প্রথম পাতা
বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তাই চায়- শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন
মানবজমিন ডিজিটাল
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শনিবার
ঢাকার একটি পত্রিকাকে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু বলেছেন, এই (ভিসা) নীতি ঘোষণা করার পর থেকে সার্বিক ঘটনা খুব কাছ থেকে আমরা দেখেছি। সাক্ষ্য-প্রমাণ ভালোভাবে পর্যালোচনা করার পর আমরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি। ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সংগঠনের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা থেকে বিরত রাখতে সহিংসতা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বা মতামত প্রকাশ থেকে বিরত রাখতে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমের ওপর পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণের মতো কারণে এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি শুধু নির্বাচনের দিনের জন্য নয়, বরং সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার জন্য প্রযোজ্য উল্লেখ করে লু বলেন, আমরা নির্বাচনের সঠিক তারিখ জানি না, তবে এটা স্পষ্ট যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া পুরোদমে চলছে।
ডোনাল্ড লুকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, নতুন মার্কিন ভিসা নীতির আওতায় কাদের ফেলা হয়েছে? কতজনকে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে? লু জানান, যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই বলেছে, এই নীতির আওতায় যাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে, তাদের নাম প্রকাশ করা হবে না। কাউকে ভিসা না দেওয়াসহ যেকোনো ভিসা রেকর্ড মার্কিন আইন অনুযায়ী গোপনীয় তথ্য- এমনটাও স্মরণ করিয়ে দেন লু। তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা যা চায়, যুক্তরাষ্ট্রও তাই চায়Ñ একটি শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন।