে বিবৃতি প্রকাশ করা উচিত। (ইতি-ধন্যবাদান্তে জাতির হিতাকাঙ্ক্ষী)
অস্ট্রেলিয়া আইলো।
যে নির্বাচনের ফলাফল পূর্ব নির্ধারিত সেই নির্বাচন জাতির কাছে কোনো গুরুত্ব বহন করে না। তো এতগুলো টাকা অপচয় হচ্ছে জাতির সাথে ঠাট্টা করা এর খেসারত আপনাকে একদিন দিতেই হবে।
রাজনীতি পেশায় রাজনীতিবিদদের খুজে পাওয়া এখন খুব কঠিন। রাজনীতিকে হরেক রকম পেশার অভিনেতারা গিলে ফেলছে (গায়ক-গায়িকা, নায়ক-নায়িকা, নর্তকী, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, সরকারী চাকুরীজীবি, আমলা, খেলোয়াড়, ইত্যাদি পেশার মানুষ)। এরা সাধারণ জনগনের সাথে সম্পৃক্ত নয় ফলে সাধারণ জনগনের দুর্দশা দিনকে দিন বেড়েই চলছে।
সরকারের সিলেকশনধর্মী এই নির্বাচনে শুধু শুধু ১৬০০ কোটির মত রাষ্ট্রের (জনগণের) টাকা খরচ করা হচ্ছে। এজন্য এই নির্বাচন কমিশনারকে নিশ্চয় একদিন আদালতের কাঠগড়ায় উঠতে হবে। সেদিন জনগণকে কি বলবেন?
নির্বাচনের ফলাফল ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়ে গেছে। ৭ জানুয়ারী নিবার্চন নামে নাটক মঞ্চস্থ না করে জনগণের ১৫০০ কোটি টাকা বাচাঁনো উচিত।
বাংলাদেশের রাস্তায় যত পাগল আছে! তাদেরকে ও যদি জিগ্যেস করেন,নির্বাচন কতটুকু গ্রহণ যোগ্যতা পাবে? তারাও বলবে গ্রহণ যোগ্যতা পাবে না!!!আর আমাদের মাননীয় কমিশনার সাহেব বলতেছেন, নির্বাচনের পর দেখা যাবে।তাহলে আমাদের এত টাকা অপচয় করার মানে কি????
বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য কোন পরিবেশই তৈরী করেনি সরকার ও নির্বাচন কমিশন।
আরে ব্যাটা সিইসি, পরে কি দেখবেন ? এখনি দেখছেন না? পাবলিক কে জাহান্নামে পাঁঠিয়ে নির্বাচনের পরে দেখবেন?
প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা খরচ করে ইলেকশন করে যদি কনফিডেন্স না থাকে তাহলে টাকা খরচ করার কি কোন দরকার ছিল?
একটা ইউপি নির্বাচন সুষ্টু করার ক্ষমতা নেই যাদের ............